Weight Loss Tips: ওজন ঝরাতে হিমশিম খাচ্ছেন? ঘরোয়া টোটকাতেই হুড়মুড়িয়ে মেদ ঝরবে, জেনে নিন
- Published by:Anulekha Kar
- news18 bangla
Last Updated:
ওজন ঝরাতে হিমশিম খাচ্ছেন? ঘরোয়া টোটকাতেই হুড়মুড়িয়ে মেদ ঝরবে, জেনে নিন
কারি পাতার গুণাগুণের শেষ নেই। শরীরের বিভিন্ন রোগের প্রতিকারে সাহায্য করে এই উপাদান। healthifyme.com এর মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম কারি পাতায় প্রায় ১০৮ ক্যালোরি থাকে। এতে ফাইবার, প্রোটিন, এসেনশিয়াল অয়েল, এনার্জি, কার্বোহাইড্রেট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, মিনারেল এবং অনেক ধরনের ভিটামিনের উপস্থিতির কারণে এটি খুবই স্বাস্থ্যকর পাতার ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত।
advertisement
এটি ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, পটাসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ, যা বিভিন্ন উপায়ে স্বাস্থ্যের সুবিধা প্রদান করে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ই, বি১, বি২, বি৩, বি৯। ভিটামিন সি, ই, জিঙ্ক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হলে কারি পাতার রস পান করুন। উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। সপ্তাহে এক বা দুই দিন কারি পাতার রস পান করে কোলেস্টেরল কমাতে পারেন।
advertisement
কারি পাতা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এই পাতার রস পান করলে শরীরে থাকা ক্ষতিকর টক্সিন শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এভাবে আপনি অনেক রোগ থেকে দূরে থাকতে পারবেন। এ ছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন এ, যা চোখকে সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির জন্য এটি একটি অপরিহার্য ভিটামিন। এটি চোখের রোগ ছানি থেকেও রক্ষা করতে পারে।
advertisement
ওজন বাড়তে থাকলে কারি পাতার রস পান করতে পারেন। কারি পাতা শরীরে ডিটক্সিফাইং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। ডিটক্সিফাইং ওজন কমানোর সবচেয়ে ভাল উপায়, সেই সঙ্গে এটি শরীরে চর্বিও জমতে দেয় না। কারি পাতাও আয়রনের প্রধান উৎস। এর থেকে তৈরি জুস পান করলে শরীরে রক্তশূন্যতা হয় না। আপনি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে এটি খেতে পারেন। যাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা আছে, তারাও মাঝেমধ্যে পান করতে পারেন।
advertisement
এতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর। ইনফেকশন ও রোগ থেকে দূরে থাকতে চাইলে কারি পাতা মিক্সারে পিষে তাতে জল মিশিয়ে জুস বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে। আধ কাপের বেশি জল পান করবেন না। এর সঙ্গে কালো লবণ, লেবুও মেশাতে পারেন যাতে স্বাদ তেতো না লাগে।Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।