Vegetable: বছরে ৬০ দিন মেলে বন্য 'এই' সবজি! চিকেন, মটনের চেয়েও অনেক সুস্বাদু! ১০০০ টাকা কেজি, উপকারের তালিকা শেষ হয় না, নাম বলুন তো?
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Vegetable: বর্ষাকালে সর্দি, জ্বর, সংক্রমণ ও টাইফয়েডের মতো মরশুমি রোগ বেশি দেখা যায়। এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বেশি সতর্ক থাকুন, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে।
advertisement
*উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর খেরি জেলায় কাতরুয়া নামে এক উৎকৃষ্ট সবজির চাহিদা নজিরবিহীন। সেখানকার মানুষ এটা অনেক কিনে নেয়। মাইলানী ও কিষাণপুরের জঙ্গলে পাওয়া এই সবজি ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। সাধারণত বর্ষাকালে সবজি বের হয়ে আসে। কাতরুয়া গাছ বনের বাকল ও সেগুনের শিকড়ের মধ্যে মাটির নিচে জন্মায়। বৃষ্টির পরেই এগুলি খনন করা যেতে পারে। এগুলো স্থানীয় আদিবাসীদের আয়ের উৎস।
advertisement
advertisement
*প্রতি বছর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শত শত মানুষ এটি কিনতে আসেন। 'কাতরুয়া' 'নিরামিষ আমিষ খাবার' নামেও পরিচিত। তার কারণ এতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি। এমনকি যারা আমিষ খাবার খান না তারাও খাসির মাংসের পরিবর্তে এটি ব্যবহার করেন। দামের দিকে তাকালে খাসির মাংসের অবস্থাও একইরকম হবে। কারণ এক কেজি খাসির মাংসের বাজার দর ৮০০ টাকার আশপাশে, কাতরুয়ার দামও কমপক্ষে ৮০০ টাকা কেজি।
advertisement
*স্থানীয়রা বলছেন, সাধারণত জঙ্গল থেকে এটি খনন করা খুব কঠিন। ক্যাট্রুয়ার শিকড় মাটির নিচ থেকে খনন করা হয়েছিল। স্থানীয়রা বলছেন, এটি অপসারণ করতে হবে। তবে আদিবাসীরা বলছেন, তাদের কোথায় পাওয়া যাবে তাও খুঁজে বের করা জরুরি। বলা হয়, এটি খুঁজে বের করা খুবই কঠিন। এই সবজিটি স্যুপ, তরকারি, কাটা এবং ভাজা হিসাবে খাওয়া হয়। বর্ষাকালে শরীরে পুষ্টির জোগান পাওয়া এক অলৌকিক ঘটনা বলা হয়। কিন্তু যারাই জঙ্গলে পা রাখে তারা প্রত্যেকেই তাদের জীবন বিপন্ন করে।
advertisement
*বর্ষাকালে শরীর ও স্বাস্থ্যের সহজলভ্য বিষয়টির প্রতি সর্বোচ্চ যত্ন নিতে হবে। প্রোটিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর খাবারগুলি সুষম পদ্ধতিতে শরীরের জন্য উপযুক্ত ব্যবহার করাও যুক্তিযুক্ত। তবে প্রতি বছরই বর্ষাকালে 'কাটুয়া'র চাহিদা নতুন নতুন রেকর্ড তৈরি করছে। (বিঃদ্রঃ এই লেখাটি স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা। এটি অনুসরণ করার আগে বিশেষজ্ঞদের সাথে যোগাযোগ করুন। নিউজ 18 এটি নিশ্চিত করে না।