Parenting Tips: কথায় কথায় মুখ ভার! তর্ক করছে সন্তান! সব সময় খারাপ আচরণ! ২০ মিনিটেই সব ঠিক, জেনে নিন কায়দা

বাড়ির পরিবেশ শিশুর আচরণের উপর প্রভাব ফেলে। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শিশুদের বকাবকি বা খুব বেশি মারধর করলে তারা জেদি, হয়ে ওঠে। এবং তাদের মধ্যে নেতিবাচকতা তৈরি হয়।

এমন পরিস্থিতিতে শিশু যদি খিটখিটে হয়ে যায়. নেতিবাচক উত্তর দেওয়া শুরু করে বা সঠিক আচরণ না করে, তা হলে বুঝতে হবে, সে বিষণ্ণতায় ভুগছে। তখন অভিভাবকের আচরণে পরিবর্তন এনে সন্তানের আচরণেও বদল আনা সম্ভব।

ইউনিসেফের মতে, প্রতিদিনের ব্যস্ততার মধ্যে বাচ্চাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য অবশ্যই ২০ মিনিট সময় বার করতে হবে। এটি বাড়ির যে কোনও কাজ করার সময়ই করা যেতে পারে। তাতে অভিভাবক এবং সন্তানের মধ্যে গভীর কথোপকথন হয়। সেই সম ফোন, টিভি বন্ধ রাখা উচিত।

সন্তানের ভাল কাজের জন্য প্রশংসা করুন। মাঝেমধ্যে তাদের উপহার দিলে, তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা বুঝতে পারে, অভিভাবকরা তাদের ভাল দিকটিও দেখছে। এতেই সে শান্ত এবং খুশি থাকতে শুরু করবে। খারাপ আচরণ করবে না।

যে কোনও কথাই বাচ্চাদের পরিষ্কার ভাবে বুঝিয়ে বলুন। আবেগে ভেসে অর্থহীন কথা বলবেন না। যা তারা বুঝতে পারবে না।

আপনার শিশু যদি কোনও কিছু নিয়ে বিরক্ত হয়, তা হলে তাকে বকাবকি করবেন না। তাকে নিয়ে সৃজনশীল কোনও কাজ করুন। যেমন হাঁটতে বার হওয়া, আঁকতে বসা। সমস্যা নিয়ে তার সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলুন।