Mango For Diabetics: গ্রীষ্মে ডায়াবেটিসের রোগীরাও আমের মজা নিতে পারবেন, তবে মেনে চলতে হবে এই নিয়ম!

Last Updated:
Mango For Diabetics: পাকা আম মিষ্টি। এখন দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা কতটা উপযুক্ত।
1/8
আম ছাড়া গরমকাল! ভাবাই যায় না। এই সময়টায় ডাল, চাটনি থেকে শেক, স্যালাড, আইসক্রিম সবেতেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আম ব্যবহারের চল রয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হল, গ্রীষ্মে সাধারণ মানুষের মতো ডায়াপেটিসের রোগীরাও কি আমের মজা নিতে পারবেন?
আম ছাড়া গরমকাল! ভাবাই যায় না। এই সময়টায় ডাল, চাটনি থেকে শেক, স্যালাড, আইসক্রিম সবেতেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আম ব্যবহারের চল রয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হল, গ্রীষ্মে সাধারণ মানুষের মতো ডায়াপেটিসের রোগীরাও কি আমের মজা নিতে পারবেন?
advertisement
2/8
 সুগার বাড়লেও আমের থেকে চোখ ফিরিয়ে রাখা মুশকিল। কিন্তু সুস্থ থাকতে গেলে এমন খাবার খেতে হবে যাতে শর্করার মাত্রা কম। কিন্তু পাকা আম মিষ্টি। এখন দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা কতটা উপযুক্ত।
 সুগার বাড়লেও আমের থেকে চোখ ফিরিয়ে রাখা মুশকিল। কিন্তু সুস্থ থাকতে গেলে এমন খাবার খেতে হবে যাতে শর্করার মাত্রা কম। কিন্তু পাকা আম মিষ্টি। এখন দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা কতটা উপযুক্ত।
advertisement
3/8
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম কী নিরাপদ: আমের ৯০ শতাংশ ক্যালোরির উৎস শুধুমাত্র চিনি। ফলে অতিরিক্ত আম খেলে রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। অন্য দিকে, আম ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। যা রক্তে শর্করার প্রভাবকে কমিয়ে আনতে পারে। একটি আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫১, যা কম হিসাবেই বিবেচিত হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম কী নিরাপদ: আমের ৯০ শতাংশ ক্যালোরির উৎস শুধুমাত্র চিনি। ফলে অতিরিক্ত আম খেলে রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। অন্য দিকে, আম ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। যা রক্তে শর্করার প্রভাবকে কমিয়ে আনতে পারে। একটি আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫১, যা কম হিসাবেই বিবেচিত হয়।
advertisement
4/8
আমে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট স্ট্রেসের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত। ফাইবার আবার রক্তে চিনি শোষিত হওয়ার হারকে কমিয়ে দেয়। অতএব, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিসের রোগীরা আম খেতে পারেন।
আমে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট স্ট্রেসের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত। ফাইবার আবার রক্তে চিনি শোষিত হওয়ার হারকে কমিয়ে দেয়। অতএব, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিসের রোগীরা আম খেতে পারেন।
advertisement
5/8
আমের পাতা শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন এবং গ্লুকোজ বিতরণকে উন্নত করে। এগুলি ফাইবার, পেকটিন এবং ভিটামিন সি-এর একটা ভাল উৎস৷ এগুলি ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের জন্য উপকারী৷ আমের পাতা বিশ্বের অনেক জায়গায় রান্না করে খাওয়া হয়।
আমের পাতা শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন এবং গ্লুকোজ বিতরণকে উন্নত করে। এগুলি ফাইবার, পেকটিন এবং ভিটামিন সি-এর একটা ভাল উৎস৷ এগুলি ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের জন্য উপকারী৷ আমের পাতা বিশ্বের অনেক জায়গায় রান্না করে খাওয়া হয়।
advertisement
6/8
আমের পাতা শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন এবং গ্লুকোজ বিতরণকে উন্নত করে। এগুলি ফাইবার, পেকটিন এবং ভিটামিন সি-এর একটা ভাল উৎস৷ এগুলি ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের জন্য উপকারী৷ আমের পাতা বিশ্বের অনেক জায়গায় রান্না করে খাওয়া হয়।
আমের পাতা শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন এবং গ্লুকোজ বিতরণকে উন্নত করে। এগুলি ফাইবার, পেকটিন এবং ভিটামিন সি-এর একটা ভাল উৎস৷ এগুলি ডায়াবেটিস রোগী এবং যাদের উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের জন্য উপকারী৷ আমের পাতা বিশ্বের অনেক জায়গায় রান্না করে খাওয়া হয়।
advertisement
7/8
আমের উপকারিতা: আমে বহু প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি-ফাইভ, বি-সিক্স, সি, ই এবং কে। পাশাপাশি রয়েছে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম, ফোলেট ইত্যাদি। আমে ক্যালোরি কম। ভিটামিন সি থাকায় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, আয়রণ শোষণের ক্ষমতা বাড়ায় এবং বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। দৈনিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি-র ৭০ শতাংশই দিতে পারে আম।
আমের উপকারিতা: আমে বহু প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি-ফাইভ, বি-সিক্স, সি, ই এবং কে। পাশাপাশি রয়েছে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম, ফোলেট ইত্যাদি। আমে ক্যালোরি কম। ভিটামিন সি থাকায় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, আয়রণ শোষণের ক্ষমতা বাড়ায় এবং বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। দৈনিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি-র ৭০ শতাংশই দিতে পারে আম।
advertisement
8/8
পরিশেষে: ডায়াবেটিক হয়ে প্রিয় ফল উপভোগ করতে চাইলে এটা নিশ্চিত করতে হবে, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার সমস্ত ব্যবস্থা যেন গ্রহণ করা হয়। এজন্য স্বাস্থ্যকর এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।
পরিশেষে: ডায়াবেটিক হয়ে প্রিয় ফল উপভোগ করতে চাইলে এটা নিশ্চিত করতে হবে, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার সমস্ত ব্যবস্থা যেন গ্রহণ করা হয়। এজন্য স্বাস্থ্যকর এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement