Winter Tips: দামি দামি রুম হিটার ছাড়ুন...! হাড়কাঁপানো শীতে 'প্রাকৃতিকভাবে' ঘর রাখুন গরম! জেনে নিন সহজ নির্ঝঞ্ঝাট 'ছোট্ট' ঘরোয়া টিপস

Last Updated:
Winter Tips: শীতের মরশুমে ঘর গরম রাখা রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং বিষয়। দামি দামি রুম হিটার কেনাটাও মধ্যবিত্তের পকেট-সাধ্য হয় না। কিন্তু পারদ নামতে থাকলে হাড়কাঁপানো শীতে অনেকেই কম্বলের তলা থেকে বেরোতেই পারেন না।
1/9
শীতের মরশুমে ঘর গরম রাখা রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং বিষয়। দামি দামি রুম হিটার কেনাটাও মধ্যবিত্তের পকেট-সাধ্য হয় না। কিন্তু পারদ নামতে থাকলে হাড়কাঁপানো শীতে অনেকেই কম্বলের তলা থেকে বেরোতেই পারেন না।
শীতের মরশুমে ঘর গরম রাখা রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং বিষয়। দামি দামি রুম হিটার কেনাটাও মধ্যবিত্তের পকেট-সাধ্য হয় না। কিন্তু পারদ নামতে থাকলে হাড়কাঁপানো শীতে অনেকেই কম্বলের তলা থেকে বেরোতেই পারেন না।
advertisement
2/9
এ ধরণের সমস্যায় প্রাকৃতিক উপায়েই কিন্তু সহজেই ঘর গরম রাখতে পারেন। জেনে নিন কিছু দারুণ সহজ উপায় যার দ্বারা সহজেই ঘর থাকবে গরম।
এ ধরণের সমস্যায় প্রাকৃতিক উপায়েই কিন্তু সহজেই ঘর গরম রাখতে পারেন। জেনে নিন কিছু দারুণ সহজ উপায় যার দ্বারা সহজেই ঘর থাকবে গরম।
advertisement
3/9
কার্পেটের ব্যবহারবর্তমানে শহুরে বাড়িঘরের মেঝেতে টাইলস ও মার্বেলের ব্যবহার বাড়ছে। এগুলোতে আরও বেশি ঠাণ্ডা অনুভূত হয়। শীতে মেঝেতে খালি পা পড়তেই যেন শিরদাঁড়া বয়ে ঠাণ্ডা হাওয়া বয়ে যায়। এই কারণেই শীতের সময় ঘরের মেঝেতে কার্পেট বিছিয়ে দিতে পারেন। তাহলেই কিন্তু অনেকটাই আরাম পাবেন এই ঠান্ডার মরশুমে।
কার্পেটের ব্যবহারবর্তমানে শহুরে বাড়িঘরের মেঝেতে টাইলস ও মার্বেলের ব্যবহার বাড়ছে। এগুলোতে আরও বেশি ঠাণ্ডা অনুভূত হয়। শীতে মেঝেতে খালি পা পড়তেই যেন শিরদাঁড়া বয়ে ঠাণ্ডা হাওয়া বয়ে যায়। এই কারণেই শীতের সময় ঘরের মেঝেতে কার্পেট বিছিয়ে দিতে পারেন। তাহলেই কিন্তু অনেকটাই আরাম পাবেন এই ঠান্ডার মরশুমে।
advertisement
4/9
শতরঞ্জি :কার্পেটের পাশাপাশি চাইলে শতরঞ্জিও ব্যবহার করতে পারেন। ইদানীং পাটের তৈরি নান্দনিক নকশা করা চাটাই পাওয়া যায়। এগুলোও বিছাতে পারেন মেঝেতে।
শতরঞ্জি :কার্পেটের পাশাপাশি চাইলে শতরঞ্জিও ব্যবহার করতে পারেন। ইদানীং পাটের তৈরি নান্দনিক নকশা করা চাটাই পাওয়া যায়। এগুলোও বিছাতে পারেন মেঝেতে।
advertisement
5/9
ঠান্ডা হাওয়া রোধ:শীতে উত্তুরে হাওয়া ঘরে ঢুকে কাবু করে ফেলে আমাদের।এজন্য ঘরে বাতাস ঢোকা বন্ধ করতে হবে। প্রথমেই দরজা-জানালা-সহ যেসব জায়গা দিয়ে ঠাণ্ডা হাওয়া ঢোকে সেগুলো বন্ধ রাখার চেষ্টা করুন। যেন দরজা-জানালার ফাঁক গলে বাতাস ও কুয়াশা ঢুকতে না পারে। ঘরের কোথাও ফাঁকা থাকলে রাবারের বেল্ট, পথিলিন বা সিলভারের ফয়েল পেপার গুঁজে দিন।
ঠান্ডা হাওয়া রোধ:শীতে উত্তুরে হাওয়া ঘরে ঢুকে কাবু করে ফেলে আমাদের।এজন্য ঘরে বাতাস ঢোকা বন্ধ করতে হবে। প্রথমেই দরজা-জানালা-সহ যেসব জায়গা দিয়ে ঠাণ্ডা হাওয়া ঢোকে সেগুলো বন্ধ রাখার চেষ্টা করুন। যেন দরজা-জানালার ফাঁক গলে বাতাস ও কুয়াশা ঢুকতে না পারে। ঘরের কোথাও ফাঁকা থাকলে রাবারের বেল্ট, পথিলিন বা সিলভারের ফয়েল পেপার গুঁজে দিন।
advertisement
6/9
.ঘরে রোদ্দুর ঢুকতে দিন:এই মরশুমে একটা সহজ উপায়ে সহজেই ঘর গরম রাখা যায়। ঘরের দরজা, জানালা ও বারান্দা খুলে রোদ ঢুকতে দিন। এতে ঘরের আসবাব, কাপড় তাপ শোষণ করে উষ্ণ হয়ে উঠবে। পারলে সূর্যের আলো পড়ে এমন জায়গায় বড় আয়না বসিয়ে দিতে পারেন। আলোর প্রতিফলনে ঘর উষ্ণ হয়ে উঠবে।রোদের তেজ কমার আগেই সব ফাঁকফোকর বন্ধ করে দিন। যেন সূর্যের শোষণকৃত তাপ ঘরের বাইরে না যেতে পারে।
.ঘরে রোদ্দুর ঢুকতে দিন:এই মরশুমে একটা সহজ উপায়ে সহজেই ঘর গরম রাখা যায়। ঘরের দরজা, জানালা ও বারান্দা খুলে রোদ ঢুকতে দিন। এতে ঘরের আসবাব, কাপড় তাপ শোষণ করে উষ্ণ হয়ে উঠবে। পারলে সূর্যের আলো পড়ে এমন জায়গায় বড় আয়না বসিয়ে দিতে পারেন। আলোর প্রতিফলনে ঘর উষ্ণ হয়ে উঠবে।রোদের তেজ কমার আগেই সব ফাঁকফোকর বন্ধ করে দিন। যেন সূর্যের শোষণকৃত তাপ ঘরের বাইরে না যেতে পারে।
advertisement
7/9
ঘরেই কিছু ছোটখাট রান্না করে নিন :চা বা কফি পানের জন্য ওয়াটার হিটার রুমে ব্যবহার করতে পারেন। এতেও কিন্তু ঘর গরম হয়। ধরুন বাচ্চার জন্য দুধ গরম করবেন বা ডিম পোচ। অথবা হালকা ভাজাপোড়ার মতো বিকেলের খাবার রান্নাঘরের বদলে বেডরুমে ইন্ডাকশন-এ করতে পারেন। এতে কিন্তু ঘর গরম হবে। স্টোভ বা ইন্ডাকশন এক্ষেত্রে বেশি কাজের হবে। তবে সাবধানতা মেনে চলতে হবে।
ঘরেই কিছু ছোটখাট রান্না করে নিন :চা বা কফি পানের জন্য ওয়াটার হিটার রুমে ব্যবহার করতে পারেন। এতেও কিন্তু ঘর গরম হয়। ধরুন বাচ্চার জন্য দুধ গরম করবেন বা ডিম পোচ। অথবা হালকা ভাজাপোড়ার মতো বিকেলের খাবার রান্নাঘরের বদলে বেডরুমে ইন্ডাকশন-এ করতে পারেন। এতে কিন্তু ঘর গরম হবে। স্টোভ বা ইন্ডাকশন এক্ষেত্রে বেশি কাজের হবে। তবে সাবধানতা মেনে চলতে হবে।
advertisement
8/9
ভারী পর্দা ব্যবহারভারী কাপড়ের উজ্জ্বল রঙের পর্দা ব্যবহার করুন শীতকালে ঘর উষ্ণ রাখতে। ঘরের দরজা ও জানালা দিয়েই সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা হাওয়া ঢোকে। ভারী পর্দা ব্যবহারে ঠান্ডা হাওয়া প্রবেশে বাধা পায়। ভারী ও মোটা কাপড় বেশি উষ্ণতা ধরে রাখে এবং প্রতিবন্ধক হিসেবেও কাজ করে। এতে ঘরের তাপ বাইরে যেতে পারে না। আবার বাইরের শীতল হাওয়াও ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না।
ভারী পর্দা ব্যবহারভারী কাপড়ের উজ্জ্বল রঙের পর্দা ব্যবহার করুন শীতকালে ঘর উষ্ণ রাখতে। ঘরের দরজা ও জানালা দিয়েই সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা হাওয়া ঢোকে। ভারী পর্দা ব্যবহারে ঠান্ডা হাওয়া প্রবেশে বাধা পায়। ভারী ও মোটা কাপড় বেশি উষ্ণতা ধরে রাখে এবং প্রতিবন্ধক হিসেবেও কাজ করে। এতে ঘরের তাপ বাইরে যেতে পারে না। আবার বাইরের শীতল হাওয়াও ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না।
advertisement
9/9
উজ্জ্বল রং বেছে নিন:উজ্জ্বল রং যেকোনও কিছুর তাপমাত্রা বেশি শোষণ করে ও ধরেও রাখে। এ জন্য ঘরবাড়ির দেয়ালের রং যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তবে উজ্জ্বল রং বেছে নিতে পারেন। আবার বিছানার চাদর, সোফা কভার, জানালা-দরজার পর্দায় উজ্জ্বল রংকে প্রাধান্য দিন। পরিবারের সদস্যরাও উজ্জ্বল রঙের শীতের পোশাক পরতে পারেন। ঘর সাজাতে রংবেরঙের এলইডি বাল্ব, টুনি লাইট ব্যবহার করলেও ঘর আপনা থেকেই উষ্ণ হবে।
উজ্জ্বল রং বেছে নিন:উজ্জ্বল রং যেকোনও কিছুর তাপমাত্রা বেশি শোষণ করে ও ধরেও রাখে। এ জন্য ঘরবাড়ির দেয়ালের রং যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তবে উজ্জ্বল রং বেছে নিতে পারেন। আবার বিছানার চাদর, সোফা কভার, জানালা-দরজার পর্দায় উজ্জ্বল রংকে প্রাধান্য দিন। পরিবারের সদস্যরাও উজ্জ্বল রঙের শীতের পোশাক পরতে পারেন। ঘর সাজাতে রংবেরঙের এলইডি বাল্ব, টুনি লাইট ব্যবহার করলেও ঘর আপনা থেকেই উষ্ণ হবে।
advertisement
advertisement
advertisement