• ২২ বছরের ওই তরুণী জন্ম থেকেই সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত ৷ নিজে নিজে কোনও কাজ করতে পারেন না তিনি ৷ হাঁটাচলা, কথাবলা, এমনকি শোনাতেও সমস্যা হয় তাঁর ৷ দিন দিন আরও বেড়ে চলেছে তাঁর সমস্যা ৷ তাই এই যন্ত্রণা থেকে মেয়েকে মুক্তি দিতেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন ওই অসহায় বাবা-মা ৷ প্রতীকী চিত্র ৷
• ওই দম্পতির দুই ছেলে-মেয়ে ৷ ২২ বছরের বৈদেহী জন্ম থেকেই সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত ৷ ১৯ বছরের একটি ছেলেও রয়েছে ওই দম্পতির ৷ বৈদেহীর বাবা দেবেন্দ্র রাজগড় নিজেও এপিলেপ্সিতে আক্রান্ত ৷ বৈদেহীর মা পালক রাজগড় বলেন, ‘‘কোনও বাবা-মাই সন্তানের মৃত্যু চান না ৷ আমি ডায়বেটিস আর ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত ৷ আমাদের অবর্তমানে কে আমাদের মেয়েকে দেখবে ?’’ প্রতীকী চিত্র ৷