দিল্লিবাসীকে বড় উপহার, এই কাজে আর লাগবে না পুলিশের অনুমতি, ঘোষণা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

Last Updated:
Delhi Construction News: রাজধানী দিল্লিতে যে কোনও নির্মাণকাজের জন্য পুলিশের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। ফলে সময় লাগত বিস্তর। লাল ফিতের ফাঁস খুলতে জেরবার হতে হত দিল্লিবাসীকে। এবার সেই নিয়ম প্রত্যাহার করা হল।
1/5
Reporter-Amit Pandey: রাজধানী দিল্লিতে যে কোনও নির্মাণকাজের জন্য পুলিশের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। ফলে সময় লাগত বিস্তর। লাল ফিতের ফাঁস খুলতে জেরবার হতে হত দিল্লিবাসীকে। এবার সেই নিয়ম প্রত্যাহার করা হল। এখন থেকে আর নির্মাণকাজের জন্য পুলিশের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। আমজনতাকে স্বস্তি দিয়ে এই ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
Reporter-Amit Pandey: রাজধানী দিল্লিতে যে কোনও নির্মাণকাজের জন্য পুলিশের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। ফলে সময় লাগত বিস্তর। লাল ফিতের ফাঁস খুলতে জেরবার হতে হত দিল্লিবাসীকে। এবার সেই নিয়ম প্রত্যাহার করা হল। এখন থেকে আর নির্মাণকাজের জন্য পুলিশের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। আমজনতাকে স্বস্তি দিয়ে এই ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
advertisement
2/5
২৭ বছর পর দিল্লির কুর্সিতে বসেছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন রেখা গুপ্ত। তারপর থেকেই একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে প্রশাসন। দিল্লিকে অপরাধমুক্ত করার পরিকল্পনাও নিয়েছে নয়া বিজেপি সরকার। এর মধ্যেই সামনে এল এই খবর। প্রশাসনের মতে, এই সিদ্ধান্তের ফলে দিল্লিবাসী এখন সহজেই আবাসন বা ব্যবসায়িক নির্মাণ করতে পারবেন। উন্নয়ন প্রকল্পগুলিও গতি পাবে।
২৭ বছর পর দিল্লির কুর্সিতে বসেছে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন রেখা গুপ্ত। তারপর থেকেই একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে প্রশাসন। দিল্লিকে অপরাধমুক্ত করার পরিকল্পনাও নিয়েছে নয়া বিজেপি সরকার। এর মধ্যেই সামনে এল এই খবর। প্রশাসনের মতে, এই সিদ্ধান্তের ফলে দিল্লিবাসী এখন সহজেই আবাসন বা ব্যবসায়িক নির্মাণ করতে পারবেন। উন্নয়ন প্রকল্পগুলিও গতি পাবে।
advertisement
3/5
রাজধানীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই নির্মাণ সংক্রান্ত একাধিক নিয়ম চালু করা হয়েছিল। এর মধ্যে পুলিশের অনুমতি নেওয়া ছিল অন্যতম। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, এখন থেকে দিল্লিতে কোনও নির্মাণকাজ শুরুর আগে পুলিশের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই নিয়ম প্রত্যাহারের ফলে রাজধানীর বহু মানুষ উপকৃত হবেন। নির্মাণকাজের প্রক্রিয়াও সহজ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
রাজধানীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই নির্মাণ সংক্রান্ত একাধিক নিয়ম চালু করা হয়েছিল। এর মধ্যে পুলিশের অনুমতি নেওয়া ছিল অন্যতম। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, এখন থেকে দিল্লিতে কোনও নির্মাণকাজ শুরুর আগে পুলিশের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই নিয়ম প্রত্যাহারের ফলে রাজধানীর বহু মানুষ উপকৃত হবেন। নির্মাণকাজের প্রক্রিয়াও সহজ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
advertisement
4/5
শুক্রবার দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত এবং দিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশিস সুদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৈঠকে রাজধানীকে অপরাধমুক্ত করার বিষয়েও গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি যমুনা নদী পরিস্কারের উদ্যোগেও গতি আসতে চলেছে বলে শোনা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, শনিবার দিল্লির জলমন্ত্রী প্রবেশ ভার্মা এবং মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তর সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে পারেন অমিত শাহ। এই বৈঠকে যমুনা পরিষ্কারের রূপরেখা তৈরি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। যদিও বৈঠকের নির্দিষ্ট সময় এখনও ঠিক হয়নি।
শুক্রবার দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত এবং দিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশিস সুদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৈঠকে রাজধানীকে অপরাধমুক্ত করার বিষয়েও গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি যমুনা নদী পরিস্কারের উদ্যোগেও গতি আসতে চলেছে বলে শোনা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, শনিবার দিল্লির জলমন্ত্রী প্রবেশ ভার্মা এবং মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তর সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে পারেন অমিত শাহ। এই বৈঠকে যমুনা পরিষ্কারের রূপরেখা তৈরি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। যদিও বৈঠকের নির্দিষ্ট সময় এখনও ঠিক হয়নি।
advertisement
5/5
দিল্লির কুর্সিতে বসার পরই স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, জনগণের স্বার্থ রক্ষাই তাঁর কাজ। বিধানসভায় দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, তাঁর একমাত্র উদ্দেশ্য হল জনগণের জন্য কাজ করা। সঙ্গে আম আদমি পার্টিকেও একহাত নেন তিনি। রেখা গুপ্তর কথায়, “কোভিড মহামারীর সময় আম আদমি পার্টির কোনও মন্ত্রী বা বিধায়ক দিল্লির জনগণের পাশে ছিলেন না। তখন রাজধানীকে সামলানোর দায়িত্ব নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁদের প্রচেষ্টাতেই অসংখ্য মানুষের প্রাণ রক্ষা পেয়েছিল।”
দিল্লির কুর্সিতে বসার পরই স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, জনগণের স্বার্থ রক্ষাই তাঁর কাজ। বিধানসভায় দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, তাঁর একমাত্র উদ্দেশ্য হল জনগণের জন্য কাজ করা। সঙ্গে আম আদমি পার্টিকেও একহাত নেন তিনি। রেখা গুপ্তর কথায়, “কোভিড মহামারীর সময় আম আদমি পার্টির কোনও মন্ত্রী বা বিধায়ক দিল্লির জনগণের পাশে ছিলেন না। তখন রাজধানীকে সামলানোর দায়িত্ব নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁদের প্রচেষ্টাতেই অসংখ্য মানুষের প্রাণ রক্ষা পেয়েছিল।”
advertisement
advertisement
advertisement