Bullet Train: ভারত আর বুলেট ট্রেনের মাঝে বিশাল বড় সমস্যা! এখনই জানুন...

Last Updated:
Bullet Train: ভারতের বুলেট ট্রেনের স্বপ্ন আদৌ কি বাস্তব হবে? যা খবর, তাতে বুলেট ট্রেন আদৌ ভারতে চলবে কি না সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন৷ 
1/6
মানিকন্ট্রোলের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভারত এখন আর জাপান থেকে বুলেট ট্রেন (শিনকানসেন) আমদানি করবে না। যদিও এই খবরের এখনও কোনও সরকারি নিশ্চিতকরণ নেই, তবে বিশ্বস্ত সূত্র থেকে এই তথ্য জানা গিয়েছে। সূত্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আলোচনা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়নি, কিন্তু প্রক্রিয়া খুব ধীর হয়ে গেছে।
মানিকন্ট্রোলের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভারত এখন আর জাপান থেকে বুলেট ট্রেন (শিনকানসেন) আমদানি করবে না। যদিও এই খবরের এখনও কোনও সরকারি নিশ্চিতকরণ নেই, তবে বিশ্বস্ত সূত্র থেকে এই তথ্য জানা গিয়েছে। সূত্রের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আলোচনা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়নি, কিন্তু প্রক্রিয়া খুব ধীর হয়ে গেছে।
advertisement
2/6
সূত্রের মতে, জাপানি সরকারের সাথে ট্রেন আমদানির বিষয়ে আলোচনা এখনও চলছে, তবে গত ৬ মাসে এটি অনেকটাই ধীরগতিতে চলছে। এর পেছনে ট্রেনের খরচ একটি বড় কারণ হিসাবে উঠে এসেছে। ট্রেন এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ খরচ নিয়ে মতৈক্যে পৌঁছানো যাচ্ছে না। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং রেলের কয়েকজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক এই বিষয়ে আলোচনা করতে সেপ্টেম্বর মাসে জাপানে গিয়েছিলেন, কিন্তু কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
সূত্রের মতে, জাপানি সরকারের সাথে ট্রেন আমদানির বিষয়ে আলোচনা এখনও চলছে, তবে গত ৬ মাসে এটি অনেকটাই ধীরগতিতে চলছে। এর পেছনে ট্রেনের খরচ একটি বড় কারণ হিসাবে উঠে এসেছে। ট্রেন এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ খরচ নিয়ে মতৈক্যে পৌঁছানো যাচ্ছে না। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং রেলের কয়েকজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক এই বিষয়ে আলোচনা করতে সেপ্টেম্বর মাসে জাপানে গিয়েছিলেন, কিন্তু কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
advertisement
3/6
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই চুক্তি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আর এর আজীবন রক্ষণাবেক্ষণও জাপানি কম্পানিকেই করতে হবে। এই রক্ষণাবেক্ষণ খরচের কারণে মোট খরচের মধ্যে বড় ব্যবধান সৃষ্টি হচ্ছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই চুক্তি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আর এর আজীবন রক্ষণাবেক্ষণও জাপানি কম্পানিকেই করতে হবে। এই রক্ষণাবেক্ষণ খরচের কারণে মোট খরচের মধ্যে বড় ব্যবধান সৃষ্টি হচ্ছে।
advertisement
4/6
জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেন নিয়ে আলোচনা ঠিকঠাক চলছিল, কিন্তু খরচ ছাড়াও আরও দুটি বিষয় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথমত, জমি অধিগ্রহণে বিলম্ব এবং দ্বিতীয়ত, যৌথ উদ্যোগের শর্তাবলীতে প্রযুক্তিগত পরিবর্তন। জাপানের মতে, ভারত সরকার জমি অধিগ্রহণের খরচ কমানোর জন্য রেলপথে পরিবর্তন করেছে।
জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেন নিয়ে আলোচনা ঠিকঠাক চলছিল, কিন্তু খরচ ছাড়াও আরও দুটি বিষয় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথমত, জমি অধিগ্রহণে বিলম্ব এবং দ্বিতীয়ত, যৌথ উদ্যোগের শর্তাবলীতে প্রযুক্তিগত পরিবর্তন। জাপানের মতে, ভারত সরকার জমি অধিগ্রহণের খরচ কমানোর জন্য রেলপথে পরিবর্তন করেছে।
advertisement
5/6
রেলের এক প্রাক্তন সদস্য জানিয়েছেন, জাপানি সরকার রেলপথের উঁচু অংশের পরিমাণ না বাড়ানোর অনুরোধ করেছিল, কিন্তু ভারত সরকার সেই প্রস্তাব মানেনি। শুরুতে মাত্র ২৮ শতাংশ ট্র্যাক এলিভেটেড থাকার কথা ছিল, কিন্তু পরিবর্তনের পরে ৯০ শতাংশ ট্র্যাক উঁচুতে বানানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
রেলের এক প্রাক্তন সদস্য জানিয়েছেন, জাপানি সরকার রেলপথের উঁচু অংশের পরিমাণ না বাড়ানোর অনুরোধ করেছিল, কিন্তু ভারত সরকার সেই প্রস্তাব মানেনি। শুরুতে মাত্র ২৮ শতাংশ ট্র্যাক এলিভেটেড থাকার কথা ছিল, কিন্তু পরিবর্তনের পরে ৯০ শতাংশ ট্র্যাক উঁচুতে বানানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
advertisement
6/6
২০১৮ সালে ১০ কোচের একটি বুলেট ট্রেনের দাম ছিল ৩৮৯ কোটি টাকা। ২০২২ সালে ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড ২৪টি বুলেট ট্রেন আমদানির জন্য টেন্ডার আহ্বান করেছিল, যার খরচ ধরা হয়েছিল ১১,০০০ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের মধ্যে এই দাম বেড়ে ৪৬০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে।
২০১৮ সালে ১০ কোচের একটি বুলেট ট্রেনের দাম ছিল ৩৮৯ কোটি টাকা। ২০২২ সালে ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড ২৪টি বুলেট ট্রেন আমদানির জন্য টেন্ডার আহ্বান করেছিল, যার খরচ ধরা হয়েছিল ১১,০০০ কোটি টাকা।
advertisement
advertisement
advertisement