Kidney Care Tips: কিডনি হবে ঝাঁঝরা! ছাঁকনি দুর্বল হয়ে শরীরে জমবে বিষাক্ত বর্জ্য! ডায়েট থেকে মুছে ফেলুন এই ‘২ সাদা খাবার’
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- news18 bangla
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Kidney Care Tips: যদি সময়মতো সতর্ক না হন তবে এটি গুরুতর অসুস্থতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। আসুন জেনে নিই সেই ৬টি অভ্যাস সম্পর্কে যা নীরবে আপনার কিডনির ক্ষতি করছে।
আজকের ব্যস্ত জীবনে, মানুষ তাদের শরীরের যত্ন নেয়, কিন্তু প্রায়ই সেই অঙ্গ (কিডনি) উপেক্ষা করে যা দিনরাত নীরবে কাজ করে। এই ক্ষুদ্র অঙ্গটি শরীরের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ব্যবস্থার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু এমন কিছু দৈনন্দিন অভ্যাস আছে যা ধীরে ধীরে কিডনির ক্ষতি করছে এবং আমরা তা টেরও পাই না।
advertisement
যদি সময়মতো সতর্ক না হন তবে এটি গুরুতর অসুস্থতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। আসুন জেনে নিই সেই ৬টি অভ্যাস সম্পর্কে যা নীরবে আপনার কিডনির ক্ষতি করছে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
advertisement
প্রায়ই মানুষ সারাদিন জল খেতে ভুলে যায় অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে কম পান করে। শরীরকে সঠিকভাবে বিষমুক্ত করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল প্রয়োজন। যখন আপনি কম জল পান করেন, তখন কিডনিকে আরও বেশি কাজ করতে হয় এবং এটি ধীরে ধীরে তাদের কার্যকারিতা খারাপ করতে পারে। সারাদিনে কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন।
advertisement
লবণে সোডিয়াম থাকে, যা শরীরে জল ধরে রাখে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং এটি কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করে। চিপস, নিমকি, আচার, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ফাস্টফুডে প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকে। যা কিডনির ক্ষতি করতে পারে। আপনার খাদ্যতালিকায় লবণের পরিমাণ সীমিত করার চেষ্টা করুন।
advertisement
মাথাব্যথা, পিঠে ব্যথা বা জ্বর হলে মানুষ তাৎক্ষণিকভাবে ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করে, কিন্তু বারবার সেবন কিডনির স্বাস্থ্য নষ্ট করতে পারে। বিশেষ করে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করলে কিডনি বিকল হতে পারে। প্রয়োজনে শুধুমাত্র ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া উচিত।
advertisement
অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস হতে পারে এবং ডায়াবেটিস কিডনির সবচেয়ে বড় শত্রু। যদি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তাহলে আপনার কিডনি ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মিষ্টি, কোল্ড ড্রিঙ্কস, মিষ্টি বিস্কুট এবং মিষ্টি থেকে দূরে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
কেউ কেউ কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে অথবা অলসতার কারণে প্রস্রাব আটকে রাখেন, কিন্তু এই অভ্যাস কিডনির অনেক ক্ষতি করতে পারে। ঘন ঘন প্রস্রাব আটকে রাখলে মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI) হতে পারে এবং কিডনি সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়তে পারে। অতএব, কখনও প্রস্রাব আটকে রাখার অভ্যাস করবেন না।
advertisement