Korean Skin Secret: আয়নার মতো চকচকে ত্বক, পিছলে যাবে আঙুল! পার্লারের ফেশিয়াল নয়, এই ছোট ক্যাপসুল করবে ম্যাজিক, রাতারাতি বদলে যাবেন আপনি

ত্বকের যত্ন: কোরিয়ান গ্লাস মানে চকচকে ঝকঝকে ত্বক কে না চায়। কোরিয়ান গ্লাস স্কিন মানেই মুখটা আয়নার মতো চকচকে দেখায়। কোরিয়ার মানুষ ব্যবহার করে এমন উপাদানযুক্ত পণ্যগুলি ত্বককে উজ্জ্বল করে, রং ফর্সা দেখায়। এর কারণে ত্বক এতটাই নরম হয়ে যায় যে মনে হয় আঙুলও ত্বকে রাখলেই পিছলে যাবে। এমন পরিস্থিতিতে, আপনিও যদি কোরিয়ান গ্লাস স্কিন পেতে চান, তাহলে আপনি ভিটামিন ই ক্যাপসুলের উপর ভরসা রাখতে হবে। কীভাবে হবে ব্যবহার, জানুন

ভিটামিন ই (Vitamin E) ক্যাপসুল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে কার্যকর, এটি ত্বকে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায়, ত্বককে টানটান করে, দাগ কমায় এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে। কোরিয়ান গ্লাস ত্বক পেতে কীভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করা যেতে পারে তা এখানে জানুন।

কোরিয়ান গ্লাস ত্বক পেতে, দইয়ের সঙ্গেও ভিটামিন ই মিশিয়ে একটি মাস্ক তৈরি করা যেতে পারে। এই ফেস মাস্কটি তৈরি করতে একটি পাত্রে ২ চামচ দই নিয়ে তাতে ২টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিন। এই প্রস্তুত ফেস মাস্কটি মুখে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রাখুন এবং তারপর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার এই ফেস মাস্ক ব্যবহার করলে মুখ কাঁচের মতো উজ্জ্বল হতে শুরু করে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মধুর সঙ্গে মিশিয়েও লাগাতে পারেন। এক চামচ মধুর সঙ্গে ২টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। মুখের উজ্জ্বলতা ও ত্বকের শুষ্কতাও কমে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুলও অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে লাগাতে পারেন। এর জন্য এক চামচ অলিভ অয়েল নিয়ে তাতে ২টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে মুখে ঘষে নিন। এটি ১০ ​​মিনিটের জন্য রাখার পরে সরানো যেতে পারে। কিন্তু, যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয় তবে আপনি এই মিশ্রণটি আপনার মুখে লাগিয়ে সারারাত ঘুমাতে পারেন।

আবার ভিটামিন ই ক্যাপসুলও মুখে লাগাতে পারেন। এই ক্যাপসুলের ভিতর থেকে সিরাম বা ভিটামিন ই অয়েল বের হয়, যা মুখে মাখতে পারেন।

সারারাত মুখে লাগিয়ে রাখার পর পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলতে পারেন। এই ক্যাপসুল মুখেও লাগানো যেতে পারে এক ঘণ্টা।