যখন তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন যে এ বার তাঁরা পরিবার শুরু করতে চলেছেন, সেটাই কোনও দম্পতির কাছে বা জুটির কাছে অন্যতম সেরা মুহূর্ত৷ তবে সন্তানধারণে সমস্যা হলে অনেক জুটির কাছে স্পষ্ট হয়ে ওঠে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা৷ নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা সহানুভূতি পেলেও পুরুষদের ক্ষেত্রে সমাজ তাঁকে অনেক সময়েই পুরুষত্বহীন বা ইমপোটেন্ট বলে মনে করে৷
মানসিক কষ্টে ছেলেরা সাধারণত চুপ করে যান৷ নিজেকে গুটিয়ে নেন৷ মেয়েরা নিজেদের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে ভালবাসেন৷ কিন্তু স্পর্শকাতর এই সমস্যা পরিচিত বৃত্তে আলোচনা না করাই শ্রেয়৷ চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচমা করুন৷ কিন্তু পরিচিতদের কাছে এ কথা বললে তা ঘুরে গিয়ে আপনার স্বামীর কানেই পৌঁছতে পারে৷ সেরকম হলে উনি দুঃখ পাবেন৷