India Bangladesh Relations: পাকিস্তানের পরে বাংলাদেশ, সিন্ধুর পরে ঢাকার সঙ্গে গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তিতে বদল চায় নয়াদিল্লি, জড়িয়ে রাজ্যের স্বার্থও

Last Updated:
পাকিস্তানের সাথে সিন্ধু জলবণ্টন চুক্তি স্থগিতের পর, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তি পরিবর্তন এবং পুনরায় আলোচনা করতে চাইছেন। গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩০ বছর পর ২০২৬ সালে।
1/5
পাকিস্তানের সাথে সিন্ধু জলবণ্টন চুক্তি স্থগিতের পর, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তি পরিবর্তন এবং পুনরায় আলোচনা করতে চাইছেন। গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩০ বছর পর ২০২৬ সালে।
পাকিস্তানের সাথে সিন্ধু জলবণ্টন চুক্তি স্থগিতের পর, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তি পরিবর্তন এবং পুনরায় আলোচনা করতে চাইছেন। গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩০ বছর পর ২০২৬ সালে।
advertisement
2/5
এই চুক্তি ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কার্যকর হয়েছিল। সেই সময়ে বাংলাদেশে ক্ষমতায় ছিলেন শেখ হাসিনা, প্রথমবারের জন্য তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। এই চুক্তি অনুযায়ী ফাকাক্কা ব্যারেজের গঙ্গার জল নিয়ন্ত্রণ করে, অর্থাৎ এই চুক্তিতে জড়িয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের স্বার্থও।
এই চুক্তি ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কার্যকর হয়েছিল। সেই সময়ে বাংলাদেশে ক্ষমতায় ছিলেন শেখ হাসিনা, প্রথমবারের জন্য তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। এই চুক্তি অনুযায়ী ফাকাক্কা ব্যারেজের গঙ্গার জল নিয়ন্ত্রণ করে, অর্থাৎ এই চুক্তিতে জড়িয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের স্বার্থও।
advertisement
3/5
গঙ্গা জল ভাগাভাগি চুক্তির প্রধান লক্ষ্য হল গঙ্গার জল ন্যায্য এবং সমানভাবে বিতরণ নিশ্চিত করা। ফারাক্কা ব্যারেজ তৈরি হওয়ার পর গঙ্গার জল ভাগাভাগি নিয়ে মতভেদ শুরু হয়। শুকনো মরসুমে, অর্থাৎ ১১ মার্চ থেকে ১১ মে পর্যন্ত ১০ দিনের মধ্যে ৩৫,০০০ কিউসেক জল বিকল্পভাবে দুই দেশ সমান ভাবে পাবে।
গঙ্গা জল ভাগাভাগি চুক্তির প্রধান লক্ষ্য হল গঙ্গার জল ন্যায্য এবং সমানভাবে বিতরণ নিশ্চিত করা। ফারাক্কা ব্যারেজ তৈরি হওয়ার পর গঙ্গার জল ভাগাভাগি নিয়ে মতভেদ শুরু হয়। শুকনো মরসুমে, অর্থাৎ ১১ মার্চ থেকে ১১ মে পর্যন্ত ১০ দিনের মধ্যে ৩৫,০০০ কিউসেক জল বিকল্পভাবে দুই দেশ সমান ভাবে পাবে।
advertisement
4/5
সূত্র অনুযায়ী, ভারত এই সময়কালে অতিরিক্ত ৩০,০০০ থেকে ৩৫,০০০ কিউসেক জল চাইছে কারণ সেচ, বন্দর রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য। কেন্দ্রের অবস্থানকে সমর্থন করছে পশ্চিমবঙ্গও, কারণ বর্তমানে ভারত যে পরিমাণ জল পাচ্ছে তাতে দরকার মিটছে না।
সূত্র অনুযায়ী, ভারত এই সময়কালে অতিরিক্ত ৩০,০০০ থেকে ৩৫,০০০ কিউসেক জল চাইছে কারণ সেচ, বন্দর রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য। কেন্দ্রের অবস্থানকে সমর্থন করছে পশ্চিমবঙ্গও, কারণ বর্তমানে ভারত যে পরিমাণ জল পাচ্ছে তাতে দরকার মিটছে না।
advertisement
5/5
বিভিন্ন সময়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই চুক্তির বিরোধিতা করেছে কারণ তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৯৬ সালের চুক্তি স্বাক্ষর করার আগে রাজ্যর সঙ্গে যথাযথ আলেচনা করেনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও গঙ্গা এবং তিস্তা জল ভাগাভাগি চুক্তির বিরোধিতা করেছেন। প্রসঙ্গত, পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পরে, ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত করেছে।
বিভিন্ন সময়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই চুক্তির বিরোধিতা করেছে কারণ তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৯৬ সালের চুক্তি স্বাক্ষর করার আগে রাজ্যর সঙ্গে যথাযথ আলেচনা করেনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও গঙ্গা এবং তিস্তা জল ভাগাভাগি চুক্তির বিরোধিতা করেছেন। প্রসঙ্গত, পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পরে, ভারত পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু জল চুক্তি স্থগিত করেছে।
advertisement
advertisement
advertisement