IVF: আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তানধারণ করতে চান? কোন-কোন বিষয় মাথায় রাখবেন? জানুন চিকিৎসকের মত

Last Updated:
ইদানীং আইভিএফ অথবা ‘ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন’ পদ্ধতির মাধ্যমে অনেকে দম্পতি সন্তান সুখ লাভ করছেন
1/7
জননতন্ত্রের নানা সমস্যা ইদানীং কালে যেন ঘরে ঘরে বাড়ছে। এর ফলে শারীরিক অসুস্থতা তো বটেই, সেই সঙ্গে বড় সমস্যা হয়ে উঠছে বন্ধ্যাত্ব।  তবে এখন বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা অনেক উন্নত। আইভিএফ অনেক নিঃসন্তান দম্পতির মুখেই হাসি ফুটিয়েছে। এই পদ্ধতি কার্যকরী।লেখা-- অনির্বাণ রায়
জননতন্ত্রের নানা সমস্যা ইদানীং কালে যেন ঘরে ঘরে বাড়ছে। এর ফলে শারীরিক অসুস্থতা তো বটেই, সেই সঙ্গে বড় সমস্যা হয়ে উঠছে বন্ধ্যাত্ব।  তবে এখন বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা অনেক উন্নত। আইভিএফ অনেক নিঃসন্তান দম্পতির মুখেই হাসি ফুটিয়েছে। এই পদ্ধতি কার্যকরী।লেখা-- অনির্বাণ রায়
advertisement
2/7
স্বাভাবিক নিয়মে সন্তানধারণ করা সম্ভব না হলে অনেকেই আইভিএফ পদ্ধতি বেছে নেন। কিন্তু তা শুরু করার আগে ও পরে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তান ধারণের সময় কীভাবে হবু মায়েরা তাঁদের শরীর ঠিক রাখবেন, তা নিয়ে বিশদে জানালেন বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ডা: শেফালী বনসল মাধব।লেখা-- অনির্বাণ রায়
স্বাভাবিক নিয়মে সন্তানধারণ করা সম্ভব না হলে অনেকেই আইভিএফ পদ্ধতি বেছে নেন। কিন্তু তা শুরু করার আগে ও পরে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তান ধারণের সময় কীভাবে হবু মায়েরা তাঁদের শরীর ঠিক রাখবেন, তা নিয়ে বিশদে জানালেন বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ ডা: শেফালী বনসল মাধব।লেখা-- অনির্বাণ রায়
advertisement
3/7
ওষুধ: বেশিরভাগ মহিলার ক্ষেত্রে ভ্রূণ স্থানান্তরের পরে কয়েক দিনের জন্য প্রজেস্টেরন চালিয়ে যেতে হবে।প্রোজেস্টেরন একটি অপরিহার্য হরমোন যা একটি সুস্থ গর্ভাবস্থাকে সমর্থন করে। অতএব, আপনার ওষুধগুলি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না। ডাক্তার যেভাবে ওষুধগুলো খেতে বলেছে সেগুলি চালিয়ে যেতে হবে।
ওষুধ: বেশিরভাগ মহিলার ক্ষেত্রে ভ্রূণ স্থানান্তরের পরে কয়েক দিনের জন্য প্রজেস্টেরন চালিয়ে যেতে হবে।প্রোজেস্টেরন একটি অপরিহার্য হরমোন যা একটি সুস্থ গর্ভাবস্থাকে সমর্থন করে। অতএব, আপনার ওষুধগুলি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না। ডাক্তার যেভাবে ওষুধগুলো খেতে বলেছে সেগুলি চালিয়ে যেতে হবে।
advertisement
4/7
শরীরচর্চা: যাঁরা আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তানধারণ করতে চান, তাঁদের প্রত্যেক দিন অন্তত ৩০ মিনিট কার্ডিয়ো এক্সারসাইজ করতে হবে। আইভিএফ শুরু হওয়ার পরও মেয়েদের শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। তার জন্যেও কার্ডিয়ো করা খুব জরুরি। তবে ভ্রূণ স্থানান্তরের পরে এবং আপনার গর্ভাবস্থার সময় বাঁকবেন না, লাফ দেবেন না, দৌড়বেন না, সাঁতার কাটবেন না এবং ভারী ওজন তুলবেন না। অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম সন্তানের বিকাশকে প্রভাবিত করতে পারে এবং গর্ভাবস্থায়  জটিলতা দেখা দিতে পারে। 
শরীরচর্চা: যাঁরা আইভিএফ পদ্ধতিতে সন্তানধারণ করতে চান, তাঁদের প্রত্যেক দিন অন্তত ৩০ মিনিট কার্ডিয়ো এক্সারসাইজ করতে হবে। আইভিএফ শুরু হওয়ার পরও মেয়েদের শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। তার জন্যেও কার্ডিয়ো করা খুব জরুরি। তবে ভ্রূণ স্থানান্তরের পরে এবং আপনার গর্ভাবস্থার সময় বাঁকবেন না, লাফ দেবেন না, দৌড়বেন না, সাঁতার কাটবেন না এবং ভারী ওজন তুলবেন না। অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম সন্তানের বিকাশকে প্রভাবিত করতে পারে এবং গর্ভাবস্থায়  জটিলতা দেখা দিতে পারে। 
advertisement
5/7
মানসিক চাপ: মানসিক চাপ কমানো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যোগ, ম্যাসাজ, ডায়েরি লেখা, ধ্যান, হাঁটা— অনেক ভাবেই মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
মানসিক চাপ: মানসিক চাপ কমানো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যোগ, ম্যাসাজ, ডায়েরি লেখা, ধ্যান, হাঁটা— অনেক ভাবেই মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
advertisement
6/7
সঠিক খাবার: ডায়েটের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবু মায়েদের। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। আমিষের মধ্যে মাছ, মাংস,ডিম।নিরামিষ খেলে পনির, ডাল। জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
সঠিক খাবার: ডায়েটের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবু মায়েদের। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। আমিষের মধ্যে মাছ, মাংস,ডিম।নিরামিষ খেলে পনির, ডাল। জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
advertisement
7/7
সঠিক খাবার: ডায়েটের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবু মায়েদের। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। আমিষের মধ্যে মাছ, মাংস,ডিম।নিরামিষ খেলে পনির, ডাল। জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
সঠিক খাবার: ডায়েটের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবু মায়েদের। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত। আমিষের মধ্যে মাছ, মাংস,ডিম।নিরামিষ খেলে পনির, ডাল। জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement