Healthy Lifestyle: শিকড় থেকে উপড়ে ফেলবে জেদি, নাছোড় কোলেস্টেরল... এই মাছে হার্টের রোগ 'ছু-মন্তর', খেলেই বাজিমাত

Last Updated:
মাছে থাকা ওমেগা৩ আমাদের হার্টের জন্য উপকারী। এছাড়াও, উপস্থিত ভিটামিন ডি রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে। আসলে ডায়াবেটিস রোগীদের ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কমে যায়। খাদ্যতালিকায় মাছ অন্তর্ভুক্ত করে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করতে পারেন।
1/14
কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের অংশ।
কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের অংশ।
advertisement
2/14
 মাছ ছাড়া বাঙালির চলে না। কিন্তু মাছের আসল উপকারিতা কিন্তু অনেকেই জানে না।
মাছ ছাড়া বাঙালির চলে না। কিন্তু মাছের আসল উপকারিতা কিন্তু অনেকেই জানে না।
advertisement
3/14
প্রতিদিন মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী। মাছে প্রোটিন থাকে। মাছ যদি নিয়মিত পরিমাণ বুঝে খাওয়া যায় তবে কোনও ক্ষতি হবে না। শুধু বেশি কড়া করে না ভাজাই ভাল।
প্রতিদিন মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী। মাছে প্রোটিন থাকে। মাছ যদি নিয়মিত পরিমাণ বুঝে খাওয়া যায় তবে কোনও ক্ষতি হবে না। শুধু বেশি কড়া করে না ভাজাই ভাল।
advertisement
4/14
কিছু কিছু মাছ এমন আছে, যা হার্টের অসুখ কমাতে পারে।
কিছু কিছু মাছ এমন আছে, যা হার্টের অসুখ কমাতে পারে।
advertisement
5/14
*ট্যাংরা মাছ খেলে হার্ট ভাল থাকে। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। খাসির মাংসে যে ধরনের প্রোটিন থাকে, তার চেয়ে অনেক আলাদা প্রোটিন এই মাছে থাকে। যে কোলেস্টরলের ভয়ে আপনি ভয় পেয়ে থাকেন, এই মাছ খেলে সেটা কিন্তু অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
*ট্যাংরা মাছ খেলে হার্ট ভাল থাকে। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। খাসির মাংসে যে ধরনের প্রোটিন থাকে, তার চেয়ে অনেক আলাদা প্রোটিন এই মাছে থাকে। যে কোলেস্টরলের ভয়ে আপনি ভয় পেয়ে থাকেন, এই মাছ খেলে সেটা কিন্তু অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
advertisement
6/14
কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে যাতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রেখে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়। কার্ডিওলজির সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ মেহতা বলেছেন, আমাদের দেহে কোলেস্টেরল দুই রকম। ভাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল।
কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে যাতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রেখে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়। কার্ডিওলজির সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ মেহতা বলেছেন, আমাদের দেহে কোলেস্টেরল দুই রকম। ভাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল।
advertisement
7/14
কম তেলে ভাপ দিয়ে অল্প আঁচে যদি ছোট মাছ রান্না করা যায়, তাহলে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। মাছের কোনও অংশ ফেলে না দিয়ে পুরো চিবিয়ে খাওয়া উচিত।
কম তেলে ভাপ দিয়ে অল্প আঁচে যদি ছোট মাছ রান্না করা যায়, তাহলে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। মাছের কোনও অংশ ফেলে না দিয়ে পুরো চিবিয়ে খাওয়া উচিত।
advertisement
8/14
স্যামন মাছে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধমনী ও শিরাকে নমনীয় রাখে। নিয়মিত স্যামন মাছ খেলে এটি কার্ডিওভাসকুলার টিস্যুর ক্ষতি ও মেরামত কমাতেও সহায়ক। এটি হার্টকে সুস্থ রাখে।
স্যামন মাছে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধমনী ও শিরাকে নমনীয় রাখে। নিয়মিত স্যামন মাছ খেলে এটি কার্ডিওভাসকুলার টিস্যুর ক্ষতি ও মেরামত কমাতেও সহায়ক। এটি হার্টকে সুস্থ রাখে।
advertisement
9/14
মাছে থাকা ওমেগা৩ আমাদের হার্টের জন্য উপকারী। এছাড়াও, উপস্থিত ভিটামিন ডি রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে। আসলে ডায়াবেটিস রোগীদের ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কমে যায়। খাদ্যতালিকায় মাছ অন্তর্ভুক্ত করে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করতে পারেন।
মাছে থাকা ওমেগা৩ আমাদের হার্টের জন্য উপকারী। এছাড়াও, উপস্থিত ভিটামিন ডি রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে। আসলে ডায়াবেটিস রোগীদের ভিটামিন ডি-এর মাত্রা কমে যায়। খাদ্যতালিকায় মাছ অন্তর্ভুক্ত করে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ করতে পারেন।
advertisement
10/14
মাছের তেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। আর এই ফ্যাটি অ্যাসিড কিন্তু হার্টের অসুখ প্রতিরোধ করার কাজে সহায়তা করে।
মাছের তেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। আর এই ফ্যাটি অ্যাসিড কিন্তু হার্টের অসুখ প্রতিরোধ করার কাজে সহায়তা করে।
advertisement
11/14
টুনা স্টেক, ম্যাকেরেল, হেরিং এবং সার্ডিন ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।
টুনা স্টেক, ম্যাকেরেল, হেরিং এবং সার্ডিন ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।
advertisement
12/14
হেলথলাইন ডটকমে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হল অকাল মৃত্যুর দুটি সবচেয়ে সাধারণ কারণ। হার্টকে সুস্থ রাখার জন্য মাছ খুবই উপকারী। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত মাছ খান তাদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি কম থাকে।
হেলথলাইন ডটকমে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হল অকাল মৃত্যুর দুটি সবচেয়ে সাধারণ কারণ। হার্টকে সুস্থ রাখার জন্য মাছ খুবই উপকারী। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত মাছ খান তাদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি কম থাকে।
advertisement
13/14
সপ্তাহে একদিন মাছ খায় দেশের প্রায় ৩৫ শতাংশ মানুষ। মাঝেমধ্যে মাছ খান দেশের প্রায় ৩১ শতাংশ মানুষ।
সপ্তাহে একদিন মাছ খায় দেশের প্রায় ৩৫ শতাংশ মানুষ। মাঝেমধ্যে মাছ খান দেশের প্রায় ৩১ শতাংশ মানুষ।
advertisement
14/14
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
advertisement
advertisement
advertisement