Potassium Defficiency:পেশিতে টান? একটুতেই বুক ধড়ফড়? নিশ্চয়ই রক্তে পটাশিয়াম কমেছে, এই ৯ সস্তার খাবারে পটাশিয়ামের ভাণ্ডার
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
পটাশিয়াম কম মানেই বেড়ে যায় উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের অসুখ, স্ট্রোকের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনে অন্তত ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম খাওয়া দরকার
শরীরের নানা কাজকর্মের জন্য সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম-- এই চারটে উপাদানের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। এর মধ্যে কোনও একটির পরিমাণ কমে গেলে জীবনহানির মতো ঘটনাও ঘটতে পারে।
advertisement
পটাশিয়াম শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেল ও ইলেকট্রোলাইট যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোষে-কোষে পুষ্টির যোগান দেয়, পেশি ও স্নায়ুর স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পটাশিয়ামের মাত্রা কমে গেলে মারাত্মক বিপদ। প্রাণহানি পর্যন্ত হতে পারে।
advertisement
জল কম খেলে, অত্যধিক বমি অথবা ডায়েরিয়া হলে পটাশিয়ামের মাত্রা কমে যেতে পারে। বয়স্কদের ক্ষেত্রেও হঠাৎ হঠাৎ এই সমস্যা দেখা দেয়।
advertisement
পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। পটাশিয়াম সরাসরি কোলেস্টেরল না কমালেও, যে সব খাবার খেলে কোলেস্টেরল কমে তাতে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকে ৷ ফলে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে হার্ট ভাল থাকে। অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা বা অ্যারিদমিয়া রোগ থাকলে অবশ্যই চিকিৎসার পাশাপাশি পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খান৷ হাড় ও পেশির স্বাস্থের জন্যও পর্যাপ্ত পটাশিয়াম খাওয়া দরকার৷
advertisement
পটাশিয়াম কম মানেই বেড়ে যায় উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের অসুখ, স্ট্রোকের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনে অন্তত ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম খাওয়া দরকার।
advertisement
পটাশিয়াম কমার লক্ষণ কী কী? শরীরে পটাশিয়াম কমে গেল সর্বোতভাবে শরীর খারাপ লাগে। প্রাথমিক উপসর্গ হল--কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্লান্তি, পায়ের পেশিতে টান ধরা। বেশি মাত্রায় পটাশিয়াম কমে গেলে ডাইলিউটেড ইউরিন, পেশিতে প্যারালিসিস, হৃদস্পন্দনের হার বদলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই ৯ খাবারে প্রচুর পটাশিয়াম রয়েছে--
advertisement
মিষ্টি আলু-- ১ কাপ বা ৩২৮ গ্রাম মিষ্টি আলুতে রয়েছে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৬ শতাংশ।
advertisement
কলা-- রোজ একটা কলা খেলেই শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। মাঝারি মাপের একটি কলায় ৪০০ থেকে ৪৫০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম রয়েছে
advertisement
advertisement
পালং শাক-- ৩ কাপ বা ৯০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১১ শতাংশ। পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ফোলেট ও ম্যাগনেশিয়াম।
advertisement
ডাবের জল-- ডাবের জল ডিহাইড্রেশন রোধ করে। এতে রয়েছে ইলেকট্রোলাইট যা কোষে-কোষে জল পৌঁছায়। ডাবের জলে থাকা প্রাকৃতিক চিনি এক্সারসাইজেরসময় শক্তি যোগায়। ১ কাপ বা ২৪০ মিলি ডাবের জলে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৩ শতাংশ থাকে।
advertisement
বিনস-- বিনস-এ কলার থেকেও বেশি পটাশিয়াম থাকে। ১ কাপ বা ১৭৯ গ্রাম বিনস-এ শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ২১ শতাংশ থাকে। কালো বিনস-এ থাকে শরীরে আপনার দৈনিক পটাশিয়াম চাহিদার ১৩ শতাংশ
advertisement
advertisement
advertisement