Jaggery Side Effects: শীতে দেদার গুড় খাওয়া...কিন্তু গুড় সবার জন্য নয়,জেনে নিন কাদের গুড় খাওয়া মোটেই চলবে না

Last Updated:
শীত মানেই তো পাটালি গুড়, নলেন গুড়ের মন আনচান করা গন্ধ। কিন্তু রোজ গুড় খাওয়া কি আদৌ স্বাস্থ্যকর?
1/6
শেষপাতে মিষ্টি না হলে বাঙালির জমেনা! আর তাই খাবারের পর এক গ্লাস দুধের সঙ্গে খানিকটা গুড় খাওয়ার চল অনেকের বাড়িতেই! অনেকেই আবার চিকি ছেঁটে ফেলে মিষ্টি হিসাবে রান্নায় গুড় দেন। আর শীত কাল মানেই তো পাটালি গুড়, নলেন গুড়ের মন আনচান করা গন্ধ। কিন্তু রোজ গুড় খাওয়া কি আদৌ স্বাস্থ্যকর?
শেষপাতে মিষ্টি না হলে বাঙালির জমেনা! আর তাই খাবারের পর এক গ্লাস দুধের সঙ্গে খানিকটা গুড় খাওয়ার চল অনেকের বাড়িতেই! অনেকেই আবার চিকি ছেঁটে ফেলে মিষ্টি হিসাবে রান্নায় গুড় দেন। আর শীত কাল মানেই তো পাটালি গুড়, নলেন গুড়ের মন আনচান করা গন্ধ। কিন্তু রোজ গুড় খাওয়া কি আদৌ স্বাস্থ্যকর?
advertisement
2/6
রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়: অনেকেই খাবারের পর গুড় খান! ভাবেন, চিনি তো নেই, তাই নিরাপদ! কিন্তু এখানেই বড় ভুলটা করেন। ১০০ গ্রাম গুড়ে প্রায় ৩৮৩ ক্যালরি থাকে। তাই প্রতিদিন এটি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা ব্যাপকভাবে বেড়ে যেতে পারে। চিকিৎসক ডাঃ পাল মানিকাম জানান, সাদা চিনি আর গুড়, তা সে যতই ভাল হোক না কেন, দুটোই শরীরে গিয়ে গ্লুকোজে পরিণত হয়। কাজেই চিনির মতোই গুড়ও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়: অনেকেই খাবারের পর গুড় খান! ভাবেন, চিনি তো নেই, তাই নিরাপদ! কিন্তু এখানেই বড় ভুলটা করেন। ১০০ গ্রাম গুড়ে প্রায় ৩৮৩ ক্যালরি থাকে। তাই প্রতিদিন এটি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা ব্যাপকভাবে বেড়ে যেতে পারে। চিকিৎসক ডাঃ পাল মানিকাম জানান, সাদা চিনি আর গুড়, তা সে যতই ভাল হোক না কেন, দুটোই শরীরে গিয়ে গ্লুকোজে পরিণত হয়। কাজেই চিনির মতোই গুড়ও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
advertisement
3/6
অতিরিক্ত গুড়ে প্যারাসাইটের সংক্রমণ-- গুড় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হয় এবং কখনও কখনও কাঁচামাল ঠিকমতো ধোয়াও হয় না। ফলে এতে জীবাণু বা সংক্রমণকারী উপাদান থাকতে পারে। তাই গুড় কেনার আগে ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে এবং নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে না খাওয়াই উচিত।
অতিরিক্ত গুড়ে প্যারাসাইটের সংক্রমণ-- গুড় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হয় এবং কখনও কখনও কাঁচামাল ঠিকমতো ধোয়াও হয় না। ফলে এতে জীবাণু বা সংক্রমণকারী উপাদান থাকতে পারে। তাই গুড় কেনার আগে ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে এবং নিয়মিত অতিরিক্ত পরিমাণে না খাওয়াই উচিত।
advertisement
4/6
অ্যালার্জি: অনেক সময় বেশি গুড় খেলে সর্দি, বমিভাব, পেটব্যথা, কাশি, মাথাব্যথা এবং বমির মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই গুড় খেলে কম পরিমাণে খান।
অ্যালার্জি: অনেক সময় বেশি গুড় খেলে সর্দি, বমিভাব, পেটব্যথা, কাশি, মাথাব্যথা এবং বমির মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই গুড় খেলে কম পরিমাণে খান।
advertisement
5/6
ওজন বাড়তে পারে-- গুড়ে গ্লুকোজ এবং ফ্রুকটোজের পাশাপাশি চর্বি ও প্রোটিন রয়েছে। এজন্যে প্রতিদিন  গুড় খেলে ওজন বাড়তে পারে।
ওজন বাড়তে পারে-- গুড়ে গ্লুকোজ এবং ফ্রুকটোজের পাশাপাশি চর্বি ও প্রোটিন রয়েছে। এজন্যে প্রতিদিন গুড় খেলে ওজন বাড়তে পারে।
advertisement
6/6
কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে: অল্প পরিমাণ গুড় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিপাকক্রিয়া উন্নত করে। তবে অতিরিক্ত গুড় খেলে হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে: অল্প পরিমাণ গুড় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিপাকক্রিয়া উন্নত করে। তবে অতিরিক্ত গুড় খেলে হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement