Invisible Crorepati: বিপুল সম্পত্তি, মাসে আয় প্রায় ৩ কোটি, কিন্তু তবু পরিচারিকার কাজ করেন বছর ৬৫-র প্রৌঢ়, চিনে নিন টোকিওর 'অদৃশ্য কোটিপতি'-কে

Last Updated:
তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক, প্রচুর সম্পত্তি ও বার্ষিক মোটা টাকা আয়, তবুও পরিচারিকার কাজ করেন বছর ৫৬-র প্রৌঢ়! কাজে কোনও ফাঁক নেই, নেই কোনও ছুটি, কোনও অজুহাত! নির্দিষ্ট রুটিন মেনে কর্মস্থলে দেখা যায় তাঁকে। আপাতত ভাইরাল টোকিওর ‘অদৃশ্য কোটিপতি’!
1/8
তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক, প্রচুর সম্পত্তি ও বার্ষিক মোটা টাকা আয়, তবুও পরিচারিকার কাজ করেন বছর ৫৬-র প্রৌঢ়! কাজে কোনও ফাঁক নেই, নেই কোনও ছুটি, কোনও অজুহাত! নির্দিষ্ট রুটিন মেনে কর্মস্থলে দেখা যায় তাঁকে। আপাতত ভাইরাল টোকিওর ‘অদৃশ্য কোটিপতি’!
তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক, প্রচুর সম্পত্তি ও বার্ষিক মোটা টাকা আয়, তবুও পরিচারিকার কাজ করেন বছর ৫৬-র প্রৌঢ়! কাজে কোনও ফাঁক নেই, নেই কোনও ছুটি, কোনও অজুহাত! নির্দিষ্ট রুটিন মেনে কর্মস্থলে দেখা যায় তাঁকে। আপাতত ভাইরাল টোকিওর ‘অদৃশ্য কোটিপতি’!
advertisement
2/8
টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারা! ‘সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের’ একটি প্রতিবেদন অনুসারে, বাড়িভাড়া এবং বিনিয়োগ থেকে বার্ষিক প্রায় ৩ কোটি ইয়েন (প্রায় ১.৮১ কোটি টাকা) আয় করেন তিনি। চাইলেই পায়ের উপর পা তুলে, হেলায় আরামের জীবন কাটাতে পারতেন, কিন্তু সেই পথ বেছে নেননি! ৬৫ বছর বয়সেও তিনি স্বেচ্ছায় পরিচারকের পেশা বেছে নিয়েছেন।
টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারা! ‘সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের’ একটি প্রতিবেদন অনুসারে, বাড়িভাড়া এবং বিনিয়োগ থেকে বার্ষিক প্রায় ৩ কোটি ইয়েন (প্রায় ১.৮১ কোটি টাকা) আয় করেন তিনি। চাইলেই পায়ের উপর পা তুলে, হেলায় আরামের জীবন কাটাতে পারতেন, কিন্তু সেই পথ বেছে নেননি! ৬৫ বছর বয়সেও তিনি স্বেচ্ছায় পরিচারকের পেশা বেছে নিয়েছেন।
advertisement
3/8
সপ্তাহে তিন দিন, কোইচি একটি অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত স্থানে ঝাড়ু দেন। কখনও তাঁকে দেখা যায় আলোর বাল্‌ব মেরামত করতে। সপ্তাহে তিন দিন চার ঘণ্টা শিফটে কাজ করেন টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারা। ফলে তাঁর মাসিক রোজগার ১০০,০০০ ইয়েন বা ৫৪,০০০ টাকা! এর থেকে বেশি টাকা আয় তাঁর জমানো পুঁজি থেকেই হয়। কিন্তু তবুও পরিশ্রমের পথ থেকে সরে আসেননি কোইচি মাতসুবারা।
সপ্তাহে তিন দিন, কোইচি একটি অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত স্থানে ঝাড়ু দেন। কখনও তাঁকে দেখা যায় আলোর বাল্‌ব মেরামত করতে। সপ্তাহে তিন দিন চার ঘণ্টা শিফটে কাজ করেন টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারা। ফলে তাঁর মাসিক রোজগার ১০০,০০০ ইয়েন বা ৫৪,০০০ টাকা! এর থেকে বেশি টাকা আয় তাঁর জমানো পুঁজি থেকেই হয়। কিন্তু তবুও পরিশ্রমের পথ থেকে সরে আসেননি কোইচি মাতসুবারা।
advertisement
4/8
শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে সক্রিয় এবং সুস্থ থাকতে পছন্দ করেন কোইচি। সংবাদমাধ্যমে কোইচি জানিয়েছেন, ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়াটা তাঁর অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। সমস্ত এলাকাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখতে তাঁর ভাল লাগে।
শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে সক্রিয় এবং সুস্থ থাকতে পছন্দ করেন কোইচি। সংবাদমাধ্যমে কোইচি জানিয়েছেন, ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়াটা তাঁর অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। সমস্ত এলাকাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দেখতে তাঁর ভাল লাগে।
advertisement
5/8
চাকরির কয়েক বছরের মধ্যেই কয়েক ৩০ লক্ষ ইয়েন বা ভারতীয় মুদ্রায় ১৬ লক্ষ টাকা জমিয়ে ফেলেন কোইচি। সেই টাকা দিয়ে কেনেন একটি স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট। এর পর জমানো টাকা আর ঋণ নিণে কিনতে থাকেন একের পর এক সম্পত্তি। আজ টোকিও ও শহরতলিতে কোইচির ৭টি সম্পত্তি রয়েছে।  প্রতিটি বাড়িতে ভাড়া বসিয়েছেন। সেই টাকা দিয়ে দ্রুত ঋণও শোধ করে দেন
চাকরির কয়েক বছরের মধ্যেই কয়েক ৩০ লক্ষ ইয়েন বা ভারতীয় মুদ্রায় ১৬ লক্ষ টাকা জমিয়ে ফেলেন কোইচি। সেই টাকা দিয়ে কেনেন একটি স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট। এর পর জমানো টাকা আর ঋণ নিণে কিনতে থাকেন একের পর এক সম্পত্তি। আজ টোকিও ও শহরতলিতে কোইচির ৭টি সম্পত্তি রয়েছে। প্রতিটি বাড়িতে ভাড়া বসিয়েছেন। সেই টাকা দিয়ে দ্রুত ঋণও শোধ করে দেন
advertisement
6/8
সম্পত্তি থেকে যে আয় হত সেগুলি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারা। ধীরে ধীরে পুঁজি বাড়তে থাকে।
সম্পত্তি থেকে যে আয় হত সেগুলি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারা। ধীরে ধীরে পুঁজি বাড়তে থাকে।
advertisement
7/8
কোটিপতি হয়েও সাধারণ জীবনযাপন টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারার। কটি ছোট অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন, সাধারণ খাবার নিজেই রান্না করে খান।
কোটিপতি হয়েও সাধারণ জীবনযাপন টোকিওর বাসিন্দা বছর ৫৬-র কোইচি মাতসুবারার। কটি ছোট অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন, সাধারণ খাবার নিজেই রান্না করে খান।
advertisement
8/8
এক দশকেরও বেশি সময় কোনও নতুন পোশাক কেনেননি কোইচি। গাড়ি, সাইকেল চালান। অতি সাধারণ একটি স্মার্টফোন ব্যবহার করেন।
এক দশকেরও বেশি সময় কোনও নতুন পোশাক কেনেননি কোইচি। গাড়ি, সাইকেল চালান। অতি সাধারণ একটি স্মার্টফোন ব্যবহার করেন।
advertisement
advertisement
advertisement