Rice in Blood Sugar: ব্লাড সুগারে কি ভাত খাওয়া যায়? ভাত খেলে ডায়াবেটিস চোখের নিমেষে বাড়ে চড়চড়িয়ে? জানুন ম্যাজিক মন্ত্র

Last Updated:
Rice in Blood Sugar: প্রায়ই প্রশ্ন ওঠে যে ডায়াবেটিস রোগীদের ভাত খাওয়া উচিত কিনা? সর্বোপরি, ভাতে এমন কী আছে যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি এড়িয়ে চলেন। এর সঙ্গে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সকলের জানা উচিত।
1/5
ডায়াবেটিস একটি দ্রুত বর্ধনশীল রোগ এবং এখন পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ মানুষ এর শিকার হয়েছে। ডায়াবেটিসের কারণে মানুষের চিনির মাত্রা বেড়ে যায়, নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কোনও ওষুধ এবং ইনসুলিনের মাত্রা গ্রহণ করতে হয়। চিনির মাত্রার উপর খাবারের বিরাট প্রভাব পড়ে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়াবেটিস একটি দ্রুত বর্ধনশীল রোগ এবং এখন পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ মানুষ এর শিকার হয়েছে। ডায়াবেটিসের কারণে মানুষের চিনির মাত্রা বেড়ে যায়, নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কোনও ওষুধ এবং ইনসুলিনের মাত্রা গ্রহণ করতে হয়। চিনির মাত্রার উপর খাবারের বিরাট প্রভাব পড়ে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
2/5
ডায়াবেটিস রোগীদের সাধারণত উচ্চ কার্বোহাইড্রেট এবং উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রায়শই প্রশ্ন ওঠে যে ডায়াবেটিস রোগীদের ভাত খাওয়া উচিত কিনা? সর্বোপরি, ভাতে এমন কী আছে যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি এড়িয়ে চলেন। এর সঙ্গে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সকলের জানা উচিত। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
ডায়াবেটিস রোগীদের সাধারণত উচ্চ কার্বোহাইড্রেট এবং উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়, যাতে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রায়শই প্রশ্ন ওঠে যে ডায়াবেটিস রোগীদের ভাত খাওয়া উচিত কিনা? সর্বোপরি, ভাতে এমন কী আছে যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি এড়িয়ে চলেন। এর সঙ্গে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সকলের জানা উচিত। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
advertisement
3/5
 ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই কার্বোহাইড্রেটগুলি শরীরে দ্রুত গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়, যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীদের ভাতের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে বাদামী চাল এবং বাসমতি চাল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আরও ভালো বিকল্প হতে পারে। যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি তাদের খুব সীমিত পরিমাণে ভাত খাওয়া উচিত।
ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই কার্বোহাইড্রেটগুলি শরীরে দ্রুত গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়, যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীদের ভাতের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে বাদামী চাল এবং বাসমতি চাল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আরও ভালো বিকল্প হতে পারে। যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি তাদের খুব সীমিত পরিমাণে ভাত খাওয়া উচিত।
advertisement
4/5
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীরা পরিমিত পরিমাণে ভাত খেতে পারেন। এতে তাদের কোনও ক্ষতি হবে না, তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এছাড়াও, সুষম খাদ্য বজায় রাখার জন্য আপনার খাদ্যতালিকায় শাকসবজি, ডাল, পনির, দই বা মুরগির মাংস অন্তর্ভুক্ত করুন। হজমশক্তি উন্নত করতে এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভাতের সঙ্গে হালকা, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা উচিত।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীরা পরিমিত পরিমাণে ভাত খেতে পারেন। এতে তাদের কোনও ক্ষতি হবে না, তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এছাড়াও, সুষম খাদ্য বজায় রাখার জন্য আপনার খাদ্যতালিকায় শাকসবজি, ডাল, পনির, দই বা মুরগির মাংস অন্তর্ভুক্ত করুন। হজমশক্তি উন্নত করতে এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভাতের সঙ্গে হালকা, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা উচিত।
advertisement
5/5
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীরা ভাতের পরিবর্তে কিনোয়া, জোয়ার, বাজরা এবং ওটস খেতে পারেন। এই শস্যগুলিতে গ্লাইসেমিক সূচক কম এবং ফাইবার বেশি থাকে। এই শস্যগুলি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাদ্য পরিকল্পনা সম্পর্কে ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন অপরিহার্য। এছাড়াও, নিয়মিত চিনির মাত্রা পর্যবেক্ষণ করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করা যেতে পারে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীরা ভাতের পরিবর্তে কিনোয়া, জোয়ার, বাজরা এবং ওটস খেতে পারেন। এই শস্যগুলিতে গ্লাইসেমিক সূচক কম এবং ফাইবার বেশি থাকে। এই শস্যগুলি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের খাদ্য পরিকল্পনা সম্পর্কে ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন অপরিহার্য। এছাড়াও, নিয়মিত চিনির মাত্রা পর্যবেক্ষণ করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করা যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement