Diabetes Control by 3 Fruits: হাই সুগার লেভেল normal-এ এনে দেবে ঝটপট, শশা ছাড়াও এই ৩টি ফল ডায়াবেটিসের মক্ষোম দওয়াই

Last Updated:
Sugar Level Control: ডায়াবেটিসে এমন অনেক জিনিস আছে যা খাওয়া নিষিদ্ধ। কারণ এগুলো শরীরে চিনির মাত্রা বাড়ায়। তবে, আপনার খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করলেও আপনার উচ্চ চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
1/13
বর্তমানে ডায়াবেটিস মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে গোটা বিশ্বের। কোটি কোটি মানুষ এর শিকার। যেটা চিন্তার বিষয় তা হল, বিপুল সংখ্যক মানুষ প্রাক-ডায়াবেটিসের শিকার হয়েছেন কিন্তু তারা এ বিষয়ে এখনও তেমন সচেতন নন।
বর্তমানে ডায়াবেটিস মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে গোটা বিশ্বের। কোটি কোটি মানুষ এর শিকার। যেটা চিন্তার বিষয় তা হল, বিপুল সংখ্যক মানুষ প্রাক-ডায়াবেটিসের শিকার হয়েছেন কিন্তু তারা এ বিষয়ে এখনও তেমন সচেতন নন।
advertisement
2/13
একটি রিপোর্ট অনুসারে, ভারতে প্রায় ১০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসের শিকার। যেখানে ১৫ কোটি মানুষ প্রাক-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এদের মধ্যে অনেকেই জানেন না তাঁদের ডায়াবেটিস হয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, বাড়িতেই আপনার রক্ত শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করে আপনি জানতে পারবেন আপনার সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক না বেশি। যদি জানা থাকা নির্দিষ্ট বয়স অনুযায়ী চার্ট।
একটি রিপোর্ট অনুসারে, ভারতে প্রায় ১০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসের শিকার। যেখানে ১৫ কোটি মানুষ প্রাক-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এদের মধ্যে অনেকেই জানেন না তাঁদের ডায়াবেটিস হয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, বাড়িতেই আপনার রক্ত শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করে আপনি জানতে পারবেন আপনার সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক না বেশি। যদি জানা থাকা নির্দিষ্ট বয়স অনুযায়ী চার্ট।
advertisement
3/13
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা শুধুমাত্র চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং চিরতরে নিরাময় করা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখা এবং সময়ে সময়ে সেটি পরীক্ষা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ এবং সঠিক পুষ্টি ডায়াবেটিস আয়ত্বে আনতে পারে৷
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা শুধুমাত্র চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং চিরতরে নিরাময় করা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখা এবং সময়ে সময়ে সেটি পরীক্ষা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ এবং সঠিক পুষ্টি ডায়াবেটিস আয়ত্বে আনতে পারে৷
advertisement
4/13
সাধারণত ডায়াবেটিস রোগীদের নানা খাবার খেতে নিষেধ থাকে৷ যেমন মিষ্টির কোনও আইটেম নৈব নৈব চ৷ তেমনই বেশ কিছু ফল রয়েছে যা খাওয়াও বারণ৷ তবে ৩টি ফল রয়েছে যা সুগার লেভেলের জন্য ভাল৷
সাধারণত ডায়াবেটিস রোগীদের নানা খাবার খেতে নিষেধ থাকে৷ যেমন মিষ্টির কোনও আইটেম নৈব নৈব চ৷ তেমনই বেশ কিছু ফল রয়েছে যা খাওয়াও বারণ৷ তবে ৩টি ফল রয়েছে যা সুগার লেভেলের জন্য ভাল৷
advertisement
5/13
এই রোগের সবচেয়ে বড় কারণ হল অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস। ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের স্বাস্থ্য এবং খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারণ সামান্য অসাবধানতাও আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।
এই রোগের সবচেয়ে বড় কারণ হল অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস। ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের স্বাস্থ্য এবং খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারণ সামান্য অসাবধানতাও আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।
advertisement
6/13
ডায়াবেটিসে এমন অনেক জিনিস আছে যা খাওয়া নিষিদ্ধ। কারণ এগুলো শরীরে চিনির মাত্রা বাড়ায়। তবে, আপনার খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করলেও আপনার উচ্চ চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে.. এবার জেনে নেওয়া যাক কোন ফলগুলি চিনির মাত্রা কমায়..
