5 Places Near Puri Temple: পুরীর মন্দিরের কাছেই 'এই' ৫ জায়গা 'হিডেন জেম'! ৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে হলেও জানেন না ৮০% পর্যটকই! আপনি অবশ্যই যান

Last Updated:
5 Places Near Puri Temple: ওড়িশার পুরীর নাম শুনলে প্রথমেই মাথায় আসে জগন্নাথ মন্দির ও রথযাত্রার ছবি। আপনি যদি পুরী যাওয়ার প্ল্যান করেন, তাহলে মন্দির থেকে ৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে ৫ জায়গা অন্তর্ভুক্ত করুন।
1/6
*জগন্নাথ ধাম পুরীর কাছে ৫ জায়গা: ওড়িশার পুরীর নাম শুনলে প্রথমেই মাথায় আসে জগন্নাথ মন্দির ও রথযাত্রার ছবি। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ভক্ত এই মহৎ যাত্রায় যোগ দিতে পুরী পৌঁছন। পুরী সৈকত ছাড়াও আশপাশে দুর্দান্ত কিছু জায়গা রয়েছে, যা ছাড়া আপনার পুরো ভ্রমণ অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। আপনি যদি পুরী যাওয়ার প্ল্যান করেন, তাহলে মন্দির থেকে ৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে ৫ জায়গা অন্তর্ভুক্ত করুন।
*জগন্নাথ ধাম পুরীর কাছে ৫ জায়গা: ওড়িশার পুরীর নাম শুনলে প্রথমেই মাথায় আসে জগন্নাথ মন্দির ও রথযাত্রার ছবি। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ভক্ত এই মহৎ যাত্রায় যোগ দিতে পুরী পৌঁছন। পুরী সৈকত ছাড়াও আশপাশে দুর্দান্ত কিছু জায়গা রয়েছে, যা ছাড়া আপনার পুরো ভ্রমণ অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। আপনি যদি পুরী যাওয়ার প্ল্যান করেন, তাহলে মন্দির থেকে ৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে ৫ জায়গা অন্তর্ভুক্ত করুন।
advertisement
2/6
*স্বর্গদ্বার সৈকতঃ পুরীতে আসা বেশিরভাগ মানুষই শুধু পুরী সৈকত যান, কিন্তু স্বর্গদ্বার সৈকত কোনও গুপ্তধনের চেয়ে কম নয়। এটিকে 'স্বর্গের দরজা' বলা হয়। এই জায়গা হিন্দু বিশ্বাসের সঙ্গে যুক্ত। সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য অতি মনোরম, সমুদ্র সৈকতের ছোট ছোট স্টল থেকে গরম স্ন্যাকস নিয়ে সমুদ্রের ঢেউ গুণে নিন।
*স্বর্গদ্বার সৈকতঃ পুরীতে আসা বেশিরভাগ মানুষই শুধু পুরী সৈকত যান, কিন্তু স্বর্গদ্বার সৈকত কোনও গুপ্তধনের চেয়ে কম নয়। এটিকে 'স্বর্গের দরজা' বলা হয়। এই জায়গা হিন্দু বিশ্বাসের সঙ্গে যুক্ত। সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য অতি মনোরম, সমুদ্র সৈকতের ছোট ছোট স্টল থেকে গরম স্ন্যাকস নিয়ে সমুদ্রের ঢেউ গুণে নিন।
advertisement
3/6
*রঘুরাজপুর গ্রামঃ পুরী থেকে অল্প দূরত্বে রঘুরাজপুর গ্রাম। এটি শিল্পীদের আবাসস্থল। এখানকার বাড়িগুলির দেয়ালে পেইন্টিং আর গ্রামের রাস্তায় সৃজনশীলতা আপনাকে অবাক করবে। 'পটচিত্র' চিত্রকলা, তালপাতার কারিগর এবং কাঠের খোদাই করা শিল্প সারা দেশে খ্যাত। শিল্প ভালবাসে এমন প্রতিটি মানুষের জন্য এই গ্রাম প্রায় স্বর্গ।
