প্রতিদিন ১৫ মিনিট এই 'টেকনিকে' হাঁটুন...! সুগার-কোলেস্টেরল বলবে 'বাইবাই', বাড়বে না ওজন! চমকে দেবে বাকি 'উপকার'
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Walking: কোনও কোনও মানুষ দ্রুত হাঁটেন, আবার কেউ কেউ ধীরে দৌড়য়। তবে বর্তমানে আরও একটি নতুন টেকনিকে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর এই পদ্ধতিতেই কেজি কেজি ওজন কমিয়ে ফেলছেন অনেকেই। কমছে সুগার-কোলেস্টেরলের মাত্রা।
advertisement
advertisement
আপনি কি জানেন যে উল্টো দিকে হাঁটাও একটি বিশেষ ধরণের ব্যায়াম যার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। একে বলা হয় বিপরীত হাঁটা। বিপরীত দিকে হাঁটার অর্থ হল সামনের দিকে না গিয়ে পিছনের দিকে হাঁটা। এর অসংখ্য শারীরিক ও মানসিক উপকারিতা রয়েছে। আজ জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে উল্টো হাঁটা আপনার শরীর এবং মনের জন্য দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
উল্টো হাঁটা মনোযোগ বাড়ায়:
উল্টো হাঁটা শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। এটি মনকে সঠিক জায়গায় মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। এর সাহায্যে কেবল মনোযোগ উন্নত হয় না বরং এটি মস্তিষ্ককে ভারসাম্য এবং সমন্বয় তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করে। যদি আপনি বিপরীত দিকে হাঁটা করেন তবে সেই সময় আপনার মস্তিষ্ক আরও সজাগ হয়ে ওঠে যার ফলে এর কার্যকারিতা আরও ভালো হয়। এতে করে খুশির হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মেজাজ উন্নত করে এবং মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টিকারী সংবেদনগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে।
উল্টো হাঁটা শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। এটি মনকে সঠিক জায়গায় মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। এর সাহায্যে কেবল মনোযোগ উন্নত হয় না বরং এটি মস্তিষ্ককে ভারসাম্য এবং সমন্বয় তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করে। যদি আপনি বিপরীত দিকে হাঁটা করেন তবে সেই সময় আপনার মস্তিষ্ক আরও সজাগ হয়ে ওঠে যার ফলে এর কার্যকারিতা আরও ভালো হয়। এতে করে খুশির হরমোন নিঃসৃত হয়, যা মেজাজ উন্নত করে এবং মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টিকারী সংবেদনগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
advertisement
এনার্জি বাড়ে:
উল্টো পথে হাঁটলে আমাদের শরীরের এনার্জি লেভেল বেড়ে যায়। এটি করলে শরীরের মেটাবলিজমও ভাল হয়। আপনি যদি প্রতিদিন সাদামাটা নিয়মে হাঁটাহাঁটি করে ক্লান্ত হয়ে গিয়ে থাকেন আর সে ভাবে সুফল না পান, তবে আপনি এবার অল্প সময়ের জন্য বিপরীত হাঁটা শুরু করতে পারেন। এটি কেবল শারীরিক নয় মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। যাঁদের ঘুমের সমস্যা হয় তাঁরা উল্টো ভাবে হাঁটলে ভাল ঘুম হয়।
উল্টো পথে হাঁটলে আমাদের শরীরের এনার্জি লেভেল বেড়ে যায়। এটি করলে শরীরের মেটাবলিজমও ভাল হয়। আপনি যদি প্রতিদিন সাদামাটা নিয়মে হাঁটাহাঁটি করে ক্লান্ত হয়ে গিয়ে থাকেন আর সে ভাবে সুফল না পান, তবে আপনি এবার অল্প সময়ের জন্য বিপরীত হাঁটা শুরু করতে পারেন। এটি কেবল শারীরিক নয় মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে। যাঁদের ঘুমের সমস্যা হয় তাঁরা উল্টো ভাবে হাঁটলে ভাল ঘুম হয়।
advertisement
advertisement
পিঠের ব্যথা থেকে মুক্তি :
উল্টো হাঁটা পিঠের নীচের দিকে চাপ দেয়, যা পিঠকে ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়, বিশেষ করে হ্যামস্ট্রিং অঞ্চলে ব্যথা থাকলে তা কমে যায় এই ভাবে হাঁটলে। যারা পিঠের ব্যথায় ভুগছেন, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, নিয়মিত অন্তত ১৫ মিনিট উল্টো হাঁটার অভ্যাস করলে কোমর ব্যথা থেকে অনেকটাই উপশম হবে।
উল্টো হাঁটা পিঠের নীচের দিকে চাপ দেয়, যা পিঠকে ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়, বিশেষ করে হ্যামস্ট্রিং অঞ্চলে ব্যথা থাকলে তা কমে যায় এই ভাবে হাঁটলে। যারা পিঠের ব্যথায় ভুগছেন, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, নিয়মিত অন্তত ১৫ মিনিট উল্টো হাঁটার অভ্যাস করলে কোমর ব্যথা থেকে অনেকটাই উপশম হবে।
advertisement
advertisement
advertisement