Travel: বেলপাহাড়ি বেড়াতে গেলে এই জায়গা মিস করবেন না! ঠিক যেন এক টুকরো স্বর্গ!

Last Updated:
Travel: অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রাম বেড়াতে এলে এই জায়গা কিন্তু মিস করলে চলবে না! এখানে গেলেই ভরে যাবে মন! অনেকেই জানেন না এই জায়গার খোঁজ
1/6
বেলপাহাড়ি বেড়াতে গিয়ে কাঁকড়াঝোড় যাওয়া হবে না তা কখনও সম্ভব নয়। যে সমস্ত পর্যটকরা বেলপাহাড়ি বেড়াতে গিয়েছে তারা কিন্তু কাঁকড়াঝোড় এবং কাঁকড়াঝোড়ের ট্রেকিং রুটের বেড়ানোর আমেজ হয়ত নিয়েছেন। কিন্তু কাঁকড়াঝোড়ের সামনেই অপরূপ সৌন্দর্যের ডালি নিয়ে সকালের চোখের আড়াল হয়ে রয়েছে পর্যটকের আকর্ষণের একটি কেন্দ্রবিন্দু। কাঁকড়াঝোড় গিয়ে পর্যটকদের একবার হলেও দেখতে হবে এই আকর্ষণীয় জায়গাটি।
বেলপাহাড়ি বেড়াতে গিয়ে কাঁকড়াঝোড় যাওয়া হবে না তা কখনও সম্ভব নয়। যে সমস্ত পর্যটকরা বেলপাহাড়ি বেড়াতে গিয়েছে তারা কিন্তু কাঁকড়াঝোড় এবং কাঁকড়াঝোড়ের ট্রেকিং রুটের বেড়ানোর আমেজ হয়ত নিয়েছেন। কিন্তু কাঁকড়াঝোড়ের সামনেই অপরূপ সৌন্দর্যের ডালি নিয়ে সকালের চোখের আড়াল হয়ে রয়েছে পর্যটকের আকর্ষণের একটি কেন্দ্রবিন্দু। কাঁকড়াঝোড় গিয়ে পর্যটকদের একবার হলেও দেখতে হবে এই আকর্ষণীয় জায়গাটি।
advertisement
2/6
কাঁকড়াঝোড় থেকে চাকাডোবা যাওয়ার রাস্তা ধরে কিছুটা এগোলেই ডান দিকে চলে যাচ্ছে একটি মোরাম রাস্তা। সে রাস্তা ধরে কিছুটা এগোলেই সামনে পড়বে ছোট্ট একটি খাল। ছোট ছোট পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে হালকা সবুজ আভার জল। আর সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে পলাশ ও শিমুলের গাছ। এক অপূর্ব সৌন্দর্য সৃষ্টি করে রয়েছে এই জায়গাটি। যা স্থানীয় মানুষজনের কাছে
কাঁকড়াঝোড় থেকে চাকাডোবা যাওয়ার রাস্তা ধরে কিছুটা এগোলেই ডান দিকে চলে যাচ্ছে একটি মোরাম রাস্তা। সে রাস্তা ধরে কিছুটা এগোলেই সামনে পড়বে ছোট্ট একটি খাল। ছোট ছোট পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে হালকা সবুজ আভার জল। আর সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে পলাশ ও শিমুলের গাছ। এক অপূর্ব সৌন্দর্য সৃষ্টি করে রয়েছে এই জায়গাটি। যা স্থানীয় মানুষজনের কাছে "হরিণঘেরা" নামে পরিচিত।
advertisement
3/6
জায়গাটির নাম হরিণঘেরা কেন ? একদা বেলপাহাড়ির পাহাড় জঙ্গলে প্রচুর বন্যপ্রাণী বসবাস ছিল। বর্তমান দিনে জঙ্গল কমতে কমতে বন্যপ্রাণীদেরও সংখ্যাও কমে গিয়েছে। অতীতে এই খালের ধারে বড় একটি জায়গা জুড়ে হরিণ রাখা হত। তাই এই জায়গাটির নাম হরিণঘেরা।
জায়গাটির নাম হরিণঘেরা কেন ? একদা বেলপাহাড়ির পাহাড় জঙ্গলে প্রচুর বন্যপ্রাণী বসবাস ছিল। বর্তমান দিনে জঙ্গল কমতে কমতে বন্যপ্রাণীদেরও সংখ্যাও কমে গিয়েছে। অতীতে এই খালের ধারে বড় একটি জায়গা জুড়ে হরিণ রাখা হত। তাই এই জায়গাটির নাম হরিণঘেরা।
advertisement
4/6
কলকাতা থেকে কীভাবে পৌঁছবেন ? কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে এই ডেস্টিনেশন। হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেন ধরে সোজা চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রামে নেমে গাড়ি ভাড়া করে চলে যেতে হবে কাঁকড়াঝোড়। কাঁকড়াঝোড় থেকে স্থানীয় মানুষজনকেই জিজ্ঞাসা করলে পৌঁছে যাওয়া যাবে হরিণঘেরাতে। ব্যক্তিগত গাড়ি হলে যাত্রাপথ আরও সহজ হয়।
কলকাতা থেকে কিভাবে পৌঁছবেন ? কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে এই ডেস্টিনেশন। হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেন ধরে সোজা চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রামে নেমে গাড়ি ভাড়া করে চলে যেতে হবে কাঁকড়াঝোড়। কাঁকড়াঝোড় থেকে স্থানীয় মানুষজনকেই জিজ্ঞাসা করলে পৌঁছে যাওয়া যাবে হরিণঘেরাতে। ব্যক্তিগত গাড়ি হলে যাত্রাপথ আরও সহজ হয়।
advertisement
5/6
হরিণঘেরায় কি কি দেখার রয়েছে ? হরিণঘেরা পর্যন্ত চার চাকা গাড়ি নিয়ে যেতে হলে চাকাডোবার মোড় থেকে তেলিঘানির রাস্তা ধরে পাহাড় জঙ্গলের ভিতর দিয়ে যেতে হবে। ট্রেকিং রুটটি বেশিরভাগ পর্যটক এর কাছে অজানা রয়েছে। তাই একবার হরিণঘেরা দেখে এলে আর অন্য কোথাও যেতে ইচ্ছা করবে না। হরিণঘেরা যাওয়ার পথে চোখে পড়বে ময়ূর।
হরিণঘেরায় কি কি দেখার রয়েছে ? হরিণঘেরা পর্যন্ত চার চাকা গাড়ি নিয়ে যেতে হলে চাকাডোবার মোড় থেকে তেলিঘানির রাস্তা ধরে পাহাড় জঙ্গলের ভিতর দিয়ে যেতে হবে। ট্রেকিং রুটটি বেশিরভাগ পর্যটক এর কাছে অজানা রয়েছে। তাই একবার হরিণঘেরা দেখে এলে আর অন্য কোথাও যেতে ইচ্ছা করবে না। হরিণঘেরা যাওয়ার পথে চোখে পড়বে ময়ূর।
advertisement
6/6
কাঁকড়াঝোড় সরকারি বন বাংলোতে অথবা যে কোন হোমস্টেতে একদিন রাত্রি যাপন করে কাঁকড়াঝোড়ের সকাল ও সন্ধ্যার মনোরম পরিবেশের উপভোগ করার পাশাপাশি। পায়ে হেটে গিয়ে কিছুক্ষণ সময় হরিণঘেরাতে কাটানো যেতে পারে। নেটিজেনদের কাছে এই জায়গাটা খুবই জনপ্রিয় হবে তার কারণ ফটোশুটের জন্য প্রকৃতি তার সুন্দর্যের ডালি সাজিয়ে রেখেছে।
কাঁকড়াঝোড় সরকারি বন বাংলোতে অথবা যে কোন হোমস্টেতে একদিন রাত্রি যাপন করে কাঁকড়াঝোড়ের সকাল ও সন্ধ্যার মনোরম পরিবেশের উপভোগ করার পাশাপাশি। পায়ে হেটে গিয়ে কিছুক্ষণ সময় হরিণঘেরাতে কাটানো যেতে পারে। নেটিজেনদের কাছে এই জায়গাটা খুবই জনপ্রিয় হবে তার কারণ ফটোশুটের জন্য প্রকৃতি তার সুন্দর্যের ডালি সাজিয়ে রেখেছে।
advertisement
advertisement
advertisement