চিনি ছাড়বেন ভাবছেন? এক মাস চায়ে চিনি না খেলে শরীরে কী হয়...! জানলে আর কখনও ভুল করবেন না

Last Updated:
চা থেকে চিনি বাদ দিলে প্রথমে কিছুটা কষ্ট হলেও, ড. পিয়ুষ লোধা জানাচ্ছেন এক মাসে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে, ওজন কমে, ত্বক ও হৃদযন্ত্রের উপকার হয়, মিষ্টির চাহিদাও কমে।
1/5
মিষ্টি খেতে অনেকেই ভালবাসেন। তবে, চায়ে চিনি অনেকেই খান না। শারীরিক সচেতনতার কারণে তো বটেই, স্বাদ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায়ও অনেকে চা খান চিনি ছাড়া। কিন্তু হঠাৎ চিনি ছাড়লে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে। জানেন সেগুলো কী? কেবলমাত্র চায়ে চিনি বাদ দিলেই যা বদল হয়ে সেগুলো জানলে চমকে যাবেন।   
মিষ্টি খেতে অনেকেই ভালবাসেন। তবে, চায়ে চিনি অনেকেই খান না। শারীরিক সচেতনতার কারণে তো বটেই, স্বাদ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায়ও অনেকে চা খান চিনি ছাড়া। কিন্তু হঠাৎ চিনি ছাড়লে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে। জানেন সেগুলো কী? কেবলমাত্র চায়ে চিনি বাদ দিলেই যা বদল হয়ে সেগুলো জানলে চমকে যাবেন।
advertisement
2/5
দৈনন্দিন চায়ের চিনির অভ্যাস বাদ দেওয়া খুব বড় ত্যাগ মনে নাও হতে পারে, কিন্তু শরীরের প্রতিক্রিয়া এর চেয়ে অনেক গভীর। প্রথম কয়েক দিন কিছুটা কঠিন লাগে—জিভ ও মস্তিষ্ক দু’টোই দ্রুত চিনি-পাওয়ার আনন্দে অভ্যস্ত, তাই হালকা মাথাব্যথা, এনার্জি কমে যাওয়া বা মিষ্টি খাওয়ার তীব্র ইচ্ছে অনুভূত হতে পারে। এটি স্বাভাবিক; শরীর শুধু সেই দ্রুত গ্লুকোজ-স্পাইক না পাওয়ার পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছে। 
দৈনন্দিন চায়ের চিনির অভ্যাস বাদ দেওয়া খুব বড় ত্যাগ মনে নাও হতে পারে, কিন্তু শরীরের প্রতিক্রিয়া এর চেয়ে অনেক গভীর। প্রথম কয়েক দিন কিছুটা কঠিন লাগে—জিভ ও মস্তিষ্ক দু’টোই দ্রুত চিনি-পাওয়ার আনন্দে অভ্যস্ত, তাই হালকা মাথাব্যথা, এনার্জি কমে যাওয়া বা মিষ্টি খাওয়ার তীব্র ইচ্ছে অনুভূত হতে পারে। এটি স্বাভাবিক; শরীর শুধু সেই দ্রুত গ্লুকোজ-স্পাইক না পাওয়ার পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছে।
advertisement
3/5
দুই সপ্তাহের মাথায় বদলে যায় স্বাদের অনুভূতি। চা, দুধ, বা ফলের স্বাভাবিক মিষ্টতা আরও স্পষ্ট লাগে। তখনই বোঝা যায় আগে কতটা বাড়তি চিনি খাওয়া হত। এ সময় থেকেই মোট চিনি খাওয়ার প্রবণতা নিজে থেকেই কমে আসে, কারণ ক্রেভিং কমে যায়।
দুই সপ্তাহের মাথায় বদলে যায় স্বাদের অনুভূতি। চা, দুধ, বা ফলের স্বাভাবিক মিষ্টতা আরও স্পষ্ট লাগে। তখনই বোঝা যায় আগে কতটা বাড়তি চিনি খাওয়া হত। এ সময় থেকেই মোট চিনি খাওয়ার প্রবণতা নিজে থেকেই কমে আসে, কারণ ক্রেভিং কমে যায়।
advertisement
4/5
এক মাস শেষে ফল আরও স্পষ্ট। ক্যালোরি কমে যাওয়ায় সামান্য ওজন কমতে পারে, বিশেষত কোমরের দিকে। অতিরিক্ত চিনি কমালে একনে ও ত্বকের ইনফ্লেমেশনও কমে। একই সঙ্গে হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপরও ইতিবাচক প্রভাব পড়ে—খারাপ কোলেস্টেরল কমে এবং ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকিও হ্রাস পায়।
এক মাস শেষে ফল আরও স্পষ্ট। ক্যালোরি কমে যাওয়ায় সামান্য ওজন কমতে পারে, বিশেষত কোমরের দিকে। অতিরিক্ত চিনি কমালে একনে ও ত্বকের ইনফ্লেমেশনও কমে। একই সঙ্গে হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপরও ইতিবাচক প্রভাব পড়ে—খারাপ কোলেস্টেরল কমে এবং ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকিও হ্রাস পায়।
advertisement
5/5
Generated image সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হয় মিষ্টির সঙ্গে আপনার সম্পর্ক। এক মাস চিনি ছাড়া চা খেলেই অনেকেই আর ফিরে যেতে চান না। এই ছোট অভ্যাস শুধু ক্যালোরি বাঁচায় না—শরীর ও মনের খাবারের প্রতিক্রিয়াকেও বদলে দেয় আরও স্বাস্থ্যকর পথে। 
সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হয় মিষ্টির সঙ্গে আপনার সম্পর্ক। এক মাস চিনি ছাড়া চা খেলেই অনেকেই আর ফিরে যেতে চান না। এই ছোট অভ্যাস শুধু ক্যালোরি বাঁচায় না—শরীর ও মনের খাবারের প্রতিক্রিয়াকেও বদলে দেয় আরও স্বাস্থ্যকর পথে।
advertisement
advertisement
advertisement