Shantiniketan Tourism: কবে সূচনা হয়েছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের, বেড়াতে গেলে কী কী দেখবেন সেখানে-জেনে নিন বিস্তারিত

Last Updated:
Shantiniketan Tourism: বোলপুর শান্তিনিকেতন সম্মন্ধে কিছু অজানা কথা জেনে নিন
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: বোলপুর শান্তিনিকেতনের মধ্যে রয়েছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। তবে অনেকেই জানেন না ঠিক কবে এবং কেন শুরু হয়েছিল এই শিক্ষার সূচনা। কবিগুরু সর্বদা প্রথাগত শিক্ষা অপছন্দ ছিল। সেকারণেই ১৯০১ সালের ডিসেম্বরে বোলপুরের কাছে শান্তিনিকেতন আশ্রমে
বোলপুর শান্তিনিকেতনের মধ্যে রয়েছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। তবে অনেকেই জানেন না ঠিক কবে এবং কেন শুরু হয়েছিল এই শিক্ষার সূচনা। কবিগুরু সর্বদা প্রথাগত শিক্ষা অপছন্দ ছিল। সেকারণেই ১৯০১ সালের ডিসেম্বরে বোলপুরের কাছে শান্তিনিকেতন আশ্রমে "ব্রহ্মচর্যাশ্রম" নামে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন তিনি। এই বিদ্যালয়ের উদ্দেশ্য ছিল প্রচলিত বৃত্তিমুখী অপূর্ণাঙ্গ শিক্ষার পরিবর্তে ব্যবহারিক শিক্ষার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের পূর্ণাঙ্গ মনোবিকাশের সুযোগদান।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
প্রসঙ্গতা জানা যায় ১৯১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর বিশ্বভারতীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ নিজে দাঁড়িয়ে থেকে। এরপর ১৯২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতিতে আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল বিশ্বভারতীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। বিশ্বভারতীর পাঠ্যভবন, শিক্ষা ভবন (বিজ্ঞান বিভাগ), বিদ্যাভবন, রবীন্দ্রভবন, চিনা ভবন, কলা ভবন, সংগীত ভবন, হিন্দি ভবনগুলি রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক অনুমোদিত।
প্রসঙ্গতা জানা যায় ১৯১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর বিশ্বভারতীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ নিজে দাঁড়িয়ে থেকে। এরপর ১৯২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতিতে আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল বিশ্বভারতীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। বিশ্বভারতীর পাঠ্যভবন, শিক্ষা ভবন (বিজ্ঞান বিভাগ), বিদ্যাভবন, রবীন্দ্রভবন, চিনা ভবন, কলা ভবন, সংগীত ভবন, হিন্দি ভবনগুলি রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক অনুমোদিত।
advertisement
3/5
শান্তিনিকেতন ও শ্রীনিকেতন নামে দুটি প্রাঙন রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের। এছাড়াও ছাতিম তলা, আম্রকুঞ্জ, শিল্প ভবন, শিক্ষাসত্র, দর্শন সদন, আনন্দ পাঠশালা, রতন কুঠি, নাট্য ঘর, প্রশাসনিক ভবন, বিনয় ভবন, বাংলাদেশ ভবন ইত্যাদিও ঘুরে দেখার সুযোগ মেলে। যদিও বর্তমানে বাংলাদেশ ভবন ঘুরে দেখতে পারেন না বোলপুর শান্তিনিকেতন আগত পর্যটকরা।
শান্তিনিকেতন ও শ্রীনিকেতন নামে দুটি প্রাঙন রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের। এছাড়াও ছাতিম তলা, আম্রকুঞ্জ, শিল্প ভবন, শিক্ষাসত্র, দর্শন সদন, আনন্দ পাঠশালা, রতন কুঠি, নাট্য ঘর, প্রশাসনিক ভবন, বিনয় ভবন, বাংলাদেশ ভবন ইত্যাদিও ঘুরে দেখার সুযোগ মেলে। যদিও বর্তমানে বাংলাদেশ ভবন ঘুরে দেখতে পারেন না বোলপুর শান্তিনিকেতন আগত পর্যটকরা।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
4/5
তবে এবার প্রশ্ন আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতনে এলে কী কী দেখতে পাবেন? আপনি ঘুরে নিতে পারেন উত্তরায়ণ কমপ্লেক্স। পাঁচটি ভবন নিয়ে তৈরি হয়েছে এই উত্তরায়ণ। সেগুলি হল উদয়ন, কোণার্ক, শ্যামলী, পুনশ্চ এবং উদিচি। মহাত্মা গান্ধী শান্তিনিকেতনে গেলে থাকতেন শ্যামলীতে। বাকি ভবনগুলি কবি বিভিন্ন সময় বাস করেছেন। প্রতিটি ঘরে রয়েছে রবি ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত এবং ব্যবহৃত নানা জিনিস।
তবে এবার প্রশ্ন আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতনে এলে কী কী দেখতে পাবেন? আপনি ঘুরে নিতে পারেন উত্তরায়ণ কমপ্লেক্স। পাঁচটি ভবন নিয়ে তৈরি হয়েছে এই উত্তরায়ণ। সেগুলি হল উদয়ন, কোণার্ক, শ্যামলী, পুনশ্চ এবং উদিচি। মহাত্মা গান্ধী শান্তিনিকেতনে গেলে থাকতেন শ্যামলীতে। বাকি ভবনগুলি কবি বিভিন্ন সময় বাস করেছেন। প্রতিটি ঘরে রয়েছে রবি ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত এবং ব্যবহৃত নানা জিনিস।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
এবার প্রশ্ন আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন পৌঁছাবেন কীভাবে আর কোথায় বা নামবেন? কলকাতা থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে বোলপুর স্টেশন। আপনি কলকাতা শিয়ালদহ হাওড়া থেকে বোলপুর স্টেশনে নামতে পারেন আবার চাইলে প্রান্তিক স্টেশনে নামতে পারেন। স্টেশন থেকে বেরিয়ে প্রচুর টোটো পেয়ে যাবেন। তাদের ভাড়া করে আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন ঘুরে নিতে পারেন।
এবার প্রশ্ন আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন পৌঁছাবেন কীভাবে আর কোথায় বা নামবেন? কলকাতা থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে বোলপুর স্টেশন। আপনি কলকাতা শিয়ালদহ হাওড়া থেকে বোলপুর স্টেশনে নামতে পারেন আবার চাইলে প্রান্তিক স্টেশনে নামতে পারেন। স্টেশন থেকে বেরিয়ে প্রচুর টোটো পেয়ে যাবেন। তাদের ভাড়া করে আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন ঘুরে নিতে পারেন।ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement