Devar and Bhabhi: ৮ টি ঘড়ি, ১০ টি মোবাইল, ৬ টি পাসপোর্ট, ৪০০০ কোটি টাকার মালিক দেওর-বৌদি, রহস্যের জট খুলতে গিয়ে পুলিশ থ

Last Updated:
Devar Bhabi Scam: ৪০০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, ধরা পড়ল কী করে?
1/7
পাটনা/হায়দরাবাদ: তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদে চাঞ্চল্যকর ৪০০০ কোটি টাকার জালিয়াতির মামলায় বিহারের দানাপুর থেকে এক দেওর -বৌদি বা দেবর-ভাবী জুটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তেলেঙ্গানা এবং দানাপুর পুলিশের যৌথ অভিযানে, উভয় অভিযুক্তকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা, সোনা-হিরের গয়না এবং বিলাসবহুল জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছে৷
পাটনা/হায়দরাবাদ: তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদে চাঞ্চল্যকর ৪০০০ কোটি টাকার জালিয়াতির মামলায় বিহারের দানাপুর থেকে এক দেওর -বৌদি বা দেবর-ভাবী জুটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তেলেঙ্গানা এবং দানাপুর পুলিশের যৌথ অভিযানে, উভয় অভিযুক্তকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা, সোনা-হিরের গয়না এবং বিলাসবহুল জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছে৷
advertisement
2/7
যাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন তাঁদের নাম  সুষমা রাজ এবং রবীন্দ্র কুমার সিং, বিহারের আড়া জেলার বাসিন্দা। তারা দু'জনেই কিছুদিন ধরে পাটনার দানাপুরের বিজয় নগরের ভেনাস প্যারাডাইজ অ্যাপার্টমেন্টের ১৩০৫ নম্বর ফ্ল্যাটে লুকিয়ে ছিল। তেলেঙ্গানা পুলিশ তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার পর, দানাপুর পুলিশের সহায়তায় একটি অভিযান চালানো হয় এবং তাদের দুজনকেই হেফাজতে নেওয়া হয়।
যাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন তাঁদের নাম  সুষমা রাজ এবং রবীন্দ্র কুমার সিং, বিহারের আড়া জেলার বাসিন্দা। তারা দু'জনেই কিছুদিন ধরে পাটনার দানাপুরের বিজয় নগরের ভেনাস প্যারাডাইজ অ্যাপার্টমেন্টের ১৩০৫ নম্বর ফ্ল্যাটে লুকিয়ে ছিল। তেলেঙ্গানা পুলিশ তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার পর, দানাপুর পুলিশের সহায়তায় একটি অভিযান চালানো হয় এবং তাদের দুজনকেই হেফাজতে নেওয়া হয়।
advertisement
3/7
৪০০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, ধরা পড়ল কী করে?দানাপুরের এসএইচও প্রশান্ত কুমার ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, অভিযুক্তদের কাছ থেকে নগদে ৮ লক্ষ ৩০ হাজার ৯১০ টাকা , ৬টি পাসপোর্ট, ১০টি মোবাইল ফোন, ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ড, ৩টি পাসবুক, ১৬টি পরিচয়পত্র, ৮টি দামি ঘড়ি এবং ১১টি সোনা ও হিরের গয়না উদ্ধার করা হয়েছে।
৪০০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, ধরা পড়ল কী করে?
দানাপুরের এসএইচও প্রশান্ত কুমার ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, অভিযুক্তদের কাছ থেকে নগদে ৮ লক্ষ ৩০ হাজার ৯১০ টাকা , ৬টি পাসপোর্ট, ১০টি মোবাইল ফোন, ব্যাঙ্ক ক্রেডিট কার্ড, ৩টি পাসবুক, ১৬টি পরিচয়পত্র, ৮টি দামি ঘড়ি এবং ১১টি সোনা ও হিরের গয়না উদ্ধার করা হয়েছে।
advertisement
4/7
উদ্ধার হওয়া জিনিসপত্রের মূল্য দেখে পুলিশও অবাক হয়ে যায়। প্রাথমিক তদন্ত অনুসারে, মামলাটি তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদের একটি কোম্পানির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ৪০০০ কোটি টাকার জালিয়াতির সঙ্গে সম্পর্কিত। অভিযুক্তরা বিনিয়োগকারীদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এবং তাদের কষ্টার্জিত অর্থ হাতিয়ে নিয়েছিল। তেলেঙ্গানা পুলিশ ইতিমধ্যেই হায়দরাবাদে এই বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে এবং অভিযুক্ত পলাতক  খুঁজছিল।
উদ্ধার হওয়া জিনিসপত্রের মূল্য দেখে পুলিশও অবাক হয়ে যায়। প্রাথমিক তদন্ত অনুসারে, মামলাটি তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদের একটি কোম্পানির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ৪০০০ কোটি টাকার জালিয়াতির সঙ্গে সম্পর্কিত। অভিযুক্তরা বিনিয়োগকারীদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এবং তাদের কষ্টার্জিত অর্থ হাতিয়ে নিয়েছিল। তেলেঙ্গানা পুলিশ ইতিমধ্যেই হায়দরাবাদে এই বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে এবং অভিযুক্ত পলাতক  খুঁজছিল।
advertisement
5/7
পুলিশি পদক্ষেপ এবং আরও তদন্তএসএইচও প্রশান্ত ভরদ্বাজ জানিয়েছেন যে তেলেঙ্গানা পুলিশ অভিযুক্তকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে হায়দরাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। সেখানে তাকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই জালিয়াতির সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। এই মামলায় অন্যান্য সন্দেহভাজনদের খোঁজে পুলিশের দল সক্রিয় রয়েছে। দানাপুরের এসএইচও প্রশান্ত ভরদ্বাজ বলেন, তেলেঙ্গানা পুলিশের সহযোগিতায় আমরা এই মামলায় দুই প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছি। এটি ৪০০০ কোটি টাকার একটি বড় জালিয়াতির ঘটনা। উদ্ধারকৃত জিনিসপত্র এবং নগদ অর্থ থেকে স্পষ্ট যে অভিযুক্তরা চরম বিলাসবহুল জীবনযাপন করছিল। তবে এরপরেই আরও পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবে তেলেঙ্গানা পুলিশ৷
পুলিশি পদক্ষেপ এবং আরও তদন্ত
এসএইচও প্রশান্ত ভরদ্বাজ জানিয়েছেন যে তেলেঙ্গানা পুলিশ অভিযুক্তকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে হায়দরাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। সেখানে তাকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই জালিয়াতির সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। এই মামলায় অন্যান্য সন্দেহভাজনদের খোঁজে পুলিশের দল সক্রিয় রয়েছে। দানাপুরের এসএইচও প্রশান্ত ভরদ্বাজ বলেন, তেলেঙ্গানা পুলিশের সহযোগিতায় আমরা এই মামলায় দুই প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছি। এটি ৪০০০ কোটি টাকার একটি বড় জালিয়াতির ঘটনা। উদ্ধারকৃত জিনিসপত্র এবং নগদ অর্থ থেকে স্পষ্ট যে অভিযুক্তরা চরম বিলাসবহুল জীবনযাপন করছিল। তবে এরপরেই আরও পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবে তেলেঙ্গানা পুলিশ৷
advertisement
6/7
পুরো ব্যাপারটা কী?তথ্য অনুযায়ী, সুষমা রাজ এবং রবীন্দ্র কুমার সিং হায়দ্রাবাদের একটি কোম্পানির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের উচ্চ মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে বিনিয়োগ করাত এরপর তাদের পুরো টাকা ঠকিয়ে নিয়ে নিত৷  কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করে এবং তারপর পালিয়ে যায়। একাধিক বিনিয়োগকারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে, তেলেঙ্গানা পুলিশ তদন্ত শুরু করে, যার পরে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশ এই মামলায় জালিয়াতির পুরো নেটওয়ার্কটি একেবারে শিকড় থেকে খোজার চেষ্টা করছে৷
পুরো ব্যাপারটা কী?
তথ্য অনুযায়ী, সুষমা রাজ এবং রবীন্দ্র কুমার সিং হায়দ্রাবাদের একটি কোম্পানির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের উচ্চ মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে বিনিয়োগ করাত এরপর তাদের পুরো টাকা ঠকিয়ে নিয়ে নিত৷  কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করে এবং তারপর পালিয়ে যায়। একাধিক বিনিয়োগকারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে, তেলেঙ্গানা পুলিশ তদন্ত শুরু করে, যার পরে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশ এই মামলায় জালিয়াতির পুরো নেটওয়ার্কটি একেবারে শিকড় থেকে খোজার চেষ্টা করছে৷
advertisement
7/7
উদ্ধারকৃত নগদ টাকা এবং গয়না কোথা থেকে এসেছে এবং প্রতারণার টাকা দিয়ে এগুলি কেনা হয়েছে কিনা তাও তদন্ত করা হচ্ছে। এই মামলায় আরও গ্রেফতারের সম্ভাবনা রয়েছে।
উদ্ধারকৃত নগদ টাকা এবং গয়না কোথা থেকে এসেছে এবং প্রতারণার টাকা দিয়ে এগুলি কেনা হয়েছে কিনা তাও তদন্ত করা হচ্ছে। এই মামলায় আরও গ্রেফতারের সম্ভাবনা রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement