Kiss Effect: চুমু খেলেই শীতকালে ঠোঁট ফাটবে না! সত্যি নাকি মিথ্যা? বিশেষজ্ঞদের কথা কিন্তু চমকে দেবে

Last Updated:
Kiss Effect: আপনি জানেন কি, প্রিয়জনকে নিয়মিত চুমু খেলে ঠোঁটকে শুষ্কতা থেকে বাঁচানো যেতে পারে? চুমু খেলে শীত থাকবে তবুও ঠোঁট ফাটবে না।
1/8
শীতের আগমন অনেকেরই ত্বক ও শরীরের নানা অংশে পরিবর্তন আনতে শুরু করে। সে প্রস্তুতি হিসেবে সবার পকেটে বা ব্যাগে ঠাঁই হয় ভেজলিন, বোরোলিন কিংবা লিপ বামের।
শীতের আগমন অনেকেরই ত্বক ও শরীরের নানা অংশে পরিবর্তন আনতে শুরু করে। সে প্রস্তুতি হিসেবে সবার পকেটে বা ব্যাগে ঠাঁই হয় ভেজলিন, বোরোলিন কিংবা লিপ বামের।
advertisement
2/8
তবে, আপনি জানেন কি, প্রিয়জনকে নিয়মিত চুমু খেলে ঠোঁটকে শুষ্কতা থেকে বাঁচানো যেতে পারে? চুমু খেলে শীত থাকবে তবুও ঠোঁট ফাটবে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুম্বন ঠোঁটের সবচেয়ে ভাল ব্যায়াম।
তবে, আপনি জানেন কি, প্রিয়জনকে নিয়মিত চুমু খেলে ঠোঁটকে শুষ্কতা থেকে বাঁচানো যেতে পারে? চুমু খেলে শীত থাকবে তবুও ঠোঁট ফাটবে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুম্বন ঠোঁটের সবচেয়ে ভাল ব্যায়াম।
advertisement
3/8
গভীর চুম্বনে রক্তসঞ্চালন বাড়ে। আর এতে ঠোঁটের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। শুধু তাই নয়, চুমুর সময় সঙ্গীর স্যালাইভা ঠোঁটে লাগলে, তা ঠোঁটের চামড়ার শুষ্কতা দূর করে। আর শুষ্কতা দূর হলেই, ঠোঁট ফাটবে কম।
গভীর চুম্বনে রক্তসঞ্চালন বাড়ে। আর এতে ঠোঁটের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। শুধু তাই নয়, চুমুর সময় সঙ্গীর স্যালাইভা ঠোঁটে লাগলে, তা ঠোঁটের চামড়ার শুষ্কতা দূর করে। আর শুষ্কতা দূর হলেই, ঠোঁট ফাটবে কম।
advertisement
4/8
তবে হ্য়াঁ, রাতে শোওয়ার আগে একটু ভেজলিন বা বোরোলিন মেখে নিলে, ঠোঁট আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। এছাড়াও চুমু ঠোঁটের আরও কিছু উপকার করে। চলুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক।
তবে হ্য়াঁ, রাতে শোওয়ার আগে একটু ভেজলিন বা বোরোলিন মেখে নিলে, ঠোঁট আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। এছাড়াও চুমু ঠোঁটের আরও কিছু উপকার করে। চলুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
5/8
চুমু খাওয়ার সময় আপনার ভালবাসার মানুষের ঠোঁট থেকে রূপান্তরিত হয় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা ঠোঁটের ময়েশ্চারকে বজায় রাখতে সহায়তা করে। এই প্রক্রিয়া ঠোঁটের আর্দ্রতা সঞ্চালন এবং ত্বকের প্রাকৃতিক তেল তৈরি করতে সাহায্য করে, যা ঠোঁটের শুষ্কতা কমাতে সহায়ক। তাই চুমু খাওয়ার মাধ্যমে ঠোঁটের আর্দ্রতা ও কোমলতা বজায় রাখতে পারবেন।
চুমু খাওয়ার সময় আপনার ভালবাসার মানুষের ঠোঁট থেকে রূপান্তরিত হয় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা ঠোঁটের ময়েশ্চারকে বজায় রাখতে সহায়তা করে। এই প্রক্রিয়া ঠোঁটের আর্দ্রতা সঞ্চালন এবং ত্বকের প্রাকৃতিক তেল তৈরি করতে সাহায্য করে, যা ঠোঁটের শুষ্কতা কমাতে সহায়ক। তাই চুমু খাওয়ার মাধ্যমে ঠোঁটের আর্দ্রতা ও কোমলতা বজায় রাখতে পারবেন।
advertisement
6/8
চুমু খাওয়ার ফলে শরীরে কোলাজেন উৎপাদন বাড়ে। এর ফলে ত্বক মসৃণ ও সুস্থ থাকে। ঠোঁটের ত্বকে কোলাজেন সঠিকভাবে বজায় থাকার মাধ্যমে ঠোঁট ফাটার ঝুঁকি কমে যায় এবং ঠোঁট থাকে কোমল।
চুমু খাওয়ার ফলে শরীরে কোলাজেন উৎপাদন বাড়ে। এর ফলে ত্বক মসৃণ ও সুস্থ থাকে। ঠোঁটের ত্বকে কোলাজেন সঠিকভাবে বজায় থাকার মাধ্যমে ঠোঁট ফাটার ঝুঁকি কমে যায় এবং ঠোঁট থাকে কোমল।
advertisement
7/8
চুমু খাওয়ার সময় শরীর থেকে নিঃসৃত জল এবং স্যালাইভা (যা আমরা সাধারণত লালা বলি) ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোঁটের ত্বককে সুরক্ষিত রাখে।
চুমু খাওয়ার সময় শরীর থেকে নিঃসৃত জল এবং স্যালাইভা (যা আমরা সাধারণত লালা বলি) ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোঁটের ত্বককে সুরক্ষিত রাখে।
advertisement
8/8
চুমু খাওয়ার সময় শরীরে এক ধরনের ‘হ্যাপি হরমোন’ অর্থাৎ ডোপামিন, অক্সিটোসিন এবং সেরোটোনিন নিঃসৃত হয়। এই হরমোনগুলো আপনার মন ভাল রাখতে সহায়তা করে এবং শরীরের অন্যান্য কার্যক্রমের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকও আরও স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এই হরমোনগুলো ঠোঁটের কোমলতা বজায় রাখতেও সাহায্য করতে পারে।
চুমু খাওয়ার সময় শরীরে এক ধরনের ‘হ্যাপি হরমোন’ অর্থাৎ ডোপামিন, অক্সিটোসিন এবং সেরোটোনিন নিঃসৃত হয়। এই হরমোনগুলো আপনার মন ভাল রাখতে সহায়তা করে এবং শরীরের অন্যান্য কার্যক্রমের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকও আরও স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এই হরমোনগুলো ঠোঁটের কোমলতা বজায় রাখতেও সাহায্য করতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement