Prem Mandir: ১০০০ শ্রমিক ১১ বছর ধরে...! অমর প্রেমের কথা বলে বৃন্দাবনের এই প্রেম মন্দির, রয়েছে বিরাট ইতিহাস

Last Updated:
Prem Mandir: রাধা-কৃষ্ণ ছাড়া রাম-সীতার উদ্দেশ্যেও নিবেদিত এই মন্দির। পঞ্চম জগত্‍গুরু কৃপালু মহারাজজিএই মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। এক হাজার শ্রমিক ১১ বছর ধরে মন্দিরের কাজ সম্পূর্ণ করেন।
1/6
বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম আগ্রার তাজ মহল। কিন্তু তাজ মহল ছাড়া আরও একটি অমর প্রেমের সৌধ রয়েছে আমাদের দেশে। এটি হল বৃন্দাবনের প্রেম মন্দির। রাধা কৃষ্ণের অমর প্রেমের প্রতীক এই মন্দিরে প্রেমিক প্রেমিকা বা স্বামী স্ত্রী জুটিতে এলে তাঁদের মধ্যে ভালবাসা গাঢ় হয় বলে মনে করা হয়। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম আগ্রার তাজ মহল। কিন্তু তাজ মহল ছাড়া আরও একটি অমর প্রেমের সৌধ রয়েছে আমাদের দেশে। এটি হল বৃন্দাবনের প্রেম মন্দির। রাধা কৃষ্ণের অমর প্রেমের প্রতীক এই মন্দিরে প্রেমিক প্রেমিকা বা স্বামী স্ত্রী জুটিতে এলে তাঁদের মধ্যে ভালবাসা গাঢ় হয় বলে মনে করা হয়।
ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
advertisement
2/6
এই মন্দিরের সৌন্দর্য ও মহিমা দেশের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকদেরও আকর্ষণ করে। এই মন্দিরটি এতই সুন্দর যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে এই মন্দির দেখলেও আপনার দেখার ইচ্ছে মিটবে না।
এই মন্দিরের সৌন্দর্য ও মহিমা দেশের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকদেরও আকর্ষণ করে। এই মন্দিরটি এতই সুন্দর যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে এই মন্দির দেখলেও আপনার দেখার ইচ্ছে মিটবে না।
advertisement
3/6
রাধা-কৃষ্ণ ছাড়া রাম-সীতার উদ্দেশ্যেও নিবেদিত এই মন্দির। পঞ্চম জগত্‍গুরু কৃপালু মহারাজজিএই মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। এক হাজার শ্রমিক ১১ বছর ধরে মন্দিরের কাজ সম্পূর্ণ করেন।
রাধা-কৃষ্ণ ছাড়া রাম-সীতার উদ্দেশ্যেও নিবেদিত এই মন্দির। পঞ্চম জগত্‍গুরু কৃপালু মহারাজজিএই মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। এক হাজার শ্রমিক ১১ বছর ধরে মন্দিরের কাজ সম্পূর্ণ করেন।
advertisement
4/6
২০০১ সালে প্রেম মন্দির তৈরি শুরু হয়। মন্দিরটি ১২২ ফুট লম্বা এবং ১১৫ ফুট চওড়া। মন্দিরটির উচ্চতা ১২৫ ফুট। ইটালি থেকে আনা মার্বেল পাথর দিয়ে আগাগোড়া মোড়া গোটা মন্দরটি।
২০০১ সালে প্রেম মন্দির তৈরি শুরু হয়। মন্দিরটি ১২২ ফুট লম্বা এবং ১১৫ ফুট চওড়া। মন্দিরটির উচ্চতা ১২৫ ফুট। ইটালি থেকে আনা মার্বেল পাথর দিয়ে আগাগোড়া মোড়া গোটা মন্দরটি।
advertisement
5/6
২০১৮ সালে এই মন্দির দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। মন্দিরটি দিনের বেলায় সাদা এবং রাতের বেলায় নানা রঙের দেখায়। এই মন্দিরে এমন ভাবে আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে, যাতে রাতের বেলা প্রতি ৩০ সেকেন্ড অন্তর এর রং বদলে যায়।
২০১৮ সালে এই মন্দির দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। মন্দিরটি দিনের বেলায় সাদা এবং রাতের বেলায় নানা রঙের দেখায়। এই মন্দিরে এমন ভাবে আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে, যাতে রাতের বেলা প্রতি ৩০ সেকেন্ড অন্তর এর রং বদলে যায়।
advertisement
6/6
মথুরা রেল স্টেশন থেকে ১২ কিলোমিটার এবং বিমানবন্দর থেকে ৫৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বৃন্দাবন প্রেম মন্দির।
মথুরা রেল স্টেশন থেকে ১২ কিমি এবং বিমানবন্দর থেকে ৫৪ কিমি দূরে অবস্থিত বৃন্দাবনের প্রেম মন্দির।
advertisement
advertisement
advertisement