Bloood Sugar Control Tips: একটা 'ছোট্ট' ঢেঁড়সই দিতে পারে 'ডায়বেটিস' বা ব্লাড-সুগার থেকে চিরতরে মুক্তি! সঠিক ব্যবহার শুধু জেনে নিতে হবে

Last Updated:
ডায়বেটিস রোগীদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ওজন বৃদ্ধি রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে। ঢেঁড়সের জল এক্ষেত্রে খুবই উপকারী। এই জল পুষ্টিতে ভরপুর। এই জল পান করলে ক্ষুধা কমে।
1/8
আমরা সকলেই ঢেঁড়সের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানি। কিন্তু, অনেকেই জানেন না যে ঢেঁড়স ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত ওষুধ হিসাবে কাজ করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ঢেঁড়স সঠিক খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে সঠিকভাবে খাওয়া যায়, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ সাংঘাতিক। ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে এটি চরম কার্যকর।
আমরা সকলেই ঢেঁড়সের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানি। কিন্তু, অনেকেই জানেন না যে ঢেঁড়স ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত ওষুধ হিসাবে কাজ করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ঢেঁড়স সঠিক খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে সঠিকভাবে খাওয়া যায়, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ সাংঘাতিক। ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে এটি চরম কার্যকর।
advertisement
2/8
এই মরসুমে ঢ্যাঁড়শের ফলন ভাল হয়। সিভিল সার্জন ডাঃ রাজু কাছাপ জানান, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী। ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার সহ অনেক পুষ্টি উপাদান এতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তাই এর সেবনে পেট ভালভাবে পরিষ্কার হয়।
এই মরসুমে ঢ্যাঁড়শের ফলন ভাল হয়। সিভিল সার্জন ডাঃ রাজু কাছাপ জানান, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী। ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার সহ অনেক পুষ্টি উপাদান এতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তাই এর সেবনে পেট ভালভাবে পরিষ্কার হয়।
advertisement
3/8
ঢেঁড়স দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ। বিশেষ করে 'মিউকিলেজ' নামক ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। এটি খাবারে চিনির শোষণ কমিয়ে দেয়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বৃদ্ধি পায় না।
ঢেঁড়স দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ। বিশেষ করে 'মিউকিলেজ' নামক ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। এটি খাবারে চিনির শোষণ কমিয়ে দেয়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বৃদ্ধি পায় না।
advertisement
4/8
ঢেঁড়শে রয়েছে ভিটামিন সি যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়ক বলে মনে করা হয়। এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায় যা আপনার শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
ঢেঁড়শে রয়েছে ভিটামিন সি যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়ক বলে মনে করা হয়। এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায় যা আপনার শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
advertisement
5/8
ডায়াবেটিস রোগীদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ওজন বৃদ্ধি রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে। ঢেঁড়সের জল এক্ষেত্রে খুবই উপকারী। এই জল পুষ্টিতে ভরপুর। এই জল পান করলে ক্ষুধা কমে। এইভাবে, আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
ডায়াবেটিস রোগীদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ওজন বৃদ্ধি রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে। ঢেঁড়সের জল এক্ষেত্রে খুবই উপকারী। এই জল পুষ্টিতে ভরপুর। এই জল পান করলে ক্ষুধা কমে। এইভাবে, আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
advertisement
6/8
ঢেঁড়সের জল কীভাবে তৈরি করবেন? এটি তৈরি করা খুবই সহজ। রাতে ঘুমানোর আগে ২-৩টি ঢেঁড়স ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন অথবা অর্ধেক করে ভাগ করে নিন। এই টুকরোগুলো এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন। সারারাত ভিজিয়ে রাখার পর, জল ছেঁকে সকালে পান করুন। এই জল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি একটি সহজ এবং কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার। নিয়মিত এটি অনুসরণ করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
ঢেঁড়সের জল কীভাবে তৈরি করবেন? এটি তৈরি করা খুবই সহজ। রাতে ঘুমানোর আগে ২-৩টি ঢেঁড়স ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন অথবা অর্ধেক করে ভাগ করে নিন। এই টুকরোগুলো এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন। সারারাত ভিজিয়ে রাখার পর, জল ছেঁকে সকালে পান করুন। এই জল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি একটি সহজ এবং কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার। নিয়মিত এটি অনুসরণ করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
advertisement
7/8
এটি শরীরে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে, ফলে ইনসুলিন আরও ভালভাবে কাজ করে। বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ক্ষুধা কমায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
এটি শরীরে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে, ফলে ইনসুলিন আরও ভালভাবে কাজ করে। বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ক্ষুধা কমায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
advertisement
8/8
কোনও নতুন টিপস শুরু করার আগে ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে পরামর্শ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নতুন পদ্ধতিগুলি কেবল তাদের পরামর্শেই অনুসরণ করা উচিত।
কোনও নতুন টিপস শুরু করার আগে ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে পরামর্শ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নতুন পদ্ধতিগুলি কেবল তাদের পরামর্শেই অনুসরণ করা উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement