বিয়ের মরসুম (wedding season) মানেই একাধিক নিমন্ত্রণ৷ সেখানে অতিথি হয়ে যাওয়া মানে সাজগোজ৷ তবে যে সে সাজ নয়৷ বিয়েবাড়িতে যেতে হলে সাজতে হবে যত্ন নিয়ে৷ এখন কোভিড পরিস্থিতি স্তিমিত হতে আগের তুলনায় মন খুলে সাজগোজ করা যাচ্ছে৷
2/ 11
আপনার মেক আপ (flawless makeup) এমন হবে, যাতে সেটি পোশাক ও স্কিনটোনের পরিপূরক হয়ে ওঠে৷ নামমাত্র ভুল করলেই মাটি হয়ে যাবে সাজগোজ৷ বিয়েবাড়িতে সকলের মধ্যমণি হয়ে উঠতে আপনার মেক আপ হতে হবে দীর্ঘস্থায়ী৷ তার জন্যই রইল কিছু টিপস (Tips for flawless makeup in wedding party )৷
3/ 11
মেক আপ বা প্রসাধন শুরুর আগে তৈরি করতে হবে আপনার ত্বককে৷ নিয়ম মেনে ক্লেঞ্জিং, টোনিং, ময়শ্চারাইজিং করুন৷ হাতে সময় থাকলে ১০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রাখুন ফেসপ্যাক৷ তাহলে আপনার ত্বক হাইড্রেটেড থাকবে৷ ঠোঁট আর্দ্র রাখার জন্য লিপ বাম ব্যবহার করুন ৷
4/ 11
মেক আপ অনেক ক্ষণ অটুট রাখার জন্য ক্লেঞ্জিং টোনিং ময়শ্চারাইজিংয়ের পর লাগান প্রাইমার৷ যদি প্রাইমার না থাকে হাতের কাছে, তার বদলে ব্যবহার করুন অ্যালোভেরা জেল৷
5/ 11
ডার্ক সার্কল ও পিগমেন্টেশন থাকলে সাজের দফারফা৷ তাই কনসিলর দিয়ে সেগুলি ঢেকে দিন৷ আপনার ত্বকের রঙের সঙ্গে কনসিলর গাঢ় হবে অথবা একই রঙের হবে৷
6/ 11
ক্রিমজাতীয় প্রসাধনী ব্যবহার করার পর ত্বকে দিন সেটিং পাউডার৷ তাহলে আপনার মেকআপ বা প্রসাধন ঠিক থাকবে৷ একইসঙ্গে বাড়তি তেল ও উজ্জ্বলতা স্মিমিত হবে৷ মুখের টি জোন অংশে দিন ট্রানসুলেন্ট পাউডার৷
7/ 11
সাজে গভীরতা আনতে ব্যবহার করুন ব্রোঞ্জার৷ তাহলে আপনার মুখের বিভিন্ন ফিচার্স যেমন চিকবোন এবং জ’লাইন সুস্পষ্ট হয়ে উঠবে৷
8/ 11
সাজে সলাজ ভাব আনতে ব্যবহার করুন ব্লাশ অনের টাচ আপ৷ তবে ব্লাশ অনের শেড-ও যত্ন নিয়ে বেছে নিন৷
9/ 11
লিপস্টিক লাগানোর আগে ঠোঁটের আউটলাইন অবশ্যই লাইনার দিয়ে এঁকে নিন৷ তার পর ধীরে ধীরে ঠোঁটের মাঝের অংশ থেকে ক্রমশ দু’দিক পর্যন্ত ভরাট করে নিন৷
10/ 11
সাজের মাত্রা নির্ধারণ করে আপনার দু’টি ভ্রূ৷ ব্রাউন পেন্সিল বা ব্রাউন পাউডার দিয়ে ভুরুর ফাঁকা অংশ ভরাট করে নিন৷
11/ 11
সাজের এক দম শেষে চোখের পালা৷ আইলাইনার দিয়ে মনের মতো করে চোখের পাতায় আঁকুন৷ কালোর বদলে রঙিন লাইনারও ব্যবহার করতে পারেন৷ চোখের পাতায় দিন মাস্কারার পরশ৷ সাজ সম্পূর্ণ হলে দিন সেটিং স্প্রে৷ তাহলে আপনার মেকআপ অটুট থাকবে৷