Health Tips: কমে ওজন, বাড়ে ইমিউনিটি! শুষ্ক ত্বক হয় ঝলমলে, শীতে তিল খান এই উপায়ে

Last Updated:
Sesame health benefits: শীতকালে গুড় দিয়ে তৈরি তিলের নাড়ু কিংবা তিলের খাজা খুবই উপকারী। গুড়ে থাকে সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম, যা শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে।
1/6
*মকর সংক্রান্তিতে আজকের দিনে পুজো হোক কিংবা অনুষ্ঠান তিলের ব্যবহার করা হয়। বাজারে তিলের নাড়ু, তিলের খাজা ইত্যাদি। এই সময় পাওয়া যায়। অনেকে বাড়িতে আবার পিঠে পুলির সঙ্গে তিলের নাড়ু বা খাজা বানিয়ে থাকেন। তবে, জানেন এই শীতের সময় যখন রোগ সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত তখন তিলকে অবহেলা করা যাবে না।
*মকর সংক্রান্তিতে আজকের দিনে পুজো হোক কিংবা অনুষ্ঠান তিলের ব্যবহার করা হয়। বাজারে তিলের নাড়ু, তিলের খাজা ইত্যাদি। এই সময় পাওয়া যায়। অনেকে বাড়িতে আবার পিঠে পুলির সঙ্গে তিলের নাড়ু বা খাজা বানিয়ে থাকেন। তবে, জানেন এই শীতের সময় যখন রোগ সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত তখন তিলকে অবহেলা করা যাবে না।
advertisement
2/6
*বিশিষ্ট ডাক্তার কিংশুক প্রামাণিকের মতে, শীতে তিলের নাড়ু হোক কিংবা তিলের খাজা এই সময় রোগ সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। তিলে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস বেশি মাত্রায় থাকে। ফলে এই শীতে শরীরের ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম তিল।
*বিশিষ্ট ডাক্তার কিংশুক প্রামাণিকের মতে, শীতে তিলের নাড়ু হোক কিংবা তিলের খাজা এই সময় রোগ সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। তিলে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস বেশি মাত্রায় থাকে। ফলে এই শীতে শরীরের ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম তিল।
advertisement
3/6
*তিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে বিপাক হার বাড়িয়ে দেয় ফাইবার। ফলে শীতকালে ডায়াবেটিসের রোগীরা তিল খেতে পারেন।
*তিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে বিপাক হার বাড়িয়ে দেয় ফাইবার। ফলে শীতকালে ডায়াবেটিসের রোগীরা তিল খেতে পারেন।
advertisement
4/6
*শীতকালে একটা বড় সমস্যা হল শুষ্ক ত্বক। এই সময় ত্বকে জেল্লা কমে যায়। তাই তিলের তেল ও এই সময় ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।
*শীতকালে একটা বড় সমস্যা হল শুষ্ক ত্বক। এই সময় ত্বকে জেল্লা কমে যায়। তাই তিলের তেল ও এই সময় ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।
advertisement
5/6
*শুধু তাই নয় শীতকালে নিয়ম করে রোজ তিল খেলে শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে। যাদের উচ্চতা কম তারা তিল খেতে পারেন এটা শরীরের ক্লান্তি দূর করে।
*শুধু তাই নয় শীতকালে নিয়ম করে রোজ তিল খেলে শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে। যাদের উচ্চতা কম তারা তিল খেতে পারেন এটা শরীরের ক্লান্তি দূর করে।
advertisement
6/6
*শীতকালে গুড় দিয়ে তৈরি তিলের নাড়ু কিংবা তিলের খাজা খুবই উপকারী। গুড়ে থাকে সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম। যা শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি গুড় গাঁটের ব্যথা কমায়, পাকস্থলী ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
*শীতকালে গুড় দিয়ে তৈরি তিলের নাড়ু কিংবা তিলের খাজা খুবই উপকারী। গুড়ে থাকে সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম। যা শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি গুড় গাঁটের ব্যথা কমায়, পাকস্থলী ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
advertisement
advertisement