Swelling of Hands & Feet: সরষের তেল, হলুদ দিয়ে ছোট্ট কাজেই কামাল! শীতে হাত-পা, আঙুল ফুলে ঢোল হওয়া থেকে মুক্তি!

Last Updated:
Swelling of Hands & Feet:শীতকালে হাত ও পা ফুলে যাওয়ার একটি কারণ হতে পারে কম জল পান করা। শীতকালে মানুষ জল পান কমিয়ে দেয়, যার ফলে হাত ও পা ফুলে যায়। তাই, জল পানের পরিমাণ বাড়ান। ঠান্ডায় কম জল পান করলে শরীরে টক্সিন এবং লবণ জমা হতে পারে
1/7
শীত শুরু হওয়ার সাথে সাথেই পুরুষ এবং মহিলা উভয়েরই একটি সাধারণ সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। শীতকালে হাত ও পা ফোলা একটি সাধারণ ঘটনা। কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে বাড়িতেই এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, হালকা গরম জলে শিলা লবণ দিয়ে একটি কম্প্রেস ভিজিয়ে রাখুন। বড় পাত্রে হালকা গরম জল নিন এবং এক মুঠো শিলা লবণ যোগ করুন। তারপর, আপনার হাত বা পা ১০-১৫ মিনিটের জন্য এতে ডুবিয়ে রাখুন। এতে ফোলাভাব এবং ব্যথা উভয়ই উপশম হবে।
শীত শুরু হওয়ার সাথে সাথেই পুরুষ এবং মহিলা উভয়েরই একটি সাধারণ সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। শীতকালে হাত ও পা ফোলা একটি সাধারণ ঘটনা। কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে বাড়িতেই এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, হালকা গরম জলে শিলা লবণ দিয়ে একটি কম্প্রেস ভিজিয়ে রাখুন। বড় পাত্রে হালকা গরম জল নিন এবং এক মুঠো শিলা লবণ যোগ করুন। তারপর, আপনার হাত বা পা ১০-১৫ মিনিটের জন্য এতে ডুবিয়ে রাখুন। এতে ফোলাভাব এবং ব্যথা উভয়ই উপশম হবে।
advertisement
2/7
শীতকালে হাত ও পা ফুলে যাওয়ার একটি কারণ হতে পারে কম জল পান করা। শীতকালে মানুষ জল পান কমিয়ে দেয়, যার ফলে হাত ও পা ফুলে যায়। তাই, জল পানের পরিমাণ বাড়ান। ঠান্ডায় কম জল পান করলে শরীরে টক্সিন এবং লবণ জমা হতে পারে, যা ফোলাভাব তৈরি করতে পারে। এর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, সারাদিনে ৭-৮ গ্লাস হালকা গরম জল পান করার অভ্যাস করুন।
শীতকালে হাত ও পা ফুলে যাওয়ার একটি কারণ হতে পারে কম জল পান করা। শীতকালে মানুষ জল পান কমিয়ে দেয়, যার ফলে হাত ও পা ফুলে যায়। তাই, জল পানের পরিমাণ বাড়ান। ঠান্ডায় কম জল পান করলে শরীরে টক্সিন এবং লবণ জমা হতে পারে, যা ফোলাভাব তৈরি করতে পারে। এর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, সারাদিনে ৭-৮ গ্লাস হালকা গরম জল পান করার অভ্যাস করুন।
advertisement
3/7
শীতকালে যদি আপনার হাত-পা ফুলে যায়, তাহলে ঘরে বসেই সরষের তেল দিয়ে হালকা ম্যাসাজ করে দেখুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে সরষে বা তিলের তেল দিয়ে এটি করলে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয় এবং ফোলাভাব কমে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর৷
শীতকালে যদি আপনার হাত-পা ফুলে যায়, তাহলে ঘরে বসেই সরষের তেল দিয়ে হালকা ম্যাসাজ করে দেখুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে সরষে বা তিলের তেল দিয়ে এটি করলে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয় এবং ফোলাভাব কমে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর৷
advertisement
4/7
শীতে জয়েন্টের ব্যথা এবং সর্দি-কাশির জন্য মানুষ যেমন হলুদ-দুধ পান করে, তেমনি ফোলাভাব দূর করতেও হলুদের দুধ খুবই কার্যকর। হলুদের প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। হালকা গরম দুধে আধা চা চামচ হলুদ মিশিয়ে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। এটি ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করবে।
শীতে জয়েন্টের ব্যথা এবং সর্দি-কাশির জন্য মানুষ যেমন হলুদ-দুধ পান করে, তেমনি ফোলাভাব দূর করতেও হলুদের দুধ খুবই কার্যকর। হলুদের প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। হালকা গরম দুধে আধা চা চামচ হলুদ মিশিয়ে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। এটি ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করবে।
advertisement
5/7
শীত এবং চায়ের মধ্যে এক অনন্য সম্পর্ক রয়েছে। শীতকালে মানুষ চা পান করতে পছন্দ করে, এবং চায়ের সঙ্গে আদা মিশিয়ে খাওয়াও শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আদা রক্ত ​সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডাজনিত কারণে সংকুচিত শিরাগুলিকে খুলতে সাহায্য করে, তাই দিনে একবার বা দু’বার আদা চা পান করা উপকারী।
শীত এবং চায়ের মধ্যে এক অনন্য সম্পর্ক রয়েছে। শীতকালে মানুষ চা পান করতে পছন্দ করে, এবং চায়ের সঙ্গে আদা মিশিয়ে খাওয়াও শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আদা রক্ত ​সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডাজনিত কারণে সংকুচিত শিরাগুলিকে খুলতে সাহায্য করে, তাই দিনে একবার বা দু’বার আদা চা পান করা উপকারী।
advertisement
6/7
শীতকালে, কম্প্রেস ব্যবহার করুন অথবা জোয়ান জল পান করুন, কারণ এটি উষ্ণতা বৃদ্ধি করে, যা অভ্যন্তরীণ উষ্ণতা প্রদান করে। সেলেরি জলে ফুটিয়ে কম্প্রেস করার জন্য ব্যবহার করুন অথবা হালকা গরম পান করুন। এটি শরীর থেকে গ্যাস বার করে এবং জল ধরে রাখার ক্ষমতা দূর করতে সাহায্য করে।
শীতকালে, কম্প্রেস ব্যবহার করুন অথবা জোয়ান জল পান করুন, কারণ এটি উষ্ণতা বৃদ্ধি করে, যা অভ্যন্তরীণ উষ্ণতা প্রদান করে। সেলেরি জলে ফুটিয়ে কম্প্রেস করার জন্য ব্যবহার করুন অথবা হালকা গরম পান করুন। এটি শরীর থেকে গ্যাস বার করে এবং জল ধরে রাখার ক্ষমতা দূর করতে সাহায্য করে।
advertisement
7/7
শীতকালে, উষ্ণ পোশাক, উষ্ণ মোজা এবং উষ্ণ গ্লাভস পরা প্রায়শই উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। কারণ ঠান্ডা বাতাস বা জলের সংস্পর্শে হাত ও পা ফুলে যেতে পারে। উষ্ণ মোজা এবং গ্লাভস ঠান্ডা বাতাস থেকে সুরক্ষা প্রদান করে এবং উষ্ণ পশমী মোজা এবং গ্লাভস পরা রক্ত ​​সঞ্চালন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
শীতকালে, উষ্ণ পোশাক, উষ্ণ মোজা এবং উষ্ণ গ্লাভস পরা প্রায়শই উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। কারণ ঠান্ডা বাতাস বা জলের সংস্পর্শে হাত ও পা ফুলে যেতে পারে। উষ্ণ মোজা এবং গ্লাভস ঠান্ডা বাতাস থেকে সুরক্ষা প্রদান করে এবং উষ্ণ পশমী মোজা এবং গ্লাভস পরা রক্ত ​​সঞ্চালন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
advertisement
advertisement