2 Sisters Secret Income: বিলাসবহুল জীবন! দুই বোনে মিলে করতেন এই 'খারাপ কাজ', গোপন তথ্য ফাঁস হল ‘মজনু কা টিলা’ থেকে

Last Updated:
2 Sisters Secret Income: দিল্লি পুলিশ এমন দুই বোনকে গ্রেফতার করেছে যারা বেআইনি কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছিলেন। এই দুই বোনের গল্প শুনলে আপনিও অবাক হবেন।
1/6
নয়া দিল্লি: দেশের রাজধানী দিল্লিতে প্রত্যেকেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে চায়। কেউ সৎ ব্যবসার মাধ্যমে এই জীবনযাপন করে, আবার কেউ বেআইনি কাজের মাধ্যমে বিলাসিতার পথ বেছে নেয়। সম্প্রতি দিল্লিতে কিছু নারী বেআইনি কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের পথে এগিয়ে গেছে। এমনকি যেসব অপরাধে আগে পুরুষদের নাম বেশি শোনা যেত, সেগুলোতে এখন নারীদের নামও উঠে আসছে। দিল্লি পুলিশ এমন দুই বোনকে গ্রেফতার করেছে যারা বেআইনি কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছিলেন। এই দুই বোনের গল্প শুনলে আপনিও অবাক হবেন।
নয়া দিল্লি: দেশের রাজধানী দিল্লিতে প্রত্যেকেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে চায়। কেউ সৎ ব্যবসার মাধ্যমে এই জীবনযাপন করে, আবার কেউ বেআইনি কাজের মাধ্যমে বিলাসিতার পথ বেছে নেয়। সম্প্রতি দিল্লিতে কিছু নারী বেআইনি কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের পথে এগিয়ে গেছে। এমনকি যেসব অপরাধে আগে পুরুষদের নাম বেশি শোনা যেত, সেগুলোতে এখন নারীদের নামও উঠে আসছে। দিল্লি পুলিশ এমন দুই বোনকে গ্রেফতার করেছে যারা বেআইনি কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে করছিলেন। এই দুই বোনের গল্প শুনলে আপনিও অবাক হবেন।
advertisement
2/6
আসলে, দিল্লির কিছু নারী এখন শর্টকাটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের অভ্যাস গড়ে তুলেছে। এই কাজে তারা অন্যের জীবনের কথাও ভাবে না। দিল্লির নারীরা বিভিন্ন বেআইনি কাজ করে অর্থ উপার্জন করে সংসার চালাচ্ছে। বিশেষ বিষয় হল, এই উপার্জিত অর্থ দিয়ে বাড়ির পুরুষ সদস্যরা তাদের শখ পূরণ করছে। দিল্লি পুলিশের একটি মামলার তদন্তে এমনই একটি ঘটনা সামনে এসেছে যেখানে দুই নারী শুধু পুলিশ নয়, আদালতকেও ধোঁকা দিচ্ছিল।
আসলে, দিল্লির কিছু নারী এখন শর্টকাটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের অভ্যাস গড়ে তুলেছে। এই কাজে তারা অন্যের জীবনের কথাও ভাবে না। দিল্লির নারীরা বিভিন্ন বেআইনি কাজ করে অর্থ উপার্জন করে সংসার চালাচ্ছে। বিশেষ বিষয় হল, এই উপার্জিত অর্থ দিয়ে বাড়ির পুরুষ সদস্যরা তাদের শখ পূরণ করছে। দিল্লি পুলিশের একটি মামলার তদন্তে এমনই একটি ঘটনা সামনে এসেছে যেখানে দুই নারী শুধু পুলিশ নয়, আদালতকেও ধোঁকা দিচ্ছিল।
advertisement
3/6
দিল্লি পুলিশ দুই বোন, রেখা এবং পূজাকে গ্রেফতার করেছে। দিল্লি আবগারি আইনের মামলায় তারা পলাতক ছিল। পালানোর পর তারা এখন ঘোষিত অপরাধী। দিল্লি পুলিশের দ্বারকা জেলার অ্যান্টি-বার্গলারি সেলের একটি দল চাতুর্যের সঙ্গে তাদের গ্রেফতার করেছে। তারা পুলিশের কাছে ভূয়ো তথ্য দিয়ে নিজেদের পরিচয় লুকনোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সিআরআইএস সিস্টেম ব্যবহার করে পুলিশ তাদের আসল পরিচয় উদঘাটন করে।
