'বাবা আমাকে বাঁচাও...!' 'ইন্সপেক্টর'-এর ফোন পেয়ে আতঙ্কে পরিবার, তার পর যা হল! শিউরে উঠবেন

Last Updated:
Fake Inspector: যিনি Cyber crime চক্রান্তের শিকার হয়েছেন, তাঁর মেয়ে নিধি কিছুদিন আগে সাইবার সেলে মামলার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
1/8
সাইবার জালিয়াতির জন্য অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। কখনও বিয়ের নামে এপিকে ফাইল পাঠিয়ে, কখনও আত্মীয় পুলিশ হেফাজতে আছে জানিয়ে নিরীহ মানুষকে প্রতারণা করছে। এমনই একটি ঘটনা ঘটল সম্প্রতি। সাইবার অপরাধীরা একই গ্রামের বাসিন্দা গোপাল কাম্বোজকে ৫০ হাজার টাকা প্রতারণা করেছে। চলুন জেনে নিই পুরো বিষয়টি। আপনার সঙ্গেও যাতে এমনটা না হয়, সতর্ক থাকুন।
<span style="color: #00ffff;"> </span>জন্য অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। কখনও বিয়ের নামে এপিকে ফাইল পাঠিয়ে, কখনও আত্মীয় পুলিশ হেফাজতে আছে জানিয়ে নিরীহ মানুষকে প্রতারণা করছে। এমনই একটি ঘটনা ঘটল সম্প্রতি। সাইবার অপরাধীরা একই গ্রামের বাসিন্দা গোপাল কাম্বোজকে ৫০ হাজার টাকা প্রতারণা করেছে। চলুন জেনে নিই পুরো বিষয়টি। আপনার সঙ্গেও যাতে এমনটা না হয়, সতর্ক থাকুন। 
advertisement
2/8
সাইবার জালিয়াতির জন্য অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। কখনও বিয়ের নামে এপিকে ফাইল পাঠিয়ে, কখনও আত্মীয় পুলিশ হেফাজতে আছে জানিয়ে নিরীহ মানুষকে প্রতারণা করছে। এমনই একটি ঘটনা ঘটল সম্প্রতি। সাইবার অপরাধীরা একই গ্রামের বাসিন্দা গোপাল কাম্বোজকে ৫০ হাজার টাকা প্রতারণা করেছে। চলুন জেনে নিই পুরো বিষয়টি। আপনার সঙ্গেও যাতে এমনটা না হয়, সতর্ক থাকুন।
সাইবার জালিয়াতির জন্য অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে। কখনও বিয়ের নামে এপিকে ফাইল পাঠিয়ে, কখনও আত্মীয় পুলিশ হেফাজতে আছে জানিয়ে নিরীহ মানুষকে প্রতারণা করছে। এমনই একটি ঘটনা ঘটল সম্প্রতি। সাইবার অপরাধীরা একই গ্রামের বাসিন্দা গোপাল কাম্বোজকে ৫০ হাজার টাকা প্রতারণা করেছে। চলুন জেনে নিই পুরো বিষয়টি। আপনার সঙ্গেও যাতে এমনটা না হয়, সতর্ক থাকুন।
advertisement
3/8
প্রতারকরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পরিবারকে ফোন করে জানায়, তাঁদের ছেলেকে মাদক পাচার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে বাঁচাতে চাইলে ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে, না হলে তাকে জেলে পাঠানো হবে। পরিবার হোয়াটসঅ্যাপে পুলিশকর্মীর ডিপি দেখে বিশ্বাস করে সঙ্গে সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা ট্রান্সফার করে দেন। পরে জানা যায়, কত বড় ভুল হয়ে গিয়েছে!
