Tomatoes: কোলেস্টেরল-ব্লাড প্রেশার থেকে ওজন কমায় টম্যাটো, কিন্তু যাঁদের 'কিডনি' দুর্বল, তাঁরা কি টম্যাটো খাবেন? যা বলছে গবেষণা

Last Updated:
Tomatoes: কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। কিডনির অসুখে খাবার খেতে হবে বুঝেশুনে! কিডনির অসুখে কি টম্যাটো খাওয়া যায়?পড়ুন
1/8
কিডনি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনির সমস্যা থাকলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়, ফলে দেখা দেয় নানা শারীরিক সমস্যার।
কিডনি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনির সমস্যা থাকলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়, ফলে দেখা দেয় নানা শারীরিক সমস্যার।
advertisement
2/8
কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। কিডনির অসুখে খাবার খেতে হবে বুঝেশুনে! কিডনির অসুখে কি টম্যাটো খাওয়া যায়? যা জানাচ্ছে healthline ওয়েবসাইট--
কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। কিডনির অসুখে খাবার খেতে হবে বুঝেশুনে! কিডনির অসুখে কি টম্যাটো খাওয়া যায়? যা জানাচ্ছে healthline ওয়েবসাইট--
advertisement
3/8
হেলথলাইন ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, টম্যাটোতে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে। কিডনির অসুখে বেশি পটাশিয়াম খাওয়া উচিত নয়। ১ কাপ (২৪৫ গ্রাম) টমেটো সসে ৭২৮ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল ও ইলেকট্রোলাইট যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোষে-কোষে পুষ্টির যোগান দেয়, পেশি ও স্নায়ুর স্বাস্থ্য বজায় রাখে। কিন্তু কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে, রক্ত থেকে পটাশিয়াম অপসারণ করতে পারে না, ফলে রক্তে পটাশিয়াম জমা হতে থাকে। ডাক্তারি পরিভাষায় এই পরিস্থিতিকে বলে হাইপারক্যালেমিয়া। শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে হার্টের অসুখ, অনিয়মিত হার্টবিট-এর মতো সমস্য দেখা দেয়। যেহুতু টম্যাটোতে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে, তাই কিডনির অসুখে টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
হেলথলাইন ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, টম্যাটোতে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে। কিডনির অসুখে বেশি পটাশিয়াম খাওয়া উচিত নয়। ১ কাপ (২৪৫ গ্রাম) টমেটো সসে ৭২৮ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল ও ইলেকট্রোলাইট যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোষে-কোষে পুষ্টির যোগান দেয়, পেশি ও স্নায়ুর স্বাস্থ্য বজায় রাখে। কিন্তু কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে, রক্ত থেকে পটাশিয়াম অপসারণ করতে পারে না, ফলে রক্তে পটাশিয়াম জমা হতে থাকে। ডাক্তারি পরিভাষায় এই পরিস্থিতিকে বলে হাইপারক্যালেমিয়া। শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে হার্টের অসুখ, অনিয়মিত হার্টবিট-এর মতো সমস্য দেখা দেয়। যেহুতু টম্যাটোতে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে, তাই কিডনির অসুখে টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
advertisement
4/8
কিডনি কিডনি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। যখন কিডনি সঠিকভাবে কাজ করে না, তখন রক্তে ফসফরাস জমা হতে থাকে। ফলে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে, হার্টের অসুখের ঝুঁকি বড়ে। টম্যাটোতে ফসফরাস থাকে,কাজেই কিডনির অসুখে টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন
কিডনি কিডনি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। যখন কিডনি সঠিকভাবে কাজ করে না, তখন রক্তে ফসফরাস জমা হতে থাকে। ফলে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে, হার্টের অসুখের ঝুঁকি বড়ে। টম্যাটোতে ফসফরাস থাকে,কাজেই কিডনির অসুখে টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন
advertisement
5/8
টোম্যাটো অ্যাসিডিক খাবার। কিডনি শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য বজায় রাখে। বেশি মাত্রায় অ্যাসিডিক খাবার খেলে শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে, তাঁরা টোম্যাটোর মতো অ্যাসিডিক খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে কিডনির উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হবে না।
টোম্যাটো অ্যাসিডিক খাবার। কিডনি শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য বজায় রাখে। বেশি মাত্রায় অ্যাসিডিক খাবার খেলে শরীরে পিএইচ-এর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে, তাঁরা টোম্যাটোর মতো অ্যাসিডিক খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে কিডনির উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হবে না।
advertisement
6/8
কিডনির সঠিকভাবে কাজ না করলে, শরীর থেকে বাড়তি জল ছেঁকে করে বার করতে পারে না, তাই শরীরে তরল জমতে পারে। কাজেই কিডনির অসুখে এমন খাবার খাওয়া যাবে না, যাতে বেশি পরিমাণে জল আছে। টোম্যাটোতে জলের পরিমাণ বেশি। তাই কিডনির অসুখে টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ, শরীরে জল জমতে পারে। পা, পায়ের পাতা, গোড়ালি ফুলে যেতে পারে। ব্লাড প্রেশারও বাড়তে পারে।
কিডনির সঠিকভাবে কাজ না করলে, শরীর থেকে বাড়তি জল ছেঁকে করে বার করতে পারে না, তাই শরীরে তরল জমতে পারে। কাজেই কিডনির অসুখে এমন খাবার খাওয়া যাবে না, যাতে বেশি পরিমাণে জল আছে। টোম্যাটোতে জলের পরিমাণ বেশি। তাই কিডনির অসুখে টম্যাটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ, শরীরে জল জমতে পারে। পা, পায়ের পাতা, গোড়ালি ফুলে যেতে পারে। ব্লাড প্রেশারও বাড়তে পারে।
advertisement
7/8
টোম্যাটোতে থাকে অক্সালেট যা কিডনিতে পাথরের সৃষ্টি করতে পারে।
টোম্যাটোতে থাকে অক্সালেট যা কিডনিতে পাথরের সৃষ্টি করতে পারে।
advertisement
8/8
সাম্প্রতিক একটি গবেষণা জানাচ্ছে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের কিডনির রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। মহিলাদের ক্ষেত্রে পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ-এর ঝুঁকি-ও বেশি।

৩০ পেরোনো মহিলাদের মধ্যে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। বিশেষ করে যাঁদের ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা রয়েছে।
সাম্প্রতিক একটি গবেষণা জানাচ্ছে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের কিডনির রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। মহিলাদের ক্ষেত্রে পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ-এর ঝুঁকি-ও বেশি।৩০ পেরোনো মহিলাদের মধ্যে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। বিশেষ করে যাঁদের ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement