Sundarbans Travel: শীতের মরসুমে সুন্দরবন বেড়াতে যাওয়ার আগে জেনে নিন এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলি!

Last Updated:
সুন্দরবনে প্রবেশের আগে অবশ্যই বন দফতরের অনুমতিপত্র নিতে হয়। এই পারমিট স্থানীয় ট্যুর অপারেটর বা সংশ্লিষ্ট ফরেস্ট অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়। সঙ্গে রাখতে হয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি—ভোটার কার্ড, আধার কার্ড বা পাসপোর্টের কপি রাখলে ঝামেলা হয় না।
1/6
শীত পড়লেই বেড়ানোর মেজাজ চড়ে যায়। আর প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে শীতকাল মানেই সুন্দরবনের ডাক। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি—এই সময়টাই সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। এই সময় রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, হরিণ ও নানান প্রজাতির পাখি দেখার সম্ভাবনাও অনেক বেশি।
শীত পড়লেই বেড়ানোর মেজাজ চড়ে যায়। আর প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে শীতকাল মানেই সুন্দরবনের ডাক। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি—এই সময়টাই সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। এই সময় রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, হরিণ ও নানান প্রজাতির পাখি দেখার সম্ভাবনাও অনেক বেশি।
advertisement
2/6
সুন্দরবনে প্রবেশের আগে অবশ্যই বন দফতরের অনুমতিপত্র নিতে হয়। এই পারমিট স্থানীয় ট্যুর অপারেটর বা সংশ্লিষ্ট ফরেস্ট অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়। সঙ্গে রাখতে হয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি—ভোটার কার্ড, আধার কার্ড বা পাসপোর্টের কপি রাখলে ঝামেলা হয় না।
সুন্দরবনে প্রবেশের আগে অবশ্যই বন দফতরের অনুমতিপত্র নিতে হয়। এই পারমিট স্থানীয় ট্যুর অপারেটর বা সংশ্লিষ্ট ফরেস্ট অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়। সঙ্গে রাখতে হয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি—ভোটার কার্ড, আধার কার্ড বা পাসপোর্টের কপি রাখলে ঝামেলা হয় না।
advertisement
3/6
বনে ভ্রমণের সময় অনুমোদিত নৌকা ও প্রশিক্ষিত গাইড নেওয়া বাধ্যতামূলক। কারণ, সুন্দরবনের বড় অংশটাই জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভরশীল এবং কিছু জায়গা বেশ বিপজ্জনক। নৌকায় চলাচলের সময় লাইফ জ্যাকেট পরে থাকা জরুরি। ট্যুর বুক করার আগে নৌকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও থাকার ফ্যাসিলিটি ভালোভাবে দেখে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
বনে ভ্রমণের সময় অনুমোদিত নৌকা ও প্রশিক্ষিত গাইড নেওয়া বাধ্যতামূলক। কারণ, সুন্দরবনের বড় অংশটাই জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভরশীল এবং কিছু জায়গা বেশ বিপজ্জনক। নৌকায় চলাচলের সময় লাইফ জ্যাকেট পরে থাকা জরুরি। ট্যুর বুক করার আগে নৌকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও থাকার ফ্যাসিলিটি ভালোভাবে দেখে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
advertisement
4/6
সুন্দরবন মানেই বন্যপ্রাণের রাজ্য। এটি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ, কুমির, বন্য শূকর ও নানা প্রজাতির পাখি ও সরীসৃপের আবাসস্থল। তাই কোনো অবস্থাতেই গাইডের অনুমতি ছাড়া জঙ্গলের ভিতরে প্রবেশ করা বা প্রাণীর কাছে যাওয়া ঠিক নয়। প্রাণী দেখলে উত্তেজিত না হয়ে নিরব থাকুন, যাতে তাদের স্বাভাবিক আচরণে ব্যাঘাত না ঘটে।
সুন্দরবন মানেই বন্যপ্রাণের রাজ্য। এটি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ, কুমির, বন্য শূকর ও নানা প্রজাতির পাখি ও সরীসৃপের আবাসস্থল। তাই কোনো অবস্থাতেই গাইডের অনুমতি ছাড়া জঙ্গলের ভিতরে প্রবেশ করা বা প্রাণীর কাছে যাওয়া ঠিক নয়। প্রাণী দেখলে উত্তেজিত না হয়ে নিরব থাকুন, যাতে তাদের স্বাভাবিক আচরণে ব্যাঘাত না ঘটে।
advertisement
5/6
ভ্রমণের সময় প্রাথমিক প্রস্তুতি থাকা খুব দরকার। পর্যাপ্ত পানীয় জল, শুকনো খাবার, সানস্ক্রিন, হ্যাট, টর্চলাইট, মশা তাড়ানোর ক্রিম, চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক সঙ্গে রাখুন। এছাড়া জ্বর, ব্যথা, পেটের সমস্যা ইত্যাদির সাধারণ ওষুধ সঙ্গে রাখলে অজানা স্থানে বিপদের সময় কাজে লাগবে।
ভ্রমণের সময় প্রাথমিক প্রস্তুতি থাকা খুব দরকার। পর্যাপ্ত পানীয় জল, শুকনো খাবার, সানস্ক্রিন, হ্যাট, টর্চলাইট, মশা তাড়ানোর ক্রিম, চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক সঙ্গে রাখুন। এছাড়া জ্বর, ব্যথা, পেটের সমস্যা ইত্যাদির সাধারণ ওষুধ সঙ্গে রাখলে অজানা স্থানে বিপদের সময় কাজে লাগবে।
advertisement
6/6
সবশেষে, সুন্দরবনের কোর এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রায় নেই বললেই চলে। তাই ট্যুরে বের হওয়ার আগে বাড়ির লোকজনকে খবর দিয়ে যান। স্থানীয় বন দফতর, ট্যুর অপারেটর ও নিকটবর্তী থানার ফোন নম্বর কাগজে লিখে রাখুন—অপরিচিত জায়গায় জরুরি অবস্থায় এগুলোই হতে পারে সবচেয়ে বড় সহায়তা।
সবশেষে, সুন্দরবনের কোর এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রায় নেই বললেই চলে। তাই ট্যুরে বের হওয়ার আগে বাড়ির লোকজনকে খবর দিয়ে যান। স্থানীয় বন দফতর, ট্যুর অপারেটর ও নিকটবর্তী থানার ফোন নম্বর কাগজে লিখে রাখুন—অপরিচিত জায়গায় জরুরি অবস্থায় এগুলোই হতে পারে সবচেয়ে বড় সহায়তা।
advertisement
advertisement
advertisement