Raisin Water Benefits: হাতে গুনে ১৫ দিন, ভেজানো এই জিনিস খালি পেটে খেলেই ম্যাজিক! দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যানিমিয়া...

Last Updated:
Raisin Water Benefits: ভেজানো কিশমিশ সকালে খালি পেটে খেলে অ্যানিমিয়া, ব্লাড প্রেশার, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হরমোনাল ইমব্যালেন্সে আরাম মেলে। এতে আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম মতো নিউট্রিয়েন্টস থাকে।
1/11
অ্যানিমিয়া থেকে মুক্তি: সকালবেলা খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়। এতে রক্ত বাড়ে এবং বিশেষ করে মহিলাদের জন্য এটি খুবই উপকারী, কারণ অনেকেই রক্তস্বল্পতায় ভোগেন।
অ্যানিমিয়া থেকে মুক্তি: সকালবেলা খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়। এতে রক্ত বাড়ে এবং বিশেষ করে মহিলাদের জন্য এটি খুবই উপকারী, কারণ অনেকেই রক্তস্বল্পতায় ভোগেন।
advertisement
2/11
শক্তি বৃদ্ধি: কিশমিশে থাকা আর্জিনিন নামক প্রোটিন শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে ক্লান্তি বা দুর্বলতা অনুভব করেন, তাহলে কিশমিশ খাওয়া দারুণ উপকারি।
শক্তি বৃদ্ধি: কিশমিশে থাকা আর্জিনিন নামক প্রোটিন শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে ক্লান্তি বা দুর্বলতা অনুভব করেন, তাহলে কিশমিশ খাওয়া দারুণ উপকারি।
advertisement
3/11
ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে: ভেজানো কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম শরীরের সোডিয়াম লেভেল ব্যালেন্স করতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার হৃদয় সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে: ভেজানো কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম শরীরের সোডিয়াম লেভেল ব্যালেন্স করতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার হৃদয় সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
4/11
হৃদযন্ত্রের উন্নতি: কিশমিশ নিয়মিত খেলে হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ওষুধ খেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে কিশমিশ খাওয়া উচিত।
হৃদযন্ত্রের উন্নতি: কিশমিশ নিয়মিত খেলে হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ওষুধ খেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে কিশমিশ খাওয়া উচিত।
advertisement
5/11
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর: ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ কিশমিশ হজম শক্তি বাড়ায় এবং পায়খানাকে নরম করে সহজে বের করতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভের মতো কাজ করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর: ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ কিশমিশ হজম শক্তি বাড়ায় এবং পায়খানাকে নরম করে সহজে বের করতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভের মতো কাজ করে।
advertisement
6/11
পাচনতন্ত্র পরিষ্কার: ভেজানো কিশমিশ জল শরীরে জলীয় ভারসাম্য রক্ষা করে এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। ফলে পেট ফাঁপা বা গ্যাসের সমস্যা অনেকটাই কমে।
পাচনতন্ত্র পরিষ্কার: ভেজানো কিশমিশ জল শরীরে জলীয় ভারসাম্য রক্ষা করে এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। ফলে পেট ফাঁপা বা গ্যাসের সমস্যা অনেকটাই কমে।
advertisement
7/11
হরমোন ব্যালেন্স: কিশমিশে থাকা মিনারেল যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে মেয়েদের জন্য এটি বেশ কার্যকর।
হরমোন ব্যালেন্স: কিশমিশে থাকা মিনারেল যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে মেয়েদের জন্য এটি বেশ কার্যকর।
advertisement
8/11
এন্ডোক্রাইন সিস্টেম ভালো রাখে: কিশমিশে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি হরমোন সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিগুলিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে, যা সম্পূর্ণ শরীরের মেটাবলিজমের উন্নতি ঘটায়।
এন্ডোক্রাইন সিস্টেম ভালো রাখে: কিশমিশে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি হরমোন সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিগুলিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে, যা সম্পূর্ণ শরীরের মেটাবলিজমের উন্নতি ঘটায়।
advertisement
9/11
কিভাবে খেতে হবে: রাতে ৮–১০টি কিশমিশ এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খালি পেটে কিশমিশ খান এবং চাইলে সেই জলটিও পান করুন।
কিভাবে খেতে হবে: রাতে ৮–১০টি কিশমিশ এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খালি পেটে কিশমিশ খান এবং চাইলে সেই জলটিও পান করুন।
advertisement
10/11
সতর্কতা: নিয়মিত খাওয়া উপকারি হলেও অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত গ্রহণে শরীরের মেটাবলিজমে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হতে পারে। দিল্লির নিউট্রিশন বিশেষজ্ঞ ডাঃ নীলা ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, "কিশমিশ জল একটি প্রাকৃতিক টনিকের মতো কাজ করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এটি পান করলে শরীরে আয়রন, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দূর হয়। বিশেষ করে অ্যানিমিয়া ও হরমোনাল ভারসাম্যের সমস্যায় এটি দারুণ কার্যকর।"
সতর্কতা: নিয়মিত খাওয়া উপকারি হলেও অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত গ্রহণে শরীরের মেটাবলিজমে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হতে পারে। দিল্লির নিউট্রিশন বিশেষজ্ঞ ডাঃ নীলা ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, "কিশমিশ জল একটি প্রাকৃতিক টনিকের মতো কাজ করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এটি পান করলে শরীরে আয়রন, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি দূর হয়। বিশেষ করে অ্যানিমিয়া ও হরমোনাল ভারসাম্যের সমস্যায় এটি দারুণ কার্যকর।"
advertisement
11/11
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement