King Cobra: ১৮০ বছর ধরে অজানা ছিল, চরম বিষধর কিং-কোবরা সম্পর্কে গবেষণার যা রিপোর্ট এল,জানলে শিউরে উঠবেন

Last Updated:
পৃথিবীর অন্যতম বিষধর সাপ হল কিং কোবরা, বাংলায় নাম শঙ্খচূড়। এই সাপকে নিয়ে মানুষের মনে প্রায় ১৮০ বছর ধরে যে ধারণা ছিল, তাই ভ্রান্ত বলে প্রমাণ করল বিজ্ঞানীরা
1/6
পৃথিবীর অন্যতম বিষধর সাপ হল কিং কোবরা, বাংলায় নাম শঙ্খচূড়। এই সাপকে নিয়ে মানুষের মনে প্রায় ১৮০ বছর ধরে যে ধারণা ছিল, তাই ভ্রান্ত বলে প্রমাণ করল বিজ্ঞানীরা। গত ১২ বছর, ২০১২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত চলেছিল বিজ্ঞানীদের শঙ্খচূড় নিয়ে গবেষণা আর সেখানেই মিলল চমকে দেওয়া রিপোর্ট!
পৃথিবীর অন্যতম বিষধর সাপ হল কিং কোবরা, বাংলায় নাম শঙ্খচূড়। এই সাপকে নিয়ে মানুষের মনে প্রায় ১৮০ বছর ধরে যে ধারণা ছিল, তাই ভ্রান্ত বলে প্রমাণ করল বিজ্ঞানীরা। গত ১২ বছর, ২০১২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত চলেছিল বিজ্ঞানীদের শঙ্খচূড় নিয়ে গবেষণা আর সেখানেই মিলল চমকে দেওয়া রিপোর্ট!
advertisement
2/6
শঙ্খচূড় বা কিং কোবরা একটি প্রজাতির বিষাক্ত সাপ, গত ১৮৮ বছর ধরে মানুষ এমনটাই জানাল। কিন্তু এবার সর্প বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন,শঙ্খচূড় একা নয়, পৃথিবীতে রয়েছে ৪ ধরনের শঙ্খচূড়।
শঙ্খচূড় বা কিং কোবরা একটি প্রজাতির বিষাক্ত সাপ, গত ১৮৮ বছর ধরে মানুষ এমনটাই জানাল। কিন্তু এবার সর্প বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন,শঙ্খচূড় একা নয়, পৃথিবীতে রয়েছে ৪ ধরনের শঙ্খচূড়।
advertisement
3/6
গত দু’দশক ধরে শঙ্খচূড় নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন সর্প বিশেষজ্ঞ পি. গৌরীশঙ্কর। দীর্ঘ ১২ বছর শঙ্খচূড়ের দেহের গঠন এবং জিন সম্পর্কে গবেষণার পর কর্নাটকের ‘কলিঙ্গ সেন্টার ফর রেইনফরেস্ট ইকোলজি’র বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শঙ্খচূড় কোনও একক প্রজাতির অন্তর্গত নয়। এই বিষধর সাপের চারটি স্বতন্ত্র প্রজাতি রয়েছে।
গত দু’দশক ধরে শঙ্খচূড় নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন সর্প বিশেষজ্ঞ পি. গৌরীশঙ্কর। দীর্ঘ ১২ বছর শঙ্খচূড়ের দেহের গঠন এবং জিন সম্পর্কে গবেষণার পর কর্নাটকের ‘কলিঙ্গ সেন্টার ফর রেইনফরেস্ট ইকোলজি’র বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শঙ্খচূড় কোনও একক প্রজাতির অন্তর্গত নয়। এই বিষধর সাপের চারটি স্বতন্ত্র প্রজাতি রয়েছে।
advertisement
4/6
এত দিন শুধু শঙ্খচূড়ের ‘ওফিওফ্যাগাস হ্যানা’ প্রজাতির কথা জানা ছিল বিজ্ঞানীদের। বাকি তিন প্রজাতি হল—ওফিওফ্যাগাস বাঙ্গারাস, ওফিওফ্যাগাস কলিঙ্গ এবং ওফিওফ্যাগাস সালভাটানা। দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের পশ্চিমঘাটে দেখা মেলে ওফিওফ্যাগাস কলিঙ্গের। এর শরীরে অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় কম দাগ রয়েছে। এই সাপের শরীরে ৪০-এর কম দাগ।
এত দিন শুধু শঙ্খচূড়ের ‘ওফিওফ্যাগাস হ্যানা’ প্রজাতির কথা জানা ছিল বিজ্ঞানীদের। বাকি তিন প্রজাতি হল—ওফিওফ্যাগাস বাঙ্গারাস, ওফিওফ্যাগাস কলিঙ্গ এবং ওফিওফ্যাগাস সালভাটানা। দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের পশ্চিমঘাটে দেখা মেলে ওফিওফ্যাগাস কলিঙ্গের। এর শরীরে অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় কম দাগ রয়েছে। এই সাপের শরীরে ৪০-এর কম দাগ।
advertisement
5/6
ওফিওফ্যাগাস হ্যানার দেখা পাওয়া যায় উত্তর ভারত, পূর্ব পাকিস্তান, চিন এবং থাইল্যান্ডে। এদের শরীরে ৫-৭০টি গোল দাগ দেখতে পাওয়া যায়। ওফিওফ্যাগাস বাঙ্গারাসের শরীরে ৭০টির বেশি দাগ রয়েছে।
ওফিওফ্যাগাস হ্যানার দেখা পাওয়া যায় উত্তর ভারত, পূর্ব পাকিস্তান, চিন এবং থাইল্যান্ডে। এদের শরীরে ৫-৭০টি গোল দাগ দেখতে পাওয়া যায়। ওফিওফ্যাগাস বাঙ্গারাসের শরীরে ৭০টির বেশি দাগ রয়েছে।
advertisement
6/6
অন্যদিকে, চতুর্থ প্রজাতি ওফিওফ্যাগাস সালভাটানার শরীরে কোন দাগ নেই। মূলত দক্ষিণ ফিলিপিন্সে দেখতে পাওয়া যায় এই সাপকে।
অন্যদিকে, চতুর্থ প্রজাতি ওফিওফ্যাগাস সালভাটানার শরীরে কোন দাগ নেই। মূলত দক্ষিণ ফিলিপিন্সে দেখতে পাওয়া যায় এই সাপকে।
advertisement
advertisement
advertisement