*রঘুরাজপুর গ্রামঃ পুরী থেকে অল্প দূরত্বে রঘুরাজপুর গ্রাম। এটি শিল্পীদের আবাসস্থল। এখানকার বাড়িগুলির দেয়ালে পেইন্টিং আর গ্রামের রাস্তায় সৃজনশীলতা আপনাকে অবাক করবে। 'পটচিত্র' চিত্রকলা, তালপাতার কারিগর এবং কাঠের খোদাই করা শিল্প সারা দেশে খ্যাত। শিল্প ভালবাসে এমন প্রতিটি মানুষের জন্য এই গ্রাম প্রায় স্বর্গ।
advertisement
4/6
*বলিহারচণ্ডী সমুদ্র সৈকতঃ আপনি যদি ভিড় থেকে কয়েক মুহূর্ত দূরে, নিরিবিলি পরিবেশে কাটাতে চান, তাহলে বলিহারচণ্ডী সমুদ্র সৈকত সেরা জায়গা। এই সৈকত পরিষ্কার বালি, ধীর ঢেউ এবং শান্ত পরিবেশের জন্য পরিচিত। এখানে আপনি কোনও কোলাহল ছাড়াই সময় কাটাতে পারবেন, শুধু সমুদ্রের শব্দ সঙ্গে নিয়ে। এই জায়গাটি ফটোগ্রাফির জন্য দুর্দান্ত।
*বলিহারচণ্ডী সমুদ্র সৈকতঃ আপনি যদি ভিড় থেকে কয়েক মুহূর্ত দূরে, নিরিবিলি পরিবেশে কাটাতে চান, তাহলে বলিহারচণ্ডী সমুদ্র সৈকত সেরা জায়গা। এই সৈকত পরিষ্কার বালি, ধীর ঢেউ এবং শান্ত পরিবেশের জন্য পরিচিত। এখানে আপনি কোনও কোলাহল ছাড়াই সময় কাটাতে পারবেন, শুধু সমুদ্রের শব্দ সঙ্গে নিয়ে। এই জায়গাটি ফটোগ্রাফির জন্য দুর্দান্ত।
advertisement
5/6
*চিলিকা লেক বা চিলকা লেক বা চিল্কা লেকঃ পুরী থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চিল্কা হ্রদকে এশিয়ার বৃহত্তম লোনা জলের হ্রদ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই জায়গাটি কেবল তার সুন্দর দৃশ্যাবলীর জন্যই নয়, শীতকালে আগত পরিযায়ী পাখিদের জন্যও বিখ্যাত। এখানে নৌকায় চড়ে ছোট ছোট দ্বীপে ঘুরে বেড়ানো স্বপ্নের মতো মনে হয়।
*চিলিকা লেক বা চিলকা লেক বা চিল্কা লেকঃ পুরী থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চিল্কা হ্রদকে এশিয়ার বৃহত্তম লোনা জলের হ্রদ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই জায়গাটি কেবল তার সুন্দর দৃশ্যাবলীর জন্যই নয়, শীতকালে আগত পরিযায়ী পাখিদের জন্যও বিখ্যাত। এখানে নৌকায় চড়ে ছোট ছোট দ্বীপে ঘুরে বেড়ানো স্বপ্নের মতো মনে হয়।
advertisement
6/6
*সাক্ষী গোপাল মন্দিরঃ পুরীতে আগত ভক্তদের জন্য সাক্ষী গোপাল মন্দিরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। এই মন্দিরটি ভগবান কৃষ্ণকে উত্সর্গীকৃত এবং এটি বিশ্বাস করা হয় যে ভক্ত এখানে না এলে তাঁর পুরো যাত্রা সম্পূর্ণ বলে মনে করা হয় না। এই মন্দিরটি আধ্যাত্মিক শক্তিতে পূর্ণ এবং তার নির্মলতা মনকে প্রশান্ত করে।
*সাক্ষী গোপাল মন্দিরঃ পুরীতে আগত ভক্তদের জন্য সাক্ষী গোপাল মন্দিরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। এই মন্দিরটি ভগবান কৃষ্ণকে উত্সর্গীকৃত এবং এটি বিশ্বাস করা হয় যে ভক্ত এখানে না এলে তাঁর পুরো যাত্রা সম্পূর্ণ বলে মনে করা হয় না। এই মন্দিরটি আধ্যাত্মিক শক্তিতে পূর্ণ এবং তার নির্মলতা মনকে প্রশান্ত করে।
advertisement
advertisement
advertisement