ডায়াবেটিসে এমন অনেক জিনিস আছে যা খাওয়া নিষিদ্ধ। কারণ এগুলো শরীরে চিনির মাত্রা বাড়ায়। তবে, আপনার খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করলেও আপনার উচ্চ চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে.. এবার জেনে নেওয়া যাক কোন ফলগুলি চিনির মাত্রা কমায়..
advertisement
7/13
কালো জাম: কালো জাম গ্লাইসেমিক সূচক খুবই কম করে। এমন পরিস্থিতিতে, কালো জাম খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি, কালো জাম এমন যৌগও রয়েছে যা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য, খুবানি ফল, খুবানি বীজের গুঁড়ো, খুবানি গাছের ছাল ইত্যাদি খাওয়া খুবই ভাল।
কালো জাম: কালো জাম গ্লাইসেমিক সূচক খুবই কম করে। এমন পরিস্থিতিতে, কালো জাম খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি, কালো জাম এমন যৌগও রয়েছে যা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য, খুবানি ফল, খুবানি বীজের গুঁড়ো, খুবানি গাছের ছাল ইত্যাদি খাওয়া খুবই ভাল।
advertisement
8/13
কালো আঙ্গুর: আঙ্গুর এমন একটি ফল যা সবাই পছন্দ করে এবং খায়। আপনি যদি প্রতিদিন আঙ্গুর খান, তাহলে এটি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে। কালো আঙ্গুরে ভাল ফাইবার থাকে, যা চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
কালো আঙ্গুর: আঙ্গুর এমন একটি ফল যা সবাই পছন্দ করে এবং খায়। আপনি যদি প্রতিদিন আঙ্গুর খান, তাহলে এটি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে। কালো আঙ্গুরে ভাল ফাইবার থাকে, যা চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
advertisement
9/13
স্ট্রবেরি: স্ট্রবেরি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে ভিটামিন সি, কে, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। স্ট্রবেরির ফাইবার এবং ফ্ল্যাভোনয়েডও থাকে, যা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের জন্য কার্যকর।
স্ট্রবেরি: স্ট্রবেরি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে ভিটামিন সি, কে, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। স্ট্রবেরির ফাইবার এবং ফ্ল্যাভোনয়েডও থাকে, যা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের জন্য কার্যকর।
advertisement
10/13
ডায়াবেটিসের লক্ষণ: অনেক সময় আমরা বুঝতেও পারি না যে আমাদের ডায়াবেটিস আছে। তাই, প্রথমেই খুঁজে বের করুন যে আপনি এতে আক্রান্ত কিনা। শরীরে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, তৃষ্ণার্ত হওয়া, অকারণে ওজন হ্রাস, ক্ষুধা হ্রাস, ঝাপসা দৃষ্টি, হাত ও পায়ে অসাড়তা, ক্ষত না সারে, শুষ্ক ত্বক এবং ক্লান্তি। যদি এগুলো দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে চিনি পরীক্ষা করানো ভালো।
ডায়াবেটিসের লক্ষণ: অনেক সময় আমরা বুঝতেও পারি না যে আমাদের ডায়াবেটিস আছে। তাই, প্রথমেই খুঁজে বের করুন যে আপনি এতে আক্রান্ত কিনা। শরীরে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, তৃষ্ণার্ত হওয়া, অকারণে ওজন হ্রাস, ক্ষুধা হ্রাস, ঝাপসা দৃষ্টি, হাত ও পায়ে অসাড়তা, ক্ষত না সারে, শুষ্ক ত্বক এবং ক্লান্তি। যদি এগুলো দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে চিনি পরীক্ষা করানো ভালো।
advertisement
11/13
বয়সের হিসাব অনুযায়ী সুগার লেভেলটা জেনে নিন৷ ১৮ বছর থেকে বেশি বয়সিদের ব্লাড সুগার লেভেল খাওয়ার ১ বা দ২ ঘণ্টা পর ১৪০ mg/dL এবং ফাস্টিং সুগার ৯৯ mg/dL হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে যাঁদের বয়স ৪০ এর বেশি তাঁরা নিয়মিত হেলথ চেকআপ করুন।
বয়সের হিসাব অনুযায়ী সুগার লেভেলটা জেনে নিন৷ ১৮ বছর থেকে বেশি বয়সিদের ব্লাড সুগার লেভেল খাওয়ার ১ বা দ২ ঘণ্টা পর ১৪০ mg/dL এবং ফাস্টিং সুগার ৯৯ mg/dL হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে যাঁদের বয়স ৪০ এর বেশি তাঁরা নিয়মিত হেলথ চেকআপ করুন।
advertisement
12/13
এরপরই ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে বয়স যাদের বয়স এবং ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে তাঁদের ক্ষেত্রে ফাস্টিং সুগার লেভেল ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হতে হবে। খাওয়ার পরে ১৪০ mg/dL এর কম এবং ডিনারের পরে ১৫০ হলে তা ঠিকঠাক বলে মানা হয়। তার বেশি হলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। অবিলম্বে ডাক্তার দেখান।
এরপরই ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে বয়স যাদের বয়স এবং ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে তাঁদের ক্ষেত্রে ফাস্টিং সুগার লেভেল ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হতে হবে। খাওয়ার পরে ১৪০ mg/dL এর কম এবং ডিনারের পরে ১৫০ হলে তা ঠিকঠাক বলে মানা হয়। তার বেশি হলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। অবিলম্বে ডাক্তার দেখান।
advertisement
13/13
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
advertisement
advertisement
advertisement