Health Care: পথে-ঘাটে-জঙ্গলে জন্মায়! 'এই' ফুল সর্বরোগহরা! ম্যাজিকের মতো কমায় 'কৃমি', কী ফুল জানেন?

Last Updated:
Health Care Tips: অনাদরে অবহেলায় জঙ্গলে পরিত্যক্ত স্থানে ভাঁটফুল দেখা যায়। এই গাছের পাতা, ডাল ও শিকড় সবই তেতো। পাতার রস কৃমি নিবারণে অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত ভাঁট পাতার রস পাচকশক্তি বাড়িয়ে দিতে পারে।
1/9
*ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে মাঠে ঘাটে রাস্তার দু'ধারে বা যে কোনও ফাঁকা জায়গায়, প্রায় সর্বত্রই সাদা সাদা ফুল দ্বারা আবৃত গাছ আমাদের চোখে পড়ে। দেখতে হয়তো সুন্দর লাগলেও জানেন কি এই গাছ কতটা উপকারী? কী নাম এই গাছের? প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। সংগৃহীত ছবি। 
*ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে মাঠে ঘাটে রাস্তার দু'ধারে বা যে কোনও ফাঁকা জায়গায়, প্রায় সর্বত্রই সাদা সাদা ফুল দ্বারা আবৃত গাছ আমাদের চোখে পড়ে। দেখতে হয়তো সুন্দর লাগলেও জানেন কি এই গাছ কতটা উপকারী? কী নাম এই গাছের? প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/9
*গাছটির নাম ভাঁট বা ঘেঁটু বলা হয়ে থাকে। আদর করে একে অনেকে ‘বনজুঁই’ বলেও ডাকেন। সংস্কৃতে ভাঁটকে ঘণ্টাকর্ণ বলা হয়েছে। এখনও শীত শেষে বসন্তের আগমনীতে কোথাও কোথাও ঘণ্টাকর্ণ পুজো বা ভাটি পুজো হতে দেখা যায়। এই পুজোর মূল উপকরণ ভাঁটফুল। সংগৃহীত ছবি। 
*গাছটির নাম ভাঁট বা ঘেঁটু বলা হয়ে থাকে। আদর করে একে অনেকে ‘বনজুঁই’ বলেও ডাকেন। সংস্কৃতে ভাঁটকে ঘণ্টাকর্ণ বলা হয়েছে। এখনও শীত শেষে বসন্তের আগমনীতে কোথাও কোথাও ঘণ্টাকর্ণ পুজো বা ভাটি পুজো হতে দেখা যায়। এই পুজোর মূল উপকরণ ভাঁটফুল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/9
*সাধারণত অনাদরে অবহেলায় জঙ্গলে পরিত্যক্ত স্থানে ভাঁটফুল দেখা যায়। পাতা, ডাল ও শিকড় সবই তেতো। পাতার রস কৃমি নিবারণে অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত ভাঁট পাতার রস পাচকশক্তি বাড়িয়ে দিতে পারে। আজও গ্রামে বাচ্চাদের জ্বর, খোসপাঁচড়ায় ভাঁট গাছের ব্যবহার দেখা যায়। পেট ব্যথায় তথা অজীর্ণে ঘেঁটু মূলের ছাল বেটে রস করে খেলে পেট ব্যথার উপশম হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*সাধারণত অনাদরে অবহেলায় জঙ্গলে পরিত্যক্ত স্থানে ভাঁটফুল দেখা যায়। পাতা, ডাল ও শিকড় সবই তেতো। পাতার রস কৃমি নিবারণে অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত ভাঁট পাতার রস পাচকশক্তি বাড়িয়ে দিতে পারে। আজও গ্রামে বাচ্চাদের জ্বর, খোসপাঁচড়ায় ভাঁট গাছের ব্যবহার দেখা যায়। পেট ব্যথায় তথা অজীর্ণে ঘেঁটু মূলের ছাল বেটে রস করে খেলে পেট ব্যথার উপশম হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/9
*পাতার রস দুই-তিন চা-চামচ জলে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে কৃমি মলের সঙ্গে বের হয়ে যায়। তবে সতর্ক থাকতে হবে যে এই রস খাওয়ার পর ক্ষুধা বাড়ে এবং তিতা স্বাদের কারণে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে। সংগৃহীত ছবি। 
*পাতার রস দুই-তিন চা-চামচ জলে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে কয়েকদিন খেলে কৃমি মলের সঙ্গে বের হয়ে যায়। তবে সতর্ক থাকতে হবে যে এই রস খাওয়ার পর ক্ষুধা বাড়ে এবং তিতা স্বাদের কারণে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/9
*তবে রস খাওয়ার পর কোনওভাবেই অন্য খাবার বা মিষ্টি খাবার খাওয়া যাবে না। এই গাছের পাতার রস সকালে ও বিকালে ৭-৮ চা-চামচ গরম জলে মিশিয়ে খেলে ম্যালেরিয়াও ভাল করতে পারে ভাঁট। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে রস খাওয়ার পর কোনওভাবেই অন্য খাবার বা মিষ্টি খাবার খাওয়া যাবে না। এই গাছের পাতার রস সকালে ও বিকালে ৭-৮ চা-চামচ গরম জলে মিশিয়ে খেলে ম্যালেরিয়াও ভাল করতে পারে ভাঁট। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/9
*বিছে হুল ফোটালে দারুণ যন্ত্রণা হয়। সেইসময় ঘেঁটু পাতা পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে দ্রুত যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আজকাল বাজারে উকুন মারার শ্যাম্পু বা ওষুধ পাওয়া কঠিন কিছু নয়। সংগৃহীত ছবি। 
*বিছে হুল ফোটালে দারুণ যন্ত্রণা হয়। সেইসময় ঘেঁটু পাতা পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে দ্রুত যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আজকাল বাজারে উকুন মারার শ্যাম্পু বা ওষুধ পাওয়া কঠিন কিছু নয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/9
*শরীরে বা মাথায় উকুন থাকলে টানা দুই-তিন দিন ভাঁট পাতার রস মাথায় বা শরীরে মাখতে হবে। এরপর কিছু সময় অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেললে উকুন দূর হতে বাধ্য। সংগৃহীত ছবি। 
*শরীরে বা মাথায় উকুন থাকলে টানা দুই-তিন দিন ভাঁট পাতার রস মাথায় বা শরীরে মাখতে হবে। এরপর কিছু সময় অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেললে উকুন দূর হতে বাধ্য। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/9
*ভাঁটফুল বা ঘেটু গুল্মজাতীয় বুনো ফুল গাঁয়ের মাঠে কিংবা রাস্তার ধারে অযত্নে ফুটে থাকে। এই ফুল দিয়ে লোকেরা ভাঁট বা ঘেটু পুজো করে থাকে বলে তাদের কাছে ভাঁটফুলের অনেক কদর। সংগৃহীত ছবি। 
*ভাঁটফুল বা ঘেটু গুল্মজাতীয় বুনো ফুল গাঁয়ের মাঠে কিংবা রাস্তার ধারে অযত্নে ফুটে থাকে। এই ফুল দিয়ে লোকেরা ভাঁট বা ঘেটু পুজো করে থাকে বলে তাদের কাছে ভাঁটফুলের অনেক কদর। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/9
*এ গাছের ভেষজ গুণাগুণও রয়েছে। এই উদ্ভিদ প্রকৃতি থেকে উজাড় হয়ে যাচ্ছে। তাই ঔষধিগুণাগুণ ও বুনো সৌন্দর্য উপভোগে ভাট ফুল রক্ষা করা জরুরি বলে মনে করছেন অনেকেই। সংগৃহীত ছবি।
*এ গাছের ভেষজ গুণাগুণও রয়েছে। এই উদ্ভিদ প্রকৃতি থেকে উজাড় হয়ে যাচ্ছে। তাই ঔষুধিগুণাগুণ ও বুনো সৌন্দর্য উপভোগে ভাট ফুল রক্ষা করা জরুরি বলে মনে করছেন অনেকেই। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement