ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি ছেড়ে চায়ের ব্যবসা শুরু, প্রতি মাসে ১০গুণ বেশি আয়!

Last Updated:
উপযুক্ত চাকরি পেতে শিক্ষিত বেকারদের কত কষ্ট করতে হয়। ছত্তিশগড়ের বস্তার জেলায় এমনই এক যুবক রয়েছেন, যিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে চায়ের ব্যবসা করছেন।
1/5
ছত্তিশগড়ের আদিবাসী অধ্যুষিত বস্তার জেলায় ইদানিং এক যুবক খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছেন৷ তাকে নিয়েই চলছে তুমুল আলোচনা। জগদলপুরে ব্যবসায়ী প্রয়াস নাগ নিজের চা ব্যবসা নিয়ে ফুলে ফেপে উঠেছেন। প্রয়াস ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে জগদলপুরে চায়ের ব্যবসা শুরু করেন।
ছত্তিশগড়ের আদিবাসী অধ্যুষিত বস্তার জেলায় ইদানিং এক যুবক খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছেন৷ তাকে নিয়েই চলছে তুমুল আলোচনা। জগদলপুরে ব্যবসায়ী প্রয়াস নাগ নিজের চা ব্যবসা নিয়ে ফুলে ফেপে উঠেছেন। প্রয়াস ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে জগদলপুরে চায়ের ব্যবসা শুরু করেন।
advertisement
2/5
প্রয়াস নাগ জানান, প্রথম থেকেই তিনি খাবারের ব্যবসার প্রতি আগ্রহী ছিলেন। কলেজে পড়ার সময় তিনি অনেকের জন্য টিফিন বানিয়ে বিক্রি করতেন। পড়াশুনা শেষ করে তিনি দুই বছর ইনটার্ন হিসেবেও কাজ করেন।
প্রয়াস নাগ জানান, প্রথম থেকেই তিনি খাবারের ব্যবসার প্রতি আগ্রহী ছিলেন। কলেজে পড়ার সময় তিনি অনেকের জন্য টিফিন বানিয়ে বিক্রি করতেন। পড়াশুনা শেষ করে তিনি দুই বছর ইনটার্ন হিসেবেও কাজ করেন।
advertisement
3/5
প্রয়াস জানান যে কয়েক মাস আগে তিনি ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ছেড়ে চা বিক্রি শুরু করেন। স্বাভাবিক ভাবেই ইঞ্জিনিয়ার ডিগ্রি পাওয়া ছেলের চা বিক্রি মেনে নিতে পারেননি মা-বাবা৷ তারা প্রথমে তীব্র বিরোধিতা করেন। কিন্তু পরে পরিবারের সদস্যরা তার কাজ মেনে নিয়ে এই ব্যবসায় সাহায্য করছেন।
প্রয়াস জানান যে কয়েক মাস আগে তিনি ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ছেড়ে চা বিক্রি শুরু করেন। স্বাভাবিক ভাবেই ইঞ্জিনিয়ার ডিগ্রি পাওয়া ছেলের চা বিক্রি মেনে নিতে পারেননি মা-বাবা৷ তারা প্রথমে তীব্র বিরোধিতা করেন। কিন্তু পরে পরিবারের সদস্যরা তার কাজ মেনে নিয়ে এই ব্যবসায় সাহায্য করছেন।
advertisement
4/5
প্রয়াস নাগের মতে, তিনি কয়েক মাস আগে মাত্র ৫০০০ টাকা খরচ করে একটি "ইঞ্জিনিয়ার্ড চাইওয়ালা" দোকান শুরু করেছিলেন। এরপর থেকে প্রতিমাসে গড়ে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় হচ্ছে! দারুণ লাভ হচ্ছে চা বিক্রি করে, বলছেন প্রয়াস৷
প্রয়াস নাগের মতে, তিনি কয়েক মাস আগে মাত্র ৫০০০ টাকা খরচ করে একটি "ইঞ্জিনিয়ার্ড চাইওয়ালা" দোকান শুরু করেছিলেন। এরপর থেকে প্রতিমাসে গড়ে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় হচ্ছে! দারুণ লাভ হচ্ছে চা বিক্রি করে, বলছেন প্রয়াস৷
advertisement
5/5
প্রয়াস বলেন, চায়ের ব্যবসা শুরু করার পর তিনি মানুষের অনেক ভালোবাসা পেয়েছেন। চায়ের পাশাপাশি তারা ম্যাগি, বার্গার, স্যান্ডউইচও বিক্রি করেন৷ তবে তার দোকানের ক্রেতারা সকলেই স্থানীয় মানুষজন৷ বিক্রি করে বাস্তরের সুস্বাদু খাবারকে একটি নতুন পরিচয় দিতে চান তিনি। এ জন্য তারা বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন।
প্রয়াস বলেন, চায়ের ব্যবসা শুরু করার পর তিনি মানুষের অনেক ভালোবাসা পেয়েছেন। চায়ের পাশাপাশি তারা ম্যাগি, বার্গার, স্যান্ডউইচও বিক্রি করেন৷ তবে তার দোকানের ক্রেতারা সকলেই স্থানীয় মানুষজন৷ বিক্রি করে বাস্তরের সুস্বাদু খাবারকে একটি নতুন পরিচয় দিতে চান তিনি। এ জন্য তারা বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন।
advertisement
advertisement
advertisement