Covishield or Covaxin: আপনি কোন ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন? কোভ্যাক্সিন নাকি কোভিশিল্ড, ক্ষতি কোনটায় বেশি, জেনে নিন বিশেষজ্ঞের মত

Last Updated:
Covishield or Covaxin: করোনার সময়ে দৌড় গিয়েছিলেন ভ্যাকসিন নিতে, আর এখন প্রতি মুহূর্তে ভয় পাচ্ছেন, জেনে নিন কী বললেন বিশেষজ্ঞ...
1/12
: করোনা ভাইরাসের থাবায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ যখন বাঁচার জন্য ভ্যাকসিনের হাতিয়ার খুঁডছিলেন তখন বিভিন্ন মেডিক্যাল কোম্পানিরা তাঁদের তাঁদের ল্যাবে রিসার্চ করে করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে বাজারে আসেন৷ ভারতে প্রধানত কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিন এই দুই প্রকারের ভ্যাকসিনই দেওয়া হয়েছিল৷ কিন্তু সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে  গুরুতর রোগের বিষয় সামনে আসার তৈরি হয়েছে প্রবল উষ্মা৷  করোনার বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য বিশ্ব জুড়ে  যখন কোভ্যাক্সিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে কথাও হচ্ছে৷ Photo- Representative
: করোনা ভাইরাসের থাবায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ যখন বাঁচার জন্য ভ্যাকসিনের হাতিয়ার খুঁডছিলেন তখন বিভিন্ন মেডিক্যাল কোম্পানিরা তাঁদের তাঁদের ল্যাবে রিসার্চ করে করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে বাজারে আসেন৷ ভারতে প্রধানত কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিন এই দুই প্রকারের ভ্যাকসিনই দেওয়া হয়েছিল৷ কিন্তু সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে  গুরুতর রোগের বিষয় সামনে আসার তৈরি হয়েছে প্রবল উষ্মা৷  করোনার বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য বিশ্ব জুড়ে  যখন কোভ্যাক্সিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে কথাও হচ্ছে৷ Photo- Representative
advertisement
2/12
ভ্যাকসিন নিয়ে ভারতে উদ্বেগ ও আতঙ্ক বেড়ে যাওয়ার একটি কারণ হল কোভ্যাক্সিন এবং কোভিশিল্ড দুরকমের টিকাই সাধারণ মানুষ পেয়েছে৷  যদিও কিছু লোক সেই সময়ে পরীক্ষার জন্য দেওয়া Covaxin এবং Covishield-এর ককটেল ডোজও পেয়েছিলেন। Photo- Representative
ভ্যাকসিন নিয়ে ভারতে উদ্বেগ ও আতঙ্ক বেড়ে যাওয়ার একটি কারণ হল কোভ্যাক্সিন এবং কোভিশিল্ড দুরকমের টিকাই সাধারণ মানুষ পেয়েছে৷  যদিও কিছু লোক সেই সময়ে পরীক্ষার জন্য দেওয়া Covaxin এবং Covishield-এর ককটেল ডোজও পেয়েছিলেন। Photo- Representative
advertisement
3/12
ব্রিটিশ হাইকোর্টে পৌঁছানোর পরে, কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারক অ্যাস্ট্রাজেনেকা তার ভ্যাকসিনের ডোজ পুরোপুরি উইথড্র করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থা নিজেই স্বীকার করেছে যে এই ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে, থ্রম্বোসিস এবং রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা (থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিন্ড্রোম) দেখা যেতে পারে৷ ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে এই ধরণের সমস্যা দেখা যায়। আর এই রক্ত জমাট বাঁধার কারণে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও ছিল।তাই যারা এই ভ্যাকসিন পেয়েছেন তাঁদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। Photo- Representative
