Summer Tour|| Hill Station: সৌন্দর্যের নতুন ঠিকানা! গরমে ঘুরে আসুন ‘এই’ হিল স্টেশনে, জুড়াবে শরীর ও মন

Last Updated:
গরমের ছুটিতে অনেকেই পাহাড়ে বেড়াতে যেতে চাইছেন। সেক্ষেত্রে উত্তরাখণ্ড হতে পারে সেরা ঠিকানা। এই রাজ্যের পিথোরাগড় জেলায় রয়েছে একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
1/11
গরমের ছুটিতে অনেকেই পাহাড়ে বেড়াতে যেতে চাইছেন। সেক্ষেত্রে উত্তরাখণ্ড হতে পারে সেরা ঠিকানা। এই রাজ্যের পিথোরাগড় জেলায় রয়েছে একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
গরমের ছুটিতে অনেকেই পাহাড়ে বেড়াতে যেতে চাইছেন। সেক্ষেত্রে উত্তরাখণ্ড হতে পারে সেরা ঠিকানা। এই রাজ্যের পিথোরাগড় জেলায় রয়েছে একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
advertisement
2/11
মুন্সিয়ারি: বিশ্ব বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র মুন্সিয়ারি। গরমে ভিড় উপচে পড়ে এই এলাকায়। হিমালয়ের কোলে অবস্থিত মুন্সিয়ারি থেকে পঞ্চচুলি পর্বতের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়। মুন্সিয়ারিতেই আছে খালিয়া টপ, যা ট্রেকিংয়ের জন্য বিখ্যাত। রয়েছে মিলম হিমবাহ। এর নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন হল হলদ্বানির কাঠগোদাম। সেখানে থেকে ট্যাক্সিতে ২৮০ কিলোমিটার পাড়ি দিতে হবে।
মুন্সিয়ারি: বিশ্ব বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র মুন্সিয়ারি। গরমে ভিড় উপচে পড়ে এই এলাকায়। হিমালয়ের কোলে অবস্থিত মুন্সিয়ারি থেকে পঞ্চচুলি পর্বতের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়। মুন্সিয়ারিতেই আছে খালিয়া টপ, যা ট্রেকিংয়ের জন্য বিখ্যাত। রয়েছে মিলম হিমবাহ। এর নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন হল হলদ্বানির কাঠগোদাম। সেখানে থেকে ট্যাক্সিতে ২৮০ কিলোমিটার পাড়ি দিতে হবে।
advertisement
3/11
গাঙ্গোলিহাট: গঙ্গোলিহাট উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন বিভাগের পিথোরাগড় জেলার একটি শহর। এটি হাট কালিকা সিদ্ধপীঠের জন্য বিখ্যাত। আদিগুরু শঙ্করাচার্য এই সিদ্ধপীঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। হাট কালিকা দেবী সৈন্য-রক্ষক বলে বিশ্বাস। এই মন্দিরটি জেলা সদর থেকে ৭৭ কিলোমিটার দূরে। রয়েছে পটল ভুবনেশ্বর গুহা।
গাঙ্গোলিহাট: গঙ্গোলিহাট উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন বিভাগের পিথোরাগড় জেলার একটি শহর। এটি হাট কালিকা সিদ্ধপীঠের জন্য বিখ্যাত। আদিগুরু শঙ্করাচার্য এই সিদ্ধপীঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। হাট কালিকা দেবী সৈন্য-রক্ষক বলে বিশ্বাস। এই মন্দিরটি জেলা সদর থেকে ৭৭ কিলোমিটার দূরে। রয়েছে পটল ভুবনেশ্বর গুহা।
advertisement
4/11
বেরিনাগ: পিথোরাগড় সদর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে বেরিনাগ, একসময় চা বাগানের জন্য বিখ্যাত ছিল। শহরের কাছেই রয়েছে বেণীনাগের ঐতিহাসিক মন্দির, যা কুমায়নের বিখ্যাত সাপের মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। এখান থেকে কুমায়ুন হিমালয়ের নিসর্গ অনুভব করা যায়।
বেরিনাগ: পিথোরাগড় সদর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে বেরিনাগ, একসময় চা বাগানের জন্য বিখ্যাত ছিল। শহরের কাছেই রয়েছে বেণীনাগের ঐতিহাসিক মন্দির, যা কুমায়নের বিখ্যাত সাপের মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। এখান থেকে কুমায়ুন হিমালয়ের নিসর্গ অনুভব করা যায়।
advertisement
5/11
চৌকড়ি: পিথোরাগড় ৮২ কিলোমিটার দূরে চৌকড়ি। গ্রীষ্মে তো বটেই, পর্যটকরাও শীতকালে তুষারপাত উপভোগ করতে। এখান থেকে নন্দা দেবী, নন্দাকোট এবং পঞ্চচুলি হিমালয় পর্বতের মনোরম দৃশ্য পাওয়া যায়।
চৌকড়ি: পিথোরাগড় ৮২ কিলোমিটার দূরে চৌকড়ি। গ্রীষ্মে তো বটেই, পর্যটকরাও শীতকালে তুষারপাত উপভোগ করতে। এখান থেকে নন্দা দেবী, নন্দাকোট এবং পঞ্চচুলি হিমালয় পর্বতের মনোরম দৃশ্য পাওয়া যায়।
advertisement
6/11
দারমা ভ্যালি: দারচুলার পঞ্চচুলি পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত দারমা উপত্যকা ভারতের অন্যতম সুন্দর স্থান। এখান থেকে সহজেই পঞ্চচুলির বেস ক্যাম্পে যাওয়া যায়। এখানে তৈরি করা হয়েছে হোমস্টে। এপ্রিল থেকে জুন এবং সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবরের মধ্যে আসতে হয়। এরপর এলাকাটি তুষারে ঢেকে যায়।
দারমা ভ্যালি: দারচুলার পঞ্চচুলি পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত দারমা উপত্যকা ভারতের অন্যতম সুন্দর স্থান। এখান থেকে সহজেই পঞ্চচুলির বেস ক্যাম্পে যাওয়া যায়। এখানে তৈরি করা হয়েছে হোমস্টে। এপ্রিল থেকে জুন এবং সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবরের মধ্যে আসতে হয়। এরপর এলাকাটি তুষারে ঢেকে যায়।
advertisement
7/11
ব্যাস ভ্যালি: এখানকার পাহাড়, হ্রদ, নদী ও বনভূমি যেন পৃথিবীতেই স্বর্গ নামিয়ে আনে। চিন সীমান্ত সংলগ্ন এই পর্যটনস্থলে রয়েছে আদি কৈলাস, ওম পর্বত, গণেশ পর্বত, পার্বতী তাল। এখান দিয়ে কৈলাস মানস সরোবরও পৌঁছনো যায়।
ব্যাস ভ্যালি: এখানকার পাহাড়, হ্রদ, নদী ও বনভূমি যেন পৃথিবীতেই স্বর্গ নামিয়ে আনে। চিন সীমান্ত সংলগ্ন এই পর্যটনস্থলে রয়েছে আদি কৈলাস, ওম পর্বত, গণেশ পর্বত, পার্বতী তাল। এখান দিয়ে কৈলাস মানস সরোবরও পৌঁছনো যায়।
advertisement
8/11
নারায়ণ আশ্রম: নারায়ণ আশ্রম প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯৩৬ সালে। পিথোরাগড় থেকে ১৩৬ কিলোমিটার উত্তরে এবং তাওয়াঘাট থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে এই আশ্রম। এখানে রয়েছে স্থানীয় শিশুদের জন্য স্কুল, যুবকদের প্রশিক্ষণকেন্দ্র, গ্রন্থাগার, ধ্যানগৃহ এবং সমাধি মন্দির।
নারায়ণ আশ্রম: নারায়ণ আশ্রম প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯৩৬ সালে। পিথোরাগড় থেকে ১৩৬ কিলোমিটার উত্তরে এবং তাওয়াঘাট থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে এই আশ্রম। এখানে রয়েছে স্থানীয় শিশুদের জন্য স্কুল, যুবকদের প্রশিক্ষণকেন্দ্র, গ্রন্থাগার, ধ্যানগৃহ এবং সমাধি মন্দির।
advertisement
9/11
চণ্ডক: হিমালয়ের কোলে সাত হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত চণ্ডক একটি সুন্দর ধর্মীয় পর্যটন স্থান। এখান থেকে হিমালয় পর্বতশৃঙ্গের চমৎকার দৃশ্য দেখা যায়। এখানেই দেবী দুর্গা অসুরদের বধ করেছিলেন বলে ধর্মীয় বিশ্বাস। দেবী যে স্থানে চণ্ড অসুরকে বধ করেছিলেন সেই স্থানটি চণ্ডক নামে পরিচিত এবং যে স্থানে মুণ্ডকে বধ করেছিলেন সেটি মড় নামে পরিচিত। দ্বাপরে পাণ্ডবরা বনবাসের দিন কাটিয়েছিলেন এখানে।
চণ্ডক: হিমালয়ের কোলে সাত হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত চণ্ডক একটি সুন্দর ধর্মীয় পর্যটন স্থান। এখান থেকে হিমালয় পর্বতশৃঙ্গের চমৎকার দৃশ্য দেখা যায়। এখানেই দেবী দুর্গা অসুরদের বধ করেছিলেন বলে ধর্মীয় বিশ্বাস। দেবী যে স্থানে চণ্ড অসুরকে বধ করেছিলেন সেই স্থানটি চণ্ডক নামে পরিচিত এবং যে স্থানে মুণ্ডকে বধ করেছিলেন সেটি মড় নামে পরিচিত। দ্বাপরে পাণ্ডবরা বনবাসের দিন কাটিয়েছিলেন এখানে।
advertisement
10/11
নামিক: মুন্সিয়ারি তহসিলের শেষ গ্রাম হল নামিক, এখানেই রয়েছে যেখানে নামিক হিমবাহ। নামিক গ্রামের মধ্য দিয়ে হিমবাহ প্রবাহিত। মুন্সিয়ারি থেকে ১০০ কিলোমিটার ট্রেকিং করে নামিক পৌঁছতে হবে।
নামিক: মুন্সিয়ারি তহসিলের শেষ গ্রাম হল নামিক, এখানেই রয়েছে যেখানে নামিক হিমবাহ। নামিক গ্রামের মধ্য দিয়ে হিমবাহ প্রবাহিত। মুন্সিয়ারি থেকে ১০০ কিলোমিটার ট্রেকিং করে নামিক পৌঁছতে হবে।
advertisement
11/11
বাদাবে: বাদাবে গ্রামটি জেলা সদর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে। পিথোরাগড়ের বিখ্যাত মন্দির থালকেদার এখানেই অবস্থিত।
বাদাবে: বাদাবে গ্রামটি জেলা সদর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে। পিথোরাগড়ের বিখ্যাত মন্দির থালকেদার এখানেই অবস্থিত।
advertisement
advertisement
advertisement