Water : প্রয়োজনের তুলনায় বেশি জল পান করছেন? অজান্তে শরীরে এই বড় রোগগুলি ডেকে আনছেন না তো?

Last Updated:
1/7
রোগ যা-ই হোক, জলই সবচেয়ে বড় সমাধান। কারও অসুখের কথা শুনলে আমরা এই পরামর্শটাই আগে দিয়ে থাকি। গরম হোক বা শীত, চিকিৎসকের মতো আমাদের চটজলদি পরামর্শ এটাই হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে।  এর চেয়ে বড় ওষুধ আর কীই বা হতে পারে!
রোগ যা-ই হোক, জলই সবচেয়ে বড় সমাধান। কারও অসুখের কথা শুনলে আমরা এই পরামর্শটাই আগে দিয়ে থাকি। গরম হোক বা শীত, চিকিৎসকের মতো আমাদের চটজলদি পরামর্শ এটাই হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। এর চেয়ে বড় ওষুধ আর কীই বা হতে পারে!
advertisement
2/7
কিন্তু সত্য়ি কি তাই! সত্য়ি কি জল বেশি খেলেই রোগমুক্ত থাকা যায়! সব সময়ে তা নয়। বরং উল্টোটাও হয়ে থাকে। অতিরিক্ত জল খাওয়া স্বাস্থ্য়ের পক্ষে কিছু ক্ষেত্রে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। একটু বিশদে জেনে নেওয়া যাক।
কিন্তু সত্য়ি কি তাই! সত্য়ি কি জল বেশি খেলেই রোগমুক্ত থাকা যায়! সব সময়ে তা নয়। বরং উল্টোটাও হয়ে থাকে। অতিরিক্ত জল খাওয়া স্বাস্থ্য়ের পক্ষে কিছু ক্ষেত্রে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। একটু বিশদে জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
3/7
জল খেলে পেট ঠান্ডা থাকে। জল খেলে ত্বক ভাল থাকে, পেশীর এনার্জি বাড়ে। জল খেলে কিডনি, লিভার,ফুসফুস  শরীরের প্রত্য়েক অঙ্গ-প্রত্য়ঙ্গ সুস্থ থাকে। মোটের উপরে জল শুধুই গুণেই ভরা। কিন্তু অতিরিক্ত জল খেলে কিছু সমস্য়াও হতে পারে।
জল খেলে পেট ঠান্ডা থাকে। জল খেলে ত্বক ভাল থাকে, পেশীর এনার্জি বাড়ে। জল খেলে কিডনি, লিভার,ফুসফুস শরীরের প্রত্য়েক অঙ্গ-প্রত্য়ঙ্গ সুস্থ থাকে। মোটের উপরে জল শুধুই গুণেই ভরা। কিন্তু অতিরিক্ত জল খেলে কিছু সমস্য়াও হতে পারে।
advertisement
4/7
চিকিৎসকরা বলছেন, জল খাওয়া অবশ্য়ই ভাল। কিন্তু অতিরিক্ত জল খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমতে থাকে। রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে ক্লান্তি ভাব চলে আসে। সারাদিন ঘুম ঘুম ভাব, বমি ভাব, মাথার যন্ত্রণা হতে থাকে। অতিরিক্ত প্রস্রাবের ফলেই আরও কমতে থাকে সোডিয়ামের পরিমাণ। বয়স্কদের মধ্য়ে এই সমস্য়া আরও বেশি করে দেখা যায়।
চিকিৎসকরা বলছেন, জল খাওয়া অবশ্য়ই ভাল। কিন্তু অতিরিক্ত জল খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমতে থাকে। রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে ক্লান্তি ভাব চলে আসে। সারাদিন ঘুম ঘুম ভাব, বমি ভাব, মাথার যন্ত্রণা হতে থাকে। অতিরিক্ত প্রস্রাবের ফলেই আরও কমতে থাকে সোডিয়ামের পরিমাণ। বয়স্কদের মধ্য়ে এই সমস্য়া আরও বেশি করে দেখা যায়।
advertisement
5/7
আবার জানা যায়, প্রয়োজনের তুলনায় বেশি জল খেলে ওভারহাইড্রেশন হতে পারে। এর ফলে শরীরের কোষগুলি ফুলে যেতে থাকে। মস্তিষ্কের কোষও ফুলতে থাকে। এর থেকে ব্রেন স্ট্রোক পর্যন্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আবার জানা যায়, প্রয়োজনের তুলনায় বেশি জল খেলে ওভারহাইড্রেশন হতে পারে। এর ফলে শরীরের কোষগুলি ফুলে যেতে থাকে। মস্তিষ্কের কোষও ফুলতে থাকে। এর থেকে ব্রেন স্ট্রোক পর্যন্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
advertisement
6/7
মানবদেহে কিডনি একটি ছাকনির মতো কাজ করে। বেশি পরিমাণে জল খেলে সেখানেও সমস্য়া তৈরি হতে পারে। এছাড়া শরীর থেকে পটাশিয়ামের পরিমাণও কমতে থাকে অতিরিক্ত জল খেলে। এর থেকে পিঠে ব্য়থা, বুকে ব্য়থা, লিভারে সমস্য়া পর্যন্ত হতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি জল খেলে হার্টের উপরেও চাপ পড়তে থাকে। ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা পর্যন্ত থাকে।
মানবদেহে কিডনি একটি ছাকনির মতো কাজ করে। বেশি পরিমাণে জল খেলে সেখানেও সমস্য়া তৈরি হতে পারে। এছাড়া শরীর থেকে পটাশিয়ামের পরিমাণও কমতে থাকে অতিরিক্ত জল খেলে। এর থেকে পিঠে ব্য়থা, বুকে ব্য়থা, লিভারে সমস্য়া পর্যন্ত হতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি জল খেলে হার্টের উপরেও চাপ পড়তে থাকে। ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা পর্যন্ত থাকে।
advertisement
7/7
কিন্তু এত সমস্য়ার জন্য় কি জল খাবেন না! অবশ্য়ই খাবেন। কিন্তু পরিমাণ বুঝে খেতে হবে। অনেকে বলেন দিনে অন্তত তিন লিটার জল খাওয়া উচিত। কিন্তু প্রত্য়েকের শরীরের গঠন আলাদা। চাহিদাও আলাদা। তাই শরীরের চাহিদা অনুযায়ী জল খেতে হবে।  আবার কার জীবনযাপন কেমন তার উপরেও নির্ভর করে কে কতটা জল খাবেন।
কিন্তু এত সমস্য়ার জন্য় কি জল খাবেন না! অবশ্য়ই খাবেন। কিন্তু পরিমাণ বুঝে খেতে হবে। অনেকে বলেন দিনে অন্তত তিন লিটার জল খাওয়া উচিত। কিন্তু প্রত্য়েকের শরীরের গঠন আলাদা। চাহিদাও আলাদা। তাই শরীরের চাহিদা অনুযায়ী জল খেতে হবে। আবার কার জীবনযাপন কেমন তার উপরেও নির্ভর করে কে কতটা জল খাবেন।
advertisement
advertisement
advertisement