ব্রিটিশ হাইকোর্টে পৌঁছানোর পরে, কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারক অ্যাস্ট্রাজেনেকা তার ভ্যাকসিনের ডোজ পুরোপুরি উইথড্র করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থা নিজেই স্বীকার করেছে যে এই ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে, থ্রম্বোসিস এবং রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা (থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিন্ড্রোম) দেখা যেতে পারে৷ ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে এই ধরণের সমস্যা দেখা যায়। আর এই রক্ত জমাট বাঁধার কারণে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও ছিল।তাই যারা এই ভ্যাকসিন পেয়েছেন তাঁদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। Photo- Representative
advertisement
4/12
Covaxin পাওয়া এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াকোভ্যাক্সিন সম্পর্কিত বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচালিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণায়, ভ্যাকসিন পেয়েছেন তাঁদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ,  ত্বক এবং ত্বকের নিচের রোগ, স্নায়ুতন্ত্রের ব্যাধি, সাধারণ ব্যাধি এবং পেশীর ব্যাধিতে ভুগছেন৷ সবচেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে পেশির উপর নিয়ন্ত্রণ হারানোর সমস্যা৷ এছাড়াও চোখের সমস্যা এবং পিরিয়ড সংক্রান্ত সমস্যাও  দেখা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। Photo- Representative
Covaxin পাওয়া এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াকোভ্যাক্সিন সম্পর্কিত বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচালিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণায়, ভ্যাকসিন পেয়েছেন তাঁদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ,  ত্বক এবং ত্বকের নিচের রোগ, স্নায়ুতন্ত্রের ব্যাধি, সাধারণ ব্যাধি এবং পেশীর ব্যাধিতে ভুগছেন৷ সবচেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে পেশির উপর নিয়ন্ত্রণ হারানোর সমস্যা৷ এছাড়াও চোখের সমস্যা এবং পিরিয়ড সংক্রান্ত সমস্যাও  দেখা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। Photo- Representative
advertisement
5/12
এই মুহূর্তে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়েছে  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য কে বেশি ক্ষতিকারক প্রমাণিত হয়েছে, কোভ্যাক্সিন নাকি কোভিশিল্ড?  একটি ভ্যাকসিনের পরিণতি কত খারাপ হতে পারে? প্রখ্যাত ভাইরোলজিস্ট এবং ডঃ আম্বেদকর সেন্টার ফর বায়ো মেডিক্যাল রিসার্চ, নয়াদিল্লির পরিচালক, অধ্যাপক সুনীতি কে সিং এ বিষয়ে তাঁর  অভিজ্ঞ মতামত দিয়েছেন। Photo- Representative
এই মুহূর্তে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়েছে  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য কে বেশি ক্ষতিকারক প্রমাণিত হয়েছে, কোভ্যাক্সিন নাকি কোভিশিল্ড?  একটি ভ্যাকসিনের পরিণতি কত খারাপ হতে পারে? প্রখ্যাত ভাইরোলজিস্ট এবং ডঃ আম্বেদকর সেন্টার ফর বায়ো মেডিক্যাল রিসার্চ, নয়াদিল্লির পরিচালক, অধ্যাপক সুনীতি কে সিং এ বিষয়ে তাঁর  অভিজ্ঞ মতামত দিয়েছেন। Photo- Representative
advertisement
6/12
দুটির মধ্যে কোনটির বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে?ডঃ সুনীতি সিং বলেছেন, 'কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন সম্পূর্ণ আলাদা, ঠিক একইভাবে এগুলিও বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। প্রথমে কোভিশিল্ড  এটি ছিল একটি অ্যাডেনোভাইরাস ভিত্তিক ভ্যাকসিন, যা বায়োটেকনোলজিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ। এতে, সক্রিয় স্পাইক প্রোটিন টিকার মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করানো হয় এবং তারপরে SARS Cove 2 -র বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা অন্যান্য ভ্যাকসিনের মতোই, তবে তার চেয়েও বড় কথা, অ্যাস্ট্রাজেনেকা কোম্পানি নিজেই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বীকার করেছিল। Photo- Representative
দুটির মধ্যে কোনটির বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে?ডঃ সুনীতি সিং বলেছেন, 'কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন সম্পূর্ণ আলাদা, ঠিক একইভাবে এগুলিও বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। প্রথমে কোভিশিল্ড  এটি ছিল একটি অ্যাডেনোভাইরাস ভিত্তিক ভ্যাকসিন, যা বায়োটেকনোলজিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ। এতে, সক্রিয় স্পাইক প্রোটিন টিকার মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করানো হয় এবং তারপরে SARS Cove 2 -র বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা অন্যান্য ভ্যাকসিনের মতোই, তবে তার চেয়েও বড় কথা, অ্যাস্ট্রাজেনেকা কোম্পানি নিজেই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বীকার করেছিল। Photo- Representative
advertisement
7/12
তিনি আরও বলেছেন,  ‘বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে এবং ভারতের দৃষ্টিকোণ থেকে,  বলেছিলাম যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার তথ্য অনুসারে, টিকা নেওয়া লোকের সংখ্যার হিসাবে, প্রাণঘাতী থ্রম্বোসিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা খুব কম ছিল। যাঁদের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়েছে, তাঁদের মধ্যে এটাও দেখা গেছে তারা অন্য কোনো গুরুতর রোগে ভুগছিলেন না। এটাও দেখা উচিত ছিল। কোভিশিল্ড চালু হওয়ার পর এখন যেহেতু এত সময় কেটে গেছে, ভারতের মানুষ বিপদে নেই। বাকি ব্যতিক্রমগুলি যে কোনও ওষুধে ঘটতে পারে।’ Photo- Representative
তিনি আরও বলেছেন,  ‘বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে এবং ভারতের দৃষ্টিকোণ থেকে,  বলেছিলাম যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার তথ্য অনুসারে, টিকা নেওয়া লোকের সংখ্যার হিসাবে, প্রাণঘাতী থ্রম্বোসিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা খুব কম ছিল। যাঁদের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়েছে, তাঁদের মধ্যে এটাও দেখা গেছে তারা অন্য কোনো গুরুতর রোগে ভুগছিলেন না। এটাও দেখা উচিত ছিল। কোভিশিল্ড চালু হওয়ার পর এখন যেহেতু এত সময় কেটে গেছে, ভারতের মানুষ বিপদে নেই। বাকি ব্যতিক্রমগুলি যে কোনও ওষুধে ঘটতে পারে।’ Photo- Representative
advertisement
8/12
ডঃ সুনিত বলেছেন কোভ্যাক্সিনেরও কথা। চিকিৎসাগতভাবে যত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াই রিপোর্ট করা হয়েছে, সেগুলো লং কোভিডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার চেয়ে বেশি দৃশ্যমান। Covaxin সংক্রান্ত দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, একই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি অনেক টিকা এখনও ভারতে শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের দেওয়া হচ্ছে। এটি একটি নিষ্ক্রিয় ভ্যাকসিন। এতে মৃত ভাইরাস দেহের অভ্যন্তরে পৌঁছে দেওয়া হয় যা সংক্রমণ ঘটাতে অক্ষম কিন্তু এর অ্যান্টিজেন শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে এবং রোগ থেকে রক্ষা করতে উদ্বুদ্ধ করে। এখন যেহেতু এটি একটি নিষ্ক্রিয় ভাইরাসের উপর তৈরি একটি ভ্যাকসিন, তাই করোনা বা এ জাতীয় কোনও সংক্রমণের সুযোগ নেই। Photo- Representative
ডঃ সুনিত বলেছেন কোভ্যাক্সিনেরও কথা। চিকিৎসাগতভাবে যত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াই রিপোর্ট করা হয়েছে, সেগুলো লং কোভিডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার চেয়ে বেশি দৃশ্যমান। Covaxin সংক্রান্ত দুটি দিক রয়েছে। প্রথমত, একই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি অনেক টিকা এখনও ভারতে শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের দেওয়া হচ্ছে। এটি একটি নিষ্ক্রিয় ভ্যাকসিন। এতে মৃত ভাইরাস দেহের অভ্যন্তরে পৌঁছে দেওয়া হয় যা সংক্রমণ ঘটাতে অক্ষম কিন্তু এর অ্যান্টিজেন শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে এবং রোগ থেকে রক্ষা করতে উদ্বুদ্ধ করে। এখন যেহেতু এটি একটি নিষ্ক্রিয় ভাইরাসের উপর তৈরি একটি ভ্যাকসিন, তাই করোনা বা এ জাতীয় কোনও সংক্রমণের সুযোগ নেই। Photo- Representative
advertisement
9/12
দ্বিতীয় বৈজ্ঞানিক সত্যটি হল যে যখন কোভ্যাক্সিন মানুষকে দেওয়া হয়, তখন এর পরে মানুষ যে ওমিক্রন বা করোনা জেএন.১-এর মতো ভ্যারিয়েন্টগুলি দ্বারা সংক্রামিত হবে না তার গ্যারান্টি কী? যেখানে ভারতের একটি বৃহৎ জনসংখ্যা ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও সংক্রামিত হয়েছিল, কারণ এই সমস্ত টিকা সংক্রমণ প্রতিরোধ করে না, তারা মৃত্যু রোধ করে। টিকা দেওয়ার পরেও সংক্রমণ ঘটতে পারে। Photo- Representative
দ্বিতীয় বৈজ্ঞানিক সত্যটি হল যে যখন কোভ্যাক্সিন মানুষকে দেওয়া হয়, তখন এর পরে মানুষ যে ওমিক্রন বা করোনা জেএন.১-এর মতো ভ্যারিয়েন্টগুলি দ্বারা সংক্রামিত হবে না তার গ্যারান্টি কী? যেখানে ভারতের একটি বৃহৎ জনসংখ্যা ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও সংক্রামিত হয়েছিল, কারণ এই সমস্ত টিকা সংক্রমণ প্রতিরোধ করে না, তারা মৃত্যু রোধ করে। টিকা দেওয়ার পরেও সংক্রমণ ঘটতে পারে। Photo- Representative
advertisement
10/12
 গবেষণা বা সমীক্ষায় যা কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রকাশ পেয়েছে, সেগুলি কেবল ভ্যাকসিনের এবং কোমরবিড অবস্থা বা SARS CoV-এর বারবার সংক্রমণের কারণে লং কোভিডের নয়, তার নিশ্চয়তা কোথায়?  গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা ভ্যাকসিনের পর করোনায় আক্রান্ত হননি এমন কোনও প্রমাণও পাওয়া যায়নি৷ Photo- Representative
 গবেষণা বা সমীক্ষায় যা কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রকাশ পেয়েছে, সেগুলি কেবল ভ্যাকসিনের এবং কোমরবিড অবস্থা বা SARS CoV-এর বারবার সংক্রমণের কারণে লং কোভিডের নয়, তার নিশ্চয়তা কোথায়?  গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা ভ্যাকসিনের পর করোনায় আক্রান্ত হননি এমন কোনও প্রমাণও পাওয়া যায়নি৷ Photo- Representative
advertisement
11/12
ডঃ সুনিত বলেছেন  কোভিশিল্ডের এবং কোভ্যাক্সিন সম্পর্কে একই কথা যে করোনা এমন একটি রোগ যার অনেকগুলি তরঙ্গ রয়েছে, যার অনেক প্রভাব রয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিবেচনা না করেই , শুধুমাত্র অন্যান্য দিক সম্পর্কে বলা ঠিক হবে না. Photo- Representative
ডঃ সুনিত বলেছেন  কোভিশিল্ডের এবং কোভ্যাক্সিন সম্পর্কে একই কথা যে করোনা এমন একটি রোগ যার অনেকগুলি তরঙ্গ রয়েছে, যার অনেক প্রভাব রয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিবেচনা না করেই , শুধুমাত্র অন্যান্য দিক সম্পর্কে বলা ঠিক হবে না. Photo- Representative
advertisement
12/12
যতদূর Covaxin এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলা যায়, সেগুলো লং কোভিডের প্রভাবের মতো। প্রথম দর্শনে এগুলি গুরুতর নয় তবে যে কোনও রোগ যে কোনও সময় গুরুতর হয়ে উঠতে পারে এবং লাইফস্টাইল প্রভাবিত করতে পারে। তবে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই৷ Photo- Representative
যতদূর Covaxin এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলা যায়, সেগুলো লং কোভিডের প্রভাবের মতো। প্রথম দর্শনে এগুলি গুরুতর নয় তবে যে কোনও রোগ যে কোনও সময় গুরুতর হয়ে উঠতে পারে এবং লাইফস্টাইল প্রভাবিত করতে পারে। তবে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই৷ Photo- Representative
advertisement
advertisement
advertisement