Raisin vs Munakka: কিশমিশের নামে বাজার থেকে মুনাক্কা কিনে খাচ্ছেন না তো? ঠকার আগে চিনে নিন আসল পার্থক্য, সাবধান

Last Updated:
Raisin vs Munakka: কিশমিশের বদলে দোকান থেকে মুনাক্কা কিনে খাচ্ছেন না তো? মুনাক্কা খেলেই বা শরীরে কী হয়? কোনটি বেশি উপকারী? ক্ষতির আগে জানুন...
1/8
কাজু-কিশমিশ-আমন্ড খেতে ভালবাসেন অনেকেই। অনেকেই শারীরিক কারণেও মিষ্টির বদলে কিশমিশ খান। কিন্তু কিশমিশের বদলে দোকান থেকে মুনাক্কা কিনে খাচ্ছেন না তো? মুনাক্কা খেলেই বা শরীরে কী হয়? কোনটি বেশি উপকারী? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কাজু-কিশমিশ-আমন্ড খেতে ভালবাসেন অনেকেই। অনেকেই শারীরিক কারণেও মিষ্টির বদলে কিশমিশ খান। কিন্তু কিশমিশের বদলে দোকান থেকে মুনাক্কা কিনে খাচ্ছেন না তো? মুনাক্কা খেলেই বা শরীরে কী হয়? কোনটি বেশি উপকারী? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
2/8
দু'টো আসলে দেখতে অনেকটা একই রকম, আবার ইংরেজি নামও এক, রেজিন। এই দুইয়ের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্যও রয়েছে যা হয়তো অনেকেই জানেন না। সেগুলি কী কী জেনে নিন।
দু'টো আসলে দেখতে অনেকটা একই রকম, আবার ইংরেজি নামও এক, রেজিন। এই দুইয়ের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্যও রয়েছে যা হয়তো অনেকেই জানেন না। সেগুলি কী কী জেনে নিন।
advertisement
3/8
মুনাক্কা ও কিশমিশের সব থেকে প্রধান পার্থক্য হল আকারের। মুনাক্কা কিশমিশের থেকে আকারে বড়। এর ভেতরে বীজ থাকে ও এগুলি বাদামি রঙের হয়। আর কিশমিশ আকারে ছোট হয় এবং এর ভেতরে বীজ থাকে না।
মুনাক্কা ও কিশমিশের সব থেকে প্রধান পার্থক্য হল আকারের। মুনাক্কা কিশমিশের থেকে আকারে বড়। এর ভেতরে বীজ থাকে ও এগুলি বাদামি রঙের হয়। আর কিশমিশ আকারে ছোট হয় এবং এর ভেতরে বীজ থাকে না।
advertisement
4/8
এগুলো হালকা সবুজ ও বাদামি রঙয়ের হয় এবং এতে হল্দেটে দাগ থাকে। কিশমিস ও মুনাক্কা দু’টো খাওয়ারই অনেক উপকারিতা আছে। মুনাক্কা কিশমিশের তুলনায় বেশি মিষ্টি হয়। কিশমিসের স্বাদে তুলনামূলক ভাবে টক হয়। খেতে গিয়ে অবশ্য বোঝা যায় না কিন্তু এই টক ভাবই কিশমিশ খেলে অ্যাসডিটির কারণ হয়।
এগুলো হালকা সবুজ ও বাদামি রঙয়ের হয় এবং এতে হল্দেটে দাগ থাকে। কিশমিস ও মুনাক্কা দু’টো খাওয়ারই অনেক উপকারিতা আছে। মুনাক্কা কিশমিশের তুলনায় বেশি মিষ্টি হয়। কিশমিসের স্বাদে তুলনামূলক ভাবে টক হয়। খেতে গিয়ে অবশ্য বোঝা যায় না কিন্তু এই টক ভাবই কিশমিশ খেলে অ্যাসডিটির কারণ হয়।
advertisement
5/8
আর্য়ুবেদে কিশমিশের তুলনায় মুনাক্কাকে বেশি উপকারী বলা হয়। যদিও পুষ্টির নিরিখে কিশমিশ ও মুনাক্কার মধ্যে উনিশ-বিশের পার্থক্য। তবে কিশমিশ খেলে অ্যাসিডিটি হতে পারে কিন্তু মুনাক্কা অ্যাসিডিটি রোধ করে।
আর্য়ুবেদে কিশমিশের তুলনায় মুনাক্কাকে বেশি উপকারী বলা হয়। যদিও পুষ্টির নিরিখে কিশমিশ ও মুনাক্কার মধ্যে উনিশ-বিশের পার্থক্য। তবে কিশমিশ খেলে অ্যাসিডিটি হতে পারে কিন্তু মুনাক্কা অ্যাসিডিটি রোধ করে।
advertisement
6/8
মুনাক্কা জলে ভিজিয়ে খাওয়া যেতে পারে এটা যাদের বাতের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য উপকারী। তবে এক্সপার্টের পরামর্শ ছাড়া এটা না করাই উচিত। অনেক সময় মুনাক্কা খেলে পেট গরমও হয়।
মুনাক্কা জলে ভিজিয়ে খাওয়া যেতে পারে এটা যাদের বাতের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য উপকারী। তবে এক্সপার্টের পরামর্শ ছাড়া এটা না করাই উচিত। অনেক সময় মুনাক্কা খেলে পেট গরমও হয়।
advertisement
7/8
কিশমিশ ও মুনাক্কা তৈরির পদ্ধতি একই তবে উপকরণ হয় আলাদা আলাদা। মুনাক্কা ভিতরে বীজ যুক্ত বড় আঙুর থেকে তৈরি হয়। আর কিশমিশ ছোট আঙুর থেকে তৈরি হয়। মুনাক্কা ও কিশমিশ বানানোর আগে আঙুর ফোটানো হয়। ফোটানোর সময় আঙুরের রঙ পরিবর্তন হতে শুরু হয়।
কিশমিশ ও মুনাক্কা তৈরির পদ্ধতি একই তবে উপকরণ হয় আলাদা আলাদা। মুনাক্কা ভিতরে বীজ যুক্ত বড় আঙুর থেকে তৈরি হয়। আর কিশমিশ ছোট আঙুর থেকে তৈরি হয়। মুনাক্কা ও কিশমিশ বানানোর আগে আঙুর ফোটানো হয়। ফোটানোর সময় আঙুরের রঙ পরিবর্তন হতে শুরু হয়।
advertisement
8/8
ফোটানোর সময় যখন আঙুর রঙ বদলাতে শুরু করে তখন আগুন থেকে সরিয়ে আঙুরগুলো রোদে শুকোতে দেওয়া হয়। রোদে শুকোনোর সময় এই আঙুরগুলো উল্টে পাল্টে দেওয়া হয়। আঙুর শুকোতে কমপক্ষে ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত কড়া রোদ্দুরে শুকিয়ে নিতে হয়। এরপর এদের একত্রিত করে প্যাক করা হয়। মুনাক্কা ও কিশমিশ চাইলে বাড়িতেও বানিয়ে ফেলা যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ফোটানোর সময় যখন আঙুর রঙ বদলাতে শুরু করে তখন আগুন থেকে সরিয়ে আঙুরগুলো রোদে শুকোতে দেওয়া হয়। রোদে শুকোনোর সময় এই আঙুরগুলো উল্টে পাল্টে দেওয়া হয়। আঙুর শুকোতে কমপক্ষে ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত কড়া রোদ্দুরে শুকিয়ে নিতে হয়। এরপর এদের একত্রিত করে প্যাক করা হয়। মুনাক্কা ও কিশমিশ চাইলে বাড়িতেও বানিয়ে ফেলা যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement