Microwave:মাইক্রোওয়েভে এই খাবারগুলি গরম করে খাওয়া বিষের সমান, শরীরের 'সর্বনাশ' ভুলেও করবেন না

Last Updated:
Microwave: এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা মাইক্রোওয়েভে গরম করলে তার খাদ্যগুণ যেমন নষ্ট হয়ে যায়, তেমনই তা হয়ে ওঠে বিষের সমান৷
1/6
চটজলদি খাবার গরম করতে এখন সকলেরই ভরসা মাইক্রোওয়েভ। মাইক্রোওয়েভ তো ব্যবহার করছেন তবে জানেন কি, সব খাবার মাইক্রোওয়েভে গরম করে খেলে বিপদ ডেকে আনবেন নিজেই। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা মাইক্রোওয়েভে গরম করলে তার খাদ্যগুণ যেমন নষ্ট হয়ে যায়, তেমনই তা হয়ে ওঠে বিষের সমান৷
চটজলদি খাবার গরম করতে এখন সকলেরই ভরসা মাইক্রোওয়েভ। মাইক্রোওয়েভ তো ব্যবহার করছেন তবে জানেন কি, সব খাবার মাইক্রোওয়েভে গরম করে খেলে বিপদ ডেকে আনবেন নিজেই। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা মাইক্রোওয়েভে গরম করলে তার খাদ্যগুণ যেমন নষ্ট হয়ে যায়, তেমনই তা হয়ে ওঠে বিষের সমান৷
advertisement
2/6
 পিৎজা এমনই একটি খাবার যা গরম না খেলে একদম ভাল লাগে না। কিন্তু পিৎজা দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে সেই পুরোনো স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। প্রথমত পিৎজার ব্রেড শক্ত হয়ে যায়। এছাড়াও পিৎজাতে থাকা চিজ, অলিভ সবকিছুর স্বাদই নষ্ট হয়। বিশেষত, দুধের তৈরি যে কোনও খাবারই দ্বিতীয়বার গরম করা খাওয়া উচিত নয়।
পিৎজা এমনই একটি খাবার যা গরম না খেলে একদম ভাল লাগে না। কিন্তু পিৎজা দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে সেই পুরোনো স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। প্রথমত পিৎজার ব্রেড শক্ত হয়ে যায়। এছাড়াও পিৎজাতে থাকা চিজ, অলিভ সবকিছুর স্বাদই নষ্ট হয়। বিশেষত, দুধের তৈরি যে কোনও খাবারই দ্বিতীয়বার গরম করা খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
3/6
 ডিমের তৈরি জিনিস গরম করার আগে সাবধান। ডিমের মিশ্রন নেই, কিন্তু ভেতরে ডিম দেওয়া এরকম কোনও খাবার মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না। তবে ব্যতিক্রম হিসেবে কেক গরম করতে পারেন। কিন্তু ডেভিল, এগরোল কিংবা ডিম কষা কখনওই মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না।
ডিমের তৈরি জিনিস গরম করার আগে সাবধান। ডিমের মিশ্রন নেই, কিন্তু ভেতরে ডিম দেওয়া এরকম কোনও খাবার মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না। তবে ব্যতিক্রম হিসেবে কেক গরম করতে পারেন। কিন্তু ডেভিল, এগরোল কিংবা ডিম কষা কখনওই মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না।
advertisement
4/6
পাউরুটি যখন তৈরি করা হয় তখন তা ভাল করে সেকা হয়, সেই সেকা রুটি দিয়েই বার্গার বানানো হয়। কিন্তু বার্গার একবার তৈরি হয়ে যাওয়ার পর বাড়িতে এনে তা যদি আবার গরম করা হয় তাহলে তা শক্ত হয়ে যায়। বার্গার বারবার গরম করার ফলে বার্গারের মধ্যে থাকা মাখন, মাংস, লেটুস সমস্ত কিছুর খাদ্যগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
পাউরুটি যখন তৈরি করা হয় তখন তা ভাল করে সেকা হয়, সেই সেকা রুটি দিয়েই বার্গার বানানো হয়। কিন্তু বার্গার একবার তৈরি হয়ে যাওয়ার পর বাড়িতে এনে তা যদি আবার গরম করা হয় তাহলে তা শক্ত হয়ে যায়। বার্গার বারবার গরম করার ফলে বার্গারের মধ্যে থাকা মাখন, মাংস, লেটুস সমস্ত কিছুর খাদ্যগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
advertisement
5/6
 মাছের ক্ষেত্রে একটা জিনিস মাথায় রাখবেন, মাছ যেদিন রান্না করবেন সেদিনই খেয়ে নেওয়া উচিত। সেদিন না খাওয়া হলেও গ্যাসে গরম করতে পারেন তবে মাইক্রোওভেনে কখনওই নয়। কারণ এর ফলে মাছের খাদ্যগুণ পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। টাটকা মাছ রান্না করে খেয়ে ফেলুন। যেকোনও ভাপা মাছ মাইক্রোওয়েভে বানাতেই পারেন তবে দুপুরের পর রাতে মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না।
মাছের ক্ষেত্রে একটা জিনিস মাথায় রাখবেন, মাছ যেদিন রান্না করবেন সেদিনই খেয়ে নেওয়া উচিত। সেদিন না খাওয়া হলেও গ্যাসে গরম করতে পারেন তবে মাইক্রোওভেনে কখনওই নয়। কারণ এর ফলে মাছের খাদ্যগুণ পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। টাটকা মাছ রান্না করে খেয়ে ফেলুন। যেকোনও ভাপা মাছ মাইক্রোওয়েভে বানাতেই পারেন তবে দুপুরের পর রাতে মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না।
advertisement
6/6
 দুধের কোনও খাবারই ভুল করেও মাইক্রোওভেনে দেবেন না। এছাড়াও পায়েস, কোনও মালাই এর পদ, চিজ-মাখন দেওয়া কিছু কিংবা মিল্ক শেক কখনওই মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। এমনকী খাবার নষ্টও হয়ে যেতে পারে।
দুধের কোনও খাবারই ভুল করেও মাইক্রোওভেনে দেবেন না। এছাড়াও পায়েস, কোনও মালাই এর পদ, চিজ-মাখন দেওয়া কিছু কিংবা মিল্ক শেক কখনওই মাইক্রোওভেনে গরম করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। এমনকী খাবার নষ্টও হয়ে যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement