Weekend Trip: আর্কিটেকচারে আগ্রহ রয়েছে? ঘুরে আসুন নারয়াণগড়ের জমিদার বাড়ি, প্রতি ইটে জড়িয়ে ইতিহাস

Last Updated:
Weekend Trip: মন্দিরের গায়ে রয়েছে বিভিন্ন টেরাকোটার আদলে নির্মিত একাধিক ছোট বড় মূর্তি। বেশ কয়েকশো বছরের প্রাচীন এই মূর্তি এখনও অক্ষত। এই শীতে আপনার গন্তব্য হোক এই জমিদার বাড়িl
1/6
*শীতের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন? কাছাকাছি কোথাও ঘুরে দেখতে চান? বাড়ির ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা রাজবাড়ি কিংবা জমিদার বাড়ি যায়নি কখনও? তবে প্রাচীন মন্দির জমিদারবাড়ির ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাবেন সামান্য কিছুক্ষণের মধ্যেই। ছোট্ট পরিসরে জমিদারবাড়ির ধ্বংসাবশেষ এখনও রয়েছে। তাই এই শীতের ছুটিতে ঘুরে দেখুন একবার।
*শীতের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন? কাছাকাছি কোথাও ঘুরে দেখতে চান? বাড়ির ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা রাজবাড়ি কিংবা জমিদার বাড়ি যায়নি কখনও? তবে প্রাচীন মন্দির জমিদারবাড়ির ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাবেন সামান্য কিছুক্ষণের মধ্যেই। ছোট্ট পরিসরে জমিদারবাড়ির ধ্বংসাবশেষ এখনও রয়েছে। তাই এই শীতের ছুটিতে ঘুরে দেখুন একবার।
advertisement
2/6
*কলকাতার খুব কাছেই এই জায়গা। বেশ কয়েকশো বছরের ইতিহাসকে বহন করে চলেছে প্রাচীন এই জমিদারবাড়ি। কালের নিয়মে ধ্বংসপ্রাপ্ত হলেও প্রাচীন জমিদারবাড়ির বেশ কিছুটা অংশ, কাছারি বাড়ি এবং প্রাচীন মন্দির এখনও রয়েছে। মন্দিরের গায়ে রয়েছে টেরাকোটার ডিজাইন। তাই শীতে গন্তব্য হোক এই জায়গা।
*কলকাতার খুব কাছেই এই জায়গা। বেশ কয়েকশো বছরের ইতিহাসকে বহন করে চলেছে প্রাচীন এই জমিদারবাড়ি। কালের নিয়মে ধ্বংসপ্রাপ্ত হলেও প্রাচীন জমিদারবাড়ির বেশ কিছুটা অংশ, কাছারি বাড়ি এবং প্রাচীন মন্দির এখনও রয়েছে। মন্দিরের গায়ে রয়েছে টেরাকোটার ডিজাইন। তাই শীতে গন্তব্য হোক এই জায়গা।
advertisement
3/6
*পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের কুসমুড়ি এলাকায় রয়েছে প্রাচীন এই জমিদার বাড়ি। ইতিহাসের অলিন্দে কান পাতলে শোনা যায়, এককালের রাজস্থান নিবাসী জমিদারের কাহিনী। এক সময় ছিল কয়েক'শ বিঘা জায়গা, হাতিশাল, মোহর, খাজনা। আগে জমিদার শাসন ছিল এখানে, তাদের রয়েছে বসবাসের জমিদার বাড়ি, কাছারি বাড়ি এবং মন্দির। যে মন্দিরের গঠনশৈলী বেশ আকর্ষণীয়। তবে কালের নিয়ম ক্রমশ ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছে জমিদারির শাসন। জমিদারিত্ব হারানোর পর ধীরে ধীরে অবলুপ্তির পথে তাদের বসতভিটে। সামান্য অক্ষত থাকলেও সেদিনের সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। রয়েছে টেরাকোটার আদলে নির্মিত মন্দির।
*পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের কুসমুড়ি এলাকায় রয়েছে প্রাচীন এই জমিদার বাড়ি। ইতিহাসের অলিন্দে কান পাতলে শোনা যায়, এককালের রাজস্থান নিবাসী জমিদারের কাহিনী। এক সময় ছিল কয়েক'শ বিঘা জায়গা, হাতিশাল, মোহর, খাজনা। আগে জমিদার শাসন ছিল এখানে, তাদের রয়েছে বসবাসের জমিদার বাড়ি, কাছারি বাড়ি এবং মন্দির। যে মন্দিরের গঠনশৈলী বেশ আকর্ষণীয়। তবে কালের নিয়ম ক্রমশ ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছে জমিদারির শাসন। জমিদারিত্ব হারানোর পর ধীরে ধীরে অবলুপ্তির পথে তাদের বসতভিটে। সামান্য অক্ষত থাকলেও সেদিনের সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। রয়েছে টেরাকোটার আদলে নির্মিত মন্দির।
advertisement
4/6
*ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ১৭৫০-১৭৫১ সাল নাগাদ রাজস্থান থেকে বাংলায় এসেছিল দেও পরিবার। বাস করতেন নারায়ণগড়ের কৃষ্ণপুর গ্রামে। পরবর্তী সময়ে জমিদারি লাভ করেন তারা। গড়ে তোলেন তাদের বাড়ি, কাছারি বাড়ি ও মন্দির। জমিদারি হারানোর পর উত্তরসূরীরা বিভিন্ন জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ক্রমে অবলুপ্তির পথে এই জমিদার বাড়ি।
*ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ১৭৫০-১৭৫১ সাল নাগাদ রাজস্থান থেকে বাংলায় এসেছিল দেও পরিবার। বাস করতেন নারায়ণগড়ের কৃষ্ণপুর গ্রামে। পরবর্তী সময়ে জমিদারি লাভ করেন তারা। গড়ে তোলেন তাদের বাড়ি, কাছারি বাড়ি ও মন্দির। জমিদারি হারানোর পর উত্তরসূরীরা বিভিন্ন জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ক্রমে অবলুপ্তির পথে এই জমিদার বাড়ি।
advertisement
5/6
*বাড়ির বর্তমান সদস্য অরুণ দেব বলেন, বেশ কিছুটা অংশ আমরা সংরক্ষণের চেষ্টা করেছি। বেশ কয়েকশো বছরের প্রাচীন ইতিহাস এখনও বহন করে চলেছি আমরা। তবে এখানে এলে গ্রামীণ পরিবেশ ও প্রাচীন জমিদার বাড়ি ও মন্দির দেখতে পাবেন সকলে।
*বাড়ির বর্তমান সদস্য অরুণ দেব বলেন, বেশ কিছুটা অংশ আমরা সংরক্ষণের চেষ্টা করেছি। বেশ কয়েকশো বছরের প্রাচীন ইতিহাস এখনও বহন করে চলেছি আমরা। তবে এখানে এলে গ্রামীণ পরিবেশ ও প্রাচীন জমিদার বাড়ি ও মন্দির দেখতে পাবেন সকলে।
advertisement
6/6
*মন্দিরের গায়ে রয়েছে বিভিন্ন টেরাকোটার আদলে নির্মিত একাধিক ছোট বড় মূর্তি। বেশ কয়েকশো বছরের প্রাচীন এই মূর্তি এখনও অক্ষত। প্রতিদিন পুজো হয় জমিদার পরিবারের কূলদেবতার। তবে এই শীতে আপনার গন্তব্য হোক এই জমিদার বাড়ি। একদিনের মধ্যেই ঘুরে আবার ফিরে যেতে পারবেন।গুগল লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/jNZHjFdzeXKnhPn78।
*মন্দিরের গায়ে রয়েছে বিভিন্ন টেরাকোটার আদলে নির্মিত একাধিক ছোট বড় মূর্তি। বেশ কয়েকশো বছরের প্রাচীন এই মূর্তি এখনও অক্ষত। প্রতিদিন পুজো হয় জমিদার পরিবারের কূলদেবতার। তবে এই শীতে আপনার গন্তব্য হোক এই জমিদার বাড়ি। একদিনের মধ্যেই ঘুরে আবার ফিরে যেতে পারবেন।গুগল লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/jNZHjFdzeXKnhPn78।
advertisement
advertisement
advertisement