মাত্র ৪৪০ গ্রাম ওজনের শিশু জন্মালো মোহালিতে, ডাক্তারা নাম দিয়েছে বাহুবলী

Last Updated:
1/5
পঞ্জাবের মোহালির একটি প্রাইভেট হসপিটালে এক শিশুর জন্ম হয়, যার ওজন জন্মের সময় ছিল মাত্র ৪৪০ গ্রাম। শুক্রবার দিন এই শিশুটিকে হসপিটাল থেকে ডিসচার্জ করা হয়েছে। ১১০ দিন ধরে এই শিশুটিকে হসপিটালে রাখা হয়েছিল, এখন সে সুস্থ ও তাঁর ওজনের বৃদ্ধিও হয়েছে।
পঞ্জাবের মোহালির একটি প্রাইভেট হসপিটালে এক শিশুর জন্ম হয়, যার ওজন জন্মের সময় ছিল মাত্র ৪৪০ গ্রাম। শুক্রবার দিন এই শিশুটিকে হসপিটাল থেকে ডিসচার্জ করা হয়েছে। ১১০ দিন ধরে এই শিশুটিকে হসপিটালে রাখা হয়েছিল, এখন সে সুস্থ ও তাঁর ওজনের বৃদ্ধিও হয়েছে।
advertisement
2/5
তথ্য অনুযায়ি, অর্চনা 38 বছর এবং তার স্বামী শচীন 4২, কাংরার বাসিন্দা, এবং বিবাহের 13 বছর পর জন্মগ্রহণ হয়েছে এই সন্তানটির।  শিশুটির ওজন ৫০০ গ্রামের থেকে কম, এত কম ওজন হলে সদ্যোজাতরা সাধারণত বাঁচে না।
তথ্য অনুযায়ি, অর্চনা 38 বছর এবং তার স্বামী শচীন 4২, কাংরার বাসিন্দা, এবং বিবাহের 13 বছর পর জন্মগ্রহণ হয়েছে এই সন্তানটির। শিশুটির ওজন ৫০০ গ্রামের থেকে কম, এত কম ওজন হলে সদ্যোজাতরা সাধারণত বাঁচে না।
advertisement
3/5
তবে চিকিত্সকদের চেষ্টায় সেই সদ্যোজাতের ওজন বৃদ্ধি তো হয়েছেই, এমনকি এখন সে সুস্থ আছে বলেও জানা গিয়েছে। ডাক্তার বিক্রম সিং জানিয়েছে যে অনেক আর্টিফিশিয়াল আর লেজারের সাহায্যে অপারেশন করা হয়েছিল।
তবে চিকিত্সকদের চেষ্টায় সেই সদ্যোজাতের ওজন বৃদ্ধি তো হয়েছেই, এমনকি এখন সে সুস্থ আছে বলেও জানা গিয়েছে। ডাক্তার বিক্রম সিং জানিয়েছে যে অনেক আর্টিফিশিয়াল আর লেজারের সাহায্যে অপারেশন করা হয়েছিল।
advertisement
4/5
বাচ্চাটির বাবা মায়ের সঙ্গে ডাক্তারও খুশি, কারন তাঁদের এতো দিনের কাজ স্ফল হয়েছে। ১১০ দিন এনআইসিইউতে কাটানোর পর আপাতত নিজের বাড়ি ফিরে গিয়েছে এই শিশুটি।
বাচ্চাটির বাবা মায়ের সঙ্গে ডাক্তারও খুশি, কারন তাঁদের এতো দিনের কাজ স্ফল হয়েছে। ১১০ দিন এনআইসিইউতে কাটানোর পর আপাতত নিজের বাড়ি ফিরে গিয়েছে এই শিশুটি।
advertisement
5/5
বাচ্চাটির মা বাবা বলেন যে এক সময় তাঁরা সব আশাই ছেড়ে দিয়েছিল। তাঁদের কাছে এটা চমৎকার ঘটনা, যে এতো কিছু হওয়ার পরেও বাচ্চাটি ঠিক আছে। ডাক্তারা বাচ্চাটির নাম দিয়েছে  বাহুবলী।
বাচ্চাটির মা বাবা বলেন যে এক সময় তাঁরা সব আশাই ছেড়ে দিয়েছিল। তাঁদের কাছে এটা চমৎকার ঘটনা, যে এতো কিছু হওয়ার পরেও বাচ্চাটি ঠিক আছে। ডাক্তারা বাচ্চাটির নাম দিয়েছে বাহুবলী।
advertisement
advertisement
advertisement