Parenting Tips: ফোনের নেশায় বুঁদ আপনার সন্তান? সহজ এই ৫ কাজে মিলবে হাতেগরম রেজাল্ট! কাল থেকে ছোঁবেই না মোবাইল

Last Updated:
Parenting Tips: বর্তমানে বাচ্চারা ফোন ছাড়া কিছুই বোঝে না। তাঁরা কিছু নিয়ে কান্নাকাটি করলেই বাবা-মায়েরা তাঁদের ফোন দিয়ে ব‍্যস্ত রাখে।সোশ‍্যাল মিডিয়া থেকে ভিডিও গেম, বাড়ির খুদেও সারাদিন ধরে ঘাঁটাঘাটি করছে ফোন।
1/9
বর্তমানে বাচ্চারা ফোন ছাড়া কিছুই বোঝে না। তাঁরা কিছু নিয়ে কান্নাকাটি করলেই বাবা-মায়েরা তাঁদের ফোন দিয়ে ব‍্যস্ত রাখে।
বর্তমানে বাচ্চারা ফোন ছাড়া কিছুই বোঝে না। তাঁরা কিছু নিয়ে কান্নাকাটি করলেই বাবা-মায়েরা তাঁদের ফোন দিয়ে ব‍্যস্ত রাখে।
advertisement
2/9
সোশ‍্যাল মিডিয়া থেকে ভিডিও গেম, বাড়ির খুদেও সারাদিন ধরে ঘাঁটাঘাটি করছে ফোন। ফোন থেকে দূরে রাখলেও বিরক্ত হয়ে যাচ্ছে তাঁরা। কিন্তু বাচ্চাদের ফোনের নেশায় রীতিমতো চিন্তার।
সোশ‍্যাল মিডিয়া থেকে ভিডিও গেম, বাড়ির খুদেও সারাদিন ধরে ঘাঁটাঘাটি করছে ফোন। ফোন থেকে দূরে রাখলেও বিরক্ত হয়ে যাচ্ছে তাঁরা। কিন্তু বাচ্চাদের ফোনের নেশায় রীতিমতো চিন্তার।
advertisement
3/9
শুধু স্কুল, কলেজগামী কিশোর-কিশোরী এবং যুবক-যুবতী নয়, ২-৩ বছর বয়সী খুদেরাও ফোনের নেশায় বুঁদ। মোবাইলেই পড়া, মোবাইলেই খেলা। কেউ ফোন ছাড়া মুখে তোলে না খাবার, তো কারও ফোন হাতে না পেলেই কান্না।
শুধু স্কুল, কলেজগামী কিশোর-কিশোরী এবং যুবক-যুবতী নয়, ২-৩ বছর বয়সী খুদেরাও ফোনের নেশায় বুঁদ। মোবাইলেই পড়া, মোবাইলেই খেলা। কেউ ফোন ছাড়া মুখে তোলে না খাবার, তো কারও ফোন হাতে না পেলেই কান্না।
advertisement
4/9
যশোদা সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট পেডিয়াট্রিক্স, ডাঃ দীপিকা রুস্তগী জানালেন কীভাবে খুব সহজে কাটানো যায় বাচ্চাদের মোবাইলের নেশা। এই পাঁচ টিপস মানলে বাচ্চারা হাসিমুখে নিজেরাই বিদায় জানাবে ফোনকে।
যশোদা সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট পেডিয়াট্রিক্স, ডাঃ দীপিকা রুস্তগী জানালেন কীভাবে খুব সহজে কাটানো যায় বাচ্চাদের মোবাইলের নেশা। এই পাঁচ টিপস মানলে বাচ্চারা হাসিমুখে নিজেরাই বিদায় জানাবে ফোনকে।
advertisement
5/9
শিশুদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল তাদের খেলাধুলা, বই পড়া বা সৃজনশীল কাজে জড়িত রাখা। সন্তানকে পার্কে খেলতে নিয়ে যান। সাইকেল চালানোও শেখাতে পারেন। নাচ, সাঁতার, আউটডোর গেম বা অন্যান্য কার্যকলাপের মতো যে কোনও একটি ক্লাসে ভর্তি করতে পারেন।
শিশুদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল তাদের খেলাধুলা, বই পড়া বা সৃজনশীল কাজে জড়িত রাখা। সন্তানকে পার্কে খেলতে নিয়ে যান। সাইকেল চালানোও শেখাতে পারেন। নাচ, সাঁতার, আউটডোর গেম বা অন্যান্য কার্যকলাপের মতো যে কোনও একটি ক্লাসে ভর্তি করতে পারেন।
advertisement
6/9
-যখনই বাবা-মা সন্তানদের সঙ্গে থাকবেন, ফোনকে নিজেদের থেকে দূরে রাখুন। বাচ্চার সঙ্গে কথা বলুন, খেলুন, গল্প বলুন। এতে করে শিশুরাও নিজে থেকেই ফোন থেকে দূরে থাকবে।
যখনই বাবা-মা সন্তানদের সঙ্গে থাকবেন, ফোনকে নিজেদের থেকে দূরে রাখুন। বাচ্চার সঙ্গে কথা বলুন, খেলুন, গল্প বলুন। এতে করে শিশুরাও নিজে থেকেই ফোন থেকে দূরে থাকবে।
advertisement
7/9
বাচ্চাদের বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে দিন। খেলনা দেওয়ার সময় খেয়াল রাখবেন এই খেলনাগুলো যেন তাদের বয়স অনুযায়ী হয়। শিশুরা তাদের বয়সের চেয়ে ছোট বা বড় খেলনা নিয়ে খেলতে পছন্দ করে না।
বাচ্চাদের বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে দিন। খেলনা দেওয়ার সময় খেয়াল রাখবেন এই খেলনাগুলো যেন তাদের বয়স অনুযায়ী হয়। শিশুরা তাদের বয়সের চেয়ে ছোট বা বড় খেলনা নিয়ে খেলতে পছন্দ করে না।
advertisement
8/9
শিশুদের ছোট ছোট দায়িত্ব দিন। ঘরের কাজে ওদেরও নিজের সঙ্গী করুন। জন্মদিন, ফাংশন ইত্যাদিতে কিছু ছোট বিশেষ কাজ দিন। গাছে জল দেওয়া, খেলনা গুছিয়ে রাখা, আলমারি পরিষ্কারে সাহায‍্য, ঘর সাজান। এমনই বিভিন্ন আপনার সঙ্গেই আপনার খুদেকেও কাজে লাগান। ভালবেসেই দায়িত্ব নেবে ছোটরা।
শিশুদের ছোট ছোট দায়িত্ব দিন। ঘরের কাজে ওদেরও নিজের সঙ্গী করুন। জন্মদিন, ফাংশন ইত্যাদিতে কিছু ছোট বিশেষ কাজ দিন। গাছে জল দেওয়া, খেলনা গুছিয়ে রাখা, আলমারি পরিষ্কারে সাহায‍্য, ঘর সাজান। এমনই বিভিন্ন আপনার সঙ্গেই আপনার খুদেকেও কাজে লাগান। ভালবেসেই দায়িত্ব নেবে ছোটরা।
advertisement
9/9
রুটিন বদলান। সন্তানদের জন্য স্ক্রিন টাইমের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন সেট করা গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চাদের বলুন, তাদের টিভি, ফোন হোক বা ট‍্যাব, স্ক্রিনে কোনও কিছু দেখার জন‍্য বরাদ্দ সময় মাত্র ১ ঘণ্টা। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের একটু কঠোর হতে হবে।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
রুটিন বদলান। সন্তানদের জন্য স্ক্রিন টাইমের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন সেট করা গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চাদের বলুন, তাদের টিভি, ফোন হোক বা ট‍্যাব, স্ক্রিনে কোনও কিছু দেখার জন‍্য বরাদ্দ সময় মাত্র ১ ঘণ্টা। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের একটু কঠোর হতে হবে।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
advertisement
advertisement
advertisement