Salt Intake: পাতে খুব বেশি নুন খান? বড় ভুল করছেন! সঠিক পরিমানটি জানুন, না হলেই...

Last Updated:
Salt Intake: খাবার পাতে আমরা প্রায় সবাই নুন নিয়ে বসি। ছোটদেরও নুন দিয়েই খাবার দেওয়া হয়। তবে কোনও কিছুই বেশি ভাল নয়। কোন বয়সে ঠিক কত পরিমাণ নুন খেলে সেটা শরীরের কাজে লাগবে সেটাই এবার জেনে নিন...
1/7
শিশু - আপনার ঘরে যদি ০ থেকে ১২ মাসের শিশু থাকে, তবে তাদের খুব কম পরিমাণে লবণযুক্ত খাবার খেতে দেওয়া উচিত। এই বয়সে শিশুর কিডনি অতিরিক্ত সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করার ক্ষমতা রাখে না। প্রতিদিন তাদের খাবারে ১ গ্রাম থেকেও কম লবণ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তবে এর জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভাল। সাধারণত, ৬ মাস পর্যন্ত শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো উচিত।
শিশু - আপনার ঘরে যদি ০ থেকে ১২ মাসের শিশু থাকে, তবে তাদের খুব কম পরিমাণে লবণযুক্ত খাবার খেতে দেওয়া উচিত। এই বয়সে শিশুর কিডনি অতিরিক্ত সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করার ক্ষমতা রাখে না। প্রতিদিন তাদের খাবারে ১ গ্রাম থেকেও কম লবণ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তবে এর জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভাল। সাধারণত, ৬ মাস পর্যন্ত শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো উচিত।
advertisement
2/7
বাচ্চারা (১-৩ বছর):যদি আপনার বাড়িতে ১ থেকে ৩ বছরের শিশু থাকে, তাদেরও খুব অল্প পরিমাণে লবণের প্রয়োজন হয়। এই বয়সে শরীর এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে গঠনের প্রক্রিয়াতে থাকে। তাদের প্রতিদিন ২ গ্রাম লবণ, অর্থাৎ ০.৮ গ্রাম সোডিয়াম দেওয়া উচিত। এটি প্রায় ১/৩ চামচ লবণের সমান।
বাচ্চারা (১-৩ বছর):
যদি আপনার বাড়িতে ১ থেকে ৩ বছরের শিশু থাকে, তাদেরও খুব অল্প পরিমাণে লবণের প্রয়োজন হয়। এই বয়সে শরীর এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে গঠনের প্রক্রিয়াতে থাকে। তাদের প্রতিদিন ২ গ্রাম লবণ, অর্থাৎ ০.৮ গ্রাম সোডিয়াম দেওয়া উচিত। এটি প্রায় ১/৩ চামচ লবণের সমান।
advertisement
3/7
বাচ্চারা (৪-৮ বছর):৪ থেকে ৮ বছর বয়সের শিশুদের একটু বেশি লবণের প্রয়োজন হয়। প্রতিদিন তাদের ৩ গ্রাম লবণ বা ১.২ গ্রাম সোডিয়াম খাওয়ানো উচিত। তবে প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখা ভাল, কারণ এতে বেশি লবণ থাকে।
বাচ্চারা (৪-৮ বছর):
৪ থেকে ৮ বছর বয়সের শিশুদের একটু বেশি লবণের প্রয়োজন হয়। প্রতিদিন তাদের ৩ গ্রাম লবণ বা ১.২ গ্রাম সোডিয়াম খাওয়ানো উচিত। তবে প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখা ভাল, কারণ এতে বেশি লবণ থাকে।
advertisement
4/7
কিশোর (৯-১৮ বছর):যখন বাচ্চারা কিশোর বয়সে পৌঁছায়, তখন তাদের লবণ গ্রহণের পরিমাণ একটু বাড়ানো দরকার। ৯ থেকে ১৮ বছরের বাচ্চাদের প্রতিদিন ৫ গ্রাম লবণ দেওয়া যেতে পারে। এটি প্রায় ১ চামচের সমান।
কিশোর (৯-১৮ বছর):
যখন বাচ্চারা কিশোর বয়সে পৌঁছায়, তখন তাদের লবণ গ্রহণের পরিমাণ একটু বাড়ানো দরকার। ৯ থেকে ১৮ বছরের বাচ্চাদের প্রতিদিন ৫ গ্রাম লবণ দেওয়া যেতে পারে। এটি প্রায় ১ চামচের সমান।
advertisement
5/7
প্রাপ্তবয়স্ক (১৯ বছর ও তার বেশি):১৯ বছর এবং তার বেশি বয়সীদের প্রতিদিন ৫ গ্রাম লবণ খাওয়া উচিত, যা প্রায় ১ চামচের সমান। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সোডিয়ামের পরিমাণ ৩ গ্রাম বা তার কম রাখাই ভালো। যারা উচ্চ রক্তচাপ বা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন, তাদের লবণের পরিমাণ কম রাখা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
প্রাপ্তবয়স্ক (১৯ বছর ও তার বেশি):
১৯ বছর এবং তার বেশি বয়সীদের প্রতিদিন ৫ গ্রাম লবণ খাওয়া উচিত, যা প্রায় ১ চামচের সমান। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সোডিয়ামের পরিমাণ ৩ গ্রাম বা তার কম রাখাই ভালো। যারা উচ্চ রক্তচাপ বা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন, তাদের লবণের পরিমাণ কম রাখা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
advertisement
6/7
বয়স্করা (৬৫+ বছর):যদি আপনার বয়স ৬৫ বছরের বেশি হয়, তবে লবণ গ্রহণের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি। এই বয়সে কিডনি সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করার ক্ষমতা কমে যায়। তাই বয়স্কদের প্রতিদিন ৫ গ্রামের কম লবণ খাওয়া উচিত। হাইপারটেনশনের সমস্যা থেকে বাঁচতে আরও কম লবণ গ্রহণ করা ভালো। বিশেষজ্ঞরাও বেশি বয়সে কম সোডিয়ামযুক্ত ডায়েটের পরামর্শ দেন।
বয়স্করা (৬৫+ বছর):
যদি আপনার বয়স ৬৫ বছরের বেশি হয়, তবে লবণ গ্রহণের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি। এই বয়সে কিডনি সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করার ক্ষমতা কমে যায়। তাই বয়স্কদের প্রতিদিন ৫ গ্রামের কম লবণ খাওয়া উচিত। হাইপারটেনশনের সমস্যা থেকে বাঁচতে আরও কম লবণ গ্রহণ করা ভালো। বিশেষজ্ঞরাও বেশি বয়সে কম সোডিয়ামযুক্ত ডায়েটের পরামর্শ দেন।
advertisement
7/7
বয়স অনুযায়ী লবণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ খুবই জরুরি, কারণ অতিরিক্ত লবণ উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের রোগ এবং কিডনির সমস্যার কারণ হতে পারে। তাই বয়স এবং স্বাস্থ্য অনুযায়ী লবণের মাত্রা ঠিক রাখা প্রয়োজন।
বয়স অনুযায়ী লবণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ খুবই জরুরি, কারণ অতিরিক্ত লবণ উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের রোগ এবং কিডনির সমস্যার কারণ হতে পারে। তাই বয়স এবং স্বাস্থ্য অনুযায়ী লবণের মাত্রা ঠিক রাখা প্রয়োজন।
advertisement
advertisement
advertisement