প্রতারকরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পরিবারকে ফোন করে জানায়, তাঁদের ছেলেকে মাদক পাচার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে বাঁচাতে চাইলে ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে, না হলে তাকে জেলে পাঠানো হবে। পরিবার হোয়াটসঅ্যাপে পুলিশকর্মীর ডিপি দেখে বিশ্বাস করে সঙ্গে সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা ট্রান্সফার করে দেন। পরে জানা যায়, কত বড় ভুল হয়ে গিয়েছে!
advertisement
4/8
তাঁদের ছেলে নিরাপদেই ছিলেন। প্রতারণার শিকার হয়েছে পরিবার। সাহারানপুরের বিহারীগড় থানার শেরপুর খানজাদপুর গ্রামে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। যিনি চক্রান্তের শিকার হয়েছেন, তাঁর মেয়ে নিধি কিছুদিন আগে সাইবার সেলে মামলার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তাঁদের ছেলে নিরাপদেই ছিলেন। প্রতারণার শিকার হয়েছে পরিবার। সাহারানপুরের বিহারীগড় থানার শেরপুর খানজাদপুর গ্রামে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। যিনি চক্রান্তের শিকার হয়েছেন, তাঁর মেয়ে নিধি কিছুদিন আগে সাইবার সেলে মামলার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে কোনও সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
advertisement
5/8
 এরপরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সেই পরিবার। নিধি বলেন, &quot;২০ সেপ্টেম্বর সকালে আমার বাবা হোয়াটসঅ্যাপে একটি কল পান এবং তাতে একজন পুলিশ সদস্যের একটি ছবি ছিল, যাতে ইন্সপেক্টর বিজয় কুমারের নাম লেখা ছিল। লোকটি বাবাকে বলল- আমি একজন ইন্সপেক্টর।&quot;
এরপরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সেই পরিবার। নিধি বলেন, "২০ সেপ্টেম্বর সকালে আমার বাবা হোয়াটসঅ্যাপে একটি কল পান এবং তাতে একজন পুলিশ সদস্যের একটি ছবি ছিল, যাতে ইন্সপেক্টর বিজয় কুমারের নাম লেখা ছিল। লোকটি বাবাকে বলল- আমি একজন ইন্সপেক্টর।"
advertisement
6/8
নিধি আরও জানান, তাঁর বাবা ফোন ধরলে ফোনের অপর প্রান্তের সেই ব্যক্তি বলে, &quot;আমি ইন্সপেক্টর বিজয় কুমার, আমরা চার ছেলেকে মাদকের মামলায় ধরেছি, তাদের একজন আপনার ছেলে। তাকে বাঁচাতে হলে ৫০ হাজার টাকা পাঠান, না হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।&quot;
নিধি আরও জানান, তাঁর বাবা ফোন ধরলে ফোনের অপর প্রান্তের সেই ব্যক্তি বলে, "আমি ইন্সপেক্টর বিজয় কুমার, আমরা চার ছেলেকে মাদকের মামলায় ধরেছি, তাদের একজন আপনার ছেলে। তাকে বাঁচাতে হলে ৫০ হাজার টাকা পাঠান, না হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
advertisement
7/8
নিধি বলেন, &quot; সেই ইন্সপেক্টর একথা বলার পর আমাদের ভাইয়ের গলাও শোনাল। টাকা পাঠানোর পর জানতে পারি এটি একজন ভুয়ো ইন্সপেক্টরের ফোন ছিল। আমার ভাই বলতে থাকে, 'বাবা আমাকে বাঁচাও'। এ কথা শুনে বাবা খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এরপর বাবা ফোন না করেই ভাইয়ের কাছে ৫০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন।&quot;
নিধি বলেন, " সেই ইন্সপেক্টর একথা বলার পর আমাদের ভাইয়ের গলাও শোনাল। টাকা পাঠানোর পর জানতে পারি এটি একজন ভুয়ো ইন্সপেক্টরের ফোন ছিল। আমার ভাই বলতে থাকে, 'বাবা আমাকে বাঁচাও'। এ কথা শুনে বাবা খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এরপর বাবা ফোন না করেই ভাইয়ের কাছে ৫০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন।"
advertisement
8/8
টাকা পাঠানোর পরে নিধি তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন ফোনে। জানেন যে তিনি একদম ঠিকঠাক আছেন। কোনও বিপদ হয়নি তাঁর। আটকও করেনি কেউ। এর পরেই নিধি বুঝতে পারেন, সাইবার প্রতারণার শিকার হয়েছে তাঁর পরিবার।
টাকা পাঠানোর পরে নিধি তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন ফোনে। জানেন যে তিনি একদম ঠিকঠাক আছেন। কোনও বিপদ হয়নি তাঁর। আটকও করেনি কেউ। এর পরেই নিধি বুঝতে পারেন, সাইবার প্রতারণার শিকার হয়েছে তাঁর পরিবার।
advertisement
advertisement
advertisement