দিল্লি পুলিশ দুই বোন, রেখা এবং পূজাকে গ্রেফতার করেছে। দিল্লি আবগারি আইনের মামলায় তারা পলাতক ছিল। পালানোর পর তারা এখন ঘোষিত অপরাধী। দিল্লি পুলিশের দ্বারকা জেলার অ্যান্টি-বার্গলারি সেলের একটি দল চাতুর্যের সঙ্গে তাদের গ্রেফতার করেছে। তারা পুলিশের কাছে ভূয়ো তথ্য দিয়ে নিজেদের পরিচয় লুকনোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সিআরআইএস সিস্টেম ব্যবহার করে পুলিশ তাদের আসল পরিচয় উদঘাটন করে।
advertisement
4/6
### নাম রেখা এবং পূজা, কিন্তু কাজ… রেখা নারী ডাবরি থানার পলাতক আসামি এবং ১২টি মামলায় অভিযুক্ত ছিল। তার বোন জামুনা ওরফে পূজাও বেআইনি মদ সরবরাহে জড়িত ছিল। এই দুই অভিযুক্ত বিচার থেকে পলাতক ছিল। দ্বারকা আদালত তাদের ঘোষিত অপরাধী ঘোষণা করেছিল। রেখার বয়স ৪০ বছর এবং তার বোন পূজা ওরফে জামুনার বয়স ৩০ বছর।
### নাম রেখা এবং পূজা, কিন্তু কাজ… রেখা নারী ডাবরি থানার পলাতক আসামি এবং ১২টি মামলায় অভিযুক্ত ছিল। তার বোন জামুনা ওরফে পূজাও বেআইনি মদ সরবরাহে জড়িত ছিল। এই দুই অভিযুক্ত বিচার থেকে পলাতক ছিল। দ্বারকা আদালত তাদের ঘোষিত অপরাধী ঘোষণা করেছিল। রেখার বয়স ৪০ বছর এবং তার বোন পূজা ওরফে জামুনার বয়স ৩০ বছর।
advertisement
5/6
দুই বোন দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় নাম পরিবর্তন করে বসবাস করছিল। দিল্লি পুলিশ বিভিন্ন থানার রেকর্ড সংগ্রহ করে এবং সংশ্লিষ্ট আদালতের সঙ্গে যাচাই করে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করেছে। গোপন সূত্র থেকে তাদের বিষয়ে তথ্যও সংগ্রহ করা হয়। তদন্তে জানা যায় যে, দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় মদ সরবরাহকারী এই দুই অভিযুক্ত প্রকৃতপক্ষে সহোদরা বোন।
দুই বোন দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় নাম পরিবর্তন করে বসবাস করছিল। দিল্লি পুলিশ বিভিন্ন থানার রেকর্ড সংগ্রহ করে এবং সংশ্লিষ্ট আদালতের সঙ্গে যাচাই করে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করেছে। গোপন সূত্র থেকে তাদের বিষয়ে তথ্যও সংগ্রহ করা হয়। তদন্তে জানা যায় যে, দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় মদ সরবরাহকারী এই দুই অভিযুক্ত প্রকৃতপক্ষে সহোদরা বোন।
advertisement
6/6
পুলিশ তথ্য সংগ্রহের পর দিল্লির ডাবরি, মজনু কা টিলা এবং অন্যান্য স্থানে অভিযান চালায়। অবশেষে তাদের বিজয় এনক্লেভ থেকে গ্রেফতার করা হয়। প্রথমে তারা ভুল তথ্য দেয়, কিন্তু সিআরআইএস সিস্টেমের সাহায্যে তাদের বিস্তারিত যাচাই করা হয়। এরপর তাদের বিরুদ্ধে সেকশন ৩৫.১ (ডি) বিএনএসএস-এর অধীনে মামলা রুজু হয়।
পুলিশ তথ্য সংগ্রহের পর দিল্লির ডাবরি, মজনু কা টিলা এবং অন্যান্য স্থানে অভিযান চালায়। অবশেষে তাদের বিজয় এনক্লেভ থেকে গ্রেফতার করা হয়। প্রথমে তারা ভুল তথ্য দেয়, কিন্তু সিআরআইএস সিস্টেমের সাহায্যে তাদের বিস্তারিত যাচাই করা হয়। এরপর তাদের বিরুদ্ধে সেকশন ৩৫.১ (ডি) বিএনএসএস-এর অধীনে মামলা রুজু হয়।
advertisement
advertisement
advertisement