বিয়ের পর ব্যাপক মনের বদল, গ্রামের এই মহিলার জীবনযাত্রার কাহিনি শুনে অবাক ডাক্তারবাবুরা!

Last Updated:
Chaiwali Anty: ছত্তিশগড়ের কোরিয়া জেলায় বসবাসকারী পল্লী দেবী। স্থানীয় লোকজন তাঁকে চায়ওয়ালি আন্টি নামে চেনেন।
1/5
করোনার পর সাধারণ মানুষ তাদের স্বাস্থ্যের সম্পর্কে বিশেষ সচেতন হয়েছেন৷ সঠিক সময় শারীরিক চিকিৎসা করাচ্ছেন এবং খাবারও মেনে খাচ্ছেন অনেকেই৷ সঠিক খাবার, ডায়েট মেনে পুষ্টিযুক্ত আহার করছেন সাধারণ মানুষ৷ অর্থাৎ শরীরের দিকে নজর দিতে শুরু করেছে। তবে এরই মধ্যে নিজের খাদ্যাভ্যাসের জন্য খবরে উঠে এসেছেন এক মহিলা৷ যিনি শুধুই বছরের পর বছর ধরে চা খেয়ে বেঁচে রয়েছেন।
করোনার পর সাধারণ মানুষ তাদের স্বাস্থ্যের সম্পর্কে বিশেষ সচেতন হয়েছেন৷ সঠিক সময় শারীরিক চিকিৎসা করাচ্ছেন এবং খাবারও মেনে খাচ্ছেন অনেকেই৷ সঠিক খাবার, ডায়েট মেনে পুষ্টিযুক্ত আহার করছেন সাধারণ মানুষ৷ অর্থাৎ শরীরের দিকে নজর দিতে শুরু করেছে। তবে এরই মধ্যে নিজের খাদ্যাভ্যাসের জন্য খবরে উঠে এসেছেন এক মহিলা৷ যিনি শুধুই বছরের পর বছর ধরে চা খেয়ে বেঁচে রয়েছেন।
advertisement
2/5
ছত্তিশগড়ের কোরিয়া জেলায় বসবাসকারী পল্লী দেবী। কড়িয়া জেলার বৈকুণ্ঠপুর উন্নয়ন ব্লকের গ্রাম পঞ্চায়েত বারদিয়াতে থাকেন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে চায়ওয়ালি আন্টি নামে চেনেন।
ছত্তিশগড়ের কোরিয়া জেলায় বসবাসকারী পল্লী দেবী। কড়িয়া জেলার বৈকুণ্ঠপুর উন্নয়ন ব্লকের গ্রাম পঞ্চায়েত বারদিয়াতে থাকেন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে চায়ওয়ালি আন্টি নামে চেনেন।
advertisement
3/5
পরিবারের তফর থেকে জানা গিয়েছে যে, গত ৩৫ বছর ধরে শুধু চা খেয়েই বেঁচে আছেন পল্লীদেবী। ডাক্তাররাও এই মহিলাকে দেখে অবাক হলেও তিনি সুস্থ আছেন। তিনি বিয়েও করেছিলেন। বিয়ের পর এমন কিছু ঘটেছিল যে তার পর থেকেই খাবার খাওয়া ছেড়ে দেন তিনি৷
পরিবারের তফর থেকে জানা গিয়েছে যে, গত ৩৫ বছর ধরে শুধু চা খেয়েই বেঁচে আছেন পল্লীদেবী। ডাক্তাররাও এই মহিলাকে দেখে অবাক হলেও তিনি সুস্থ আছেন। তিনি বিয়েও করেছিলেন। বিয়ের পর এমন কিছু ঘটেছিল যে তার পর থেকেই খাবার খাওয়া ছেড়ে দেন তিনি৷
advertisement
4/5
কোড়িয়া জেলা সদর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে বারদিয়া নামে একটি গ্রাম রয়েছে, যেখানে পল্লী দেবী তাঁর বাপের বাড়িতে থাকেন। ৪৫ বছর বয়সী পল্লী দেবী৷ বিয়ে হয়েছিল ১৯৮৫ সালে, কিন্তু প্রথমবার ফিরে আসার পর তিনি আর শ্বশুর বাড়িতে যাননি। তারপর থেকে সে খাবার-জল ছেড়ে দিয়েছেন৷
কোড়িয়া জেলা সদর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে বারদিয়া নামে একটি গ্রাম রয়েছে, যেখানে পল্লী দেবী তাঁর বাপের বাড়িতে থাকেন। ৪৫ বছর বয়সী পল্লী দেবী৷ বিয়ে হয়েছিল ১৯৮৫ সালে, কিন্তু প্রথমবার ফিরে আসার পর তিনি আর শ্বশুর বাড়িতে যাননি। তারপর থেকে সে খাবার-জল ছেড়ে দিয়েছেন৷
advertisement
5/5
তাঁর বাবা বলেন যে পল্লী দেবী প্রথমে পাটনার স্কুলে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করেন এবং তারপর বৈকুণ্ঠপুরে ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়তেন। এ সময় তাঁর শিক্ষক তাকে জনকপুরে অ্যাথলেটিক্স খেলায় নিয়ে যান। পল্লীদেবী এখানে দৌড়ে ফার্স্ট হয়েছিলেন। ক্লাস সিক্সের পর বিয়ে করেন তিনি। শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার পর তিনি ফিরে আসেন এবং তারপর জল ও খাবার ছেড়ে দেন। তারপর থেকে শুধুমাত্র চা খেয়েই বেঁচে রয়েছেন।
তাঁর বাবা বলেন যে পল্লী দেবী প্রথমে পাটনার স্কুলে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করেন এবং তারপর বৈকুণ্ঠপুরে ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়তেন। এ সময় তাঁর শিক্ষক তাকে জনকপুরে অ্যাথলেটিক্স খেলায় নিয়ে যান। পল্লীদেবী এখানে দৌড়ে ফার্স্ট হয়েছিলেন। ক্লাস সিক্সের পর বিয়ে করেন তিনি। শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার পর তিনি ফিরে আসেন এবং তারপর জল ও খাবার ছেড়ে দেন। তারপর থেকে শুধুমাত্র চা খেয়েই বেঁচে রয়েছেন।
advertisement
advertisement
advertisement