Piles & Kidney Stone: জংলা গাছ গলিয়ে দেবে কিডনির পাথর! দাঁতের ব্যথা, মুখের গন্ধে অব্যর্থ! রক্তাক্ত পাইলসের মহৌষধ! হলুদ ফুলের এই লতায় জব্দ শত রোগ
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- news18 bangla
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Piles & Kidney Stone: ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসায় এই উদ্ভিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। আতিবালা আয়ুর্বেদে তার বিভিন্ন ঔষধি গুণাবলীর জন্য পরিচিত। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাকৃতিকভাবে এই উদ্ভিদটি পাওয়া যায়।
advertisement
আতিবালা একটি ঔষধি উদ্ভিদ যা সাধারণত রাস্তার ধারে দেখা যায়। হলুদ ফুল এবং লোমশ স্পর্শ দ্বারা এই উদ্ভিদকে চিহ্নিত করা যায়। ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসায় এই উদ্ভিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। আতিবালা আয়ুর্বেদে তার বিভিন্ন ঔষধি গুণাবলীর জন্য পরিচিত। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাকৃতিকভাবে এই উদ্ভিদটি পাওয়া যায়। আতিবালার মতো ঔষধি উদ্ভিদ আমাদের প্রাচীন চিকিৎসা ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ভারতে এমন অনেক গাছ, গাছপালা এবং ভেষজ পাওয়া যায়, যা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
advertisement
জেলা হাসপাতালের বারাবাঁকির ডাক্তার অমিত ভার্মা (এমডি মেডিসিন) বলেন যে আতিবালা একটি ঔষধি গাছ। এর পাতা, বীজ এবং শিকড় আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। এতে খনিজ, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফেট, ক্যালসিয়াম কার্বনেট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রদাহের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা আমাদের অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে।
advertisement
আতিবালা গাছের পাতা জলে ফুটিয়ে নিন। এই জল দিয়ে গার্গল করুন। দিনে দুই থেকে তিনবার এটি করুন। এটি করলে দাঁত এবং মাড়ির ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এটি দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকর। এটি মুখের দুর্গন্ধ থেকেও মুক্তি দেয়। ফোলা মাড়ি থেকে মুক্তি পেতে এটি কার্যকর। জন্ডিসে, ১-২ গ্রাম আতিবালা মূলের গুঁড়োর সাথে মধু মিশিয়ে অথবা আতিবালা মূলের ২০-৩০ মিলি ক্বাথ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
advertisement
১-২ গ্রাম আতিবালা ফুলের গুঁড়ো ঘি দিয়ে খান। এটি শুষ্ক কাশি এবং রক্তবমিতে উপকারী। আতিবালা বীজ এবং ভাসা পাতার একটি ক্বাথ তৈরি করে ১০-২০ মিলি পরিমাণে খেলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আতিবালার বীজ পিষে রাতভর পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এই পানি ১০-২০ মিলি পান করে আতিবালার পাতা দিয়ে সবজি তৈরি করে খেলে অর্শের উপশম হয়। এছাড়াও, ১-২ গ্রাম আতিবালার মূলের গুঁড়ো মধুর সাথে মিশিয়ে অথবা ২০-৩০ মিলি আতিবালার মূলের ক্বাথ খেলেও আরাম হয়। এছাড়াও, আতিবালার পাতার ক্বাথ তৈরি করে ১০-২০ মিলি পরিমাণে খেলে অর্শের উপশম হয়।
advertisement
এই উদ্ভিদটিকে ক্ষত সারানোর জন্য একটি ঔষধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা আপনার ক্ষত শুকানোর এবং নিরাময়ে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি আপনার ক্ষত বা ক্ষতকে সঙ্কুচিত করে এবং শুকিয়ে যায় এবং নতুন ত্বক আনতে সহায়ক। আতিবালা পাতা ক্ষত শুকানোর জন্য খুবই কার্যকর বলে মনে করা হয়।